সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
সরকার ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করে দিলেও নীলফামারীর সৈয়দপুরের বাজারে তার কোনো প্রভাব নেই। ব্যবসায়ীরা আগের বাড়তি দামই রাখছেন। ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে কমানো দাম কার্যকর না হওয়ায় তাঁদের বেশি দামে তেল কিনতে হচ্ছে। আর পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, আগের কেনা তেল বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত রোববার বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৮৫, পাঁচ লিটারের বোতল ৯১০, খোলা সয়াবিনের লিটার ১৬৬ ও পাম অয়েল ১৪৮ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু উপজেলার পাইকারি ও খুচরা বাজারে তার প্রতিফলন নেই।
গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ কোম্পানির তেল আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। সয়াবিন তেলের এক লিটারের বোতল ২০০ ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮০ থেকে ৯৯০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আর প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ থেকে ১৮২ এবং পাম অয়েল ১৫৪ থেকে ১৬০ টাকায় মিলছে।
শহরের রেলওয়ে কারখানা গেটবাজারে আসা স্কুলশিক্ষক রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘টিভির খবরে দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে তেল কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।’
এ বিষয়ে শহরের ইসলামবাগ শেরু হোটেল এলাকার খুচরা বিক্রেতা মতিউর রহমান বলেন, ‘আগের দামে কেনা, তাই আগের দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।’
একই কথা বলেন গোলাহাট এলাকার পাইকারি বিক্রেতা আশরাফুল ইসলাম। তিনি জানান, আগের দামে কেনা তেল গোদামে রয়ে গেছে। এই তেল বর্তমান নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে লোকসান গুনতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারীর উপসহকারী পরিচালক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিগগির বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে যারা তেলের দাম বেশি নেবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরকার ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করে দিলেও নীলফামারীর সৈয়দপুরের বাজারে তার কোনো প্রভাব নেই। ব্যবসায়ীরা আগের বাড়তি দামই রাখছেন। ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে কমানো দাম কার্যকর না হওয়ায় তাঁদের বেশি দামে তেল কিনতে হচ্ছে। আর পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, আগের কেনা তেল বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত রোববার বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৮৫, পাঁচ লিটারের বোতল ৯১০, খোলা সয়াবিনের লিটার ১৬৬ ও পাম অয়েল ১৪৮ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু উপজেলার পাইকারি ও খুচরা বাজারে তার প্রতিফলন নেই।
গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ কোম্পানির তেল আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। সয়াবিন তেলের এক লিটারের বোতল ২০০ ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮০ থেকে ৯৯০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আর প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ থেকে ১৮২ এবং পাম অয়েল ১৫৪ থেকে ১৬০ টাকায় মিলছে।
শহরের রেলওয়ে কারখানা গেটবাজারে আসা স্কুলশিক্ষক রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘টিভির খবরে দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে তেল কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।’
এ বিষয়ে শহরের ইসলামবাগ শেরু হোটেল এলাকার খুচরা বিক্রেতা মতিউর রহমান বলেন, ‘আগের দামে কেনা, তাই আগের দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।’
একই কথা বলেন গোলাহাট এলাকার পাইকারি বিক্রেতা আশরাফুল ইসলাম। তিনি জানান, আগের দামে কেনা তেল গোদামে রয়ে গেছে। এই তেল বর্তমান নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে লোকসান গুনতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নীলফামারীর উপসহকারী পরিচালক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিগগির বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে যারা তেলের দাম বেশি নেবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪