রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা
দেশের রাজনীতিতে এখন আলোচনার কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে চলার কৌশল নিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বিএনপি বলছে, এটি সরকারের জন্য ‘বড় বার্তা।’ এ নিয়ে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও দলটির নেতারা সতর্ক।
২৪ মে ঘোষিত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী বা এ রকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হলে ওই ব্যক্তিকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।
আওয়ামী লীগ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের চাপের কাছে দল নতজানু হবে না। কূটনৈতিক তৎপরতা, বিশেষ করে মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি জোরদারের চেষ্টা চলছে।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য গতকাল রোববার জানান, বর্তমানে চায়না কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে আছে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল। আগামী জুলাইয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আমন্ত্রণে ভারত সফরে যাবে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল।
জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে সেপ্টেম্বরে ভারতে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব সফরে দেশ দুটির সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঝালাই করবে আওয়ামী লীগ। এদিকে আগামী মাসে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদলের। দলটির সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, নির্বাচনে অনিয়ম করলে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না বলেছে। একই সঙ্গে তারা বলেছে, নির্বাচনে সহিংসতাকারীদেরও ভিসা দেবে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। তাই তাঁরা কোনো ধরনের সহিংসতা চান না। তাঁরা নেতা-কর্মীদের আগ বাড়িয়ে অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, আমেরিকার ভিসা নীতি শুধু সরকারের ওপরেই চাপ নয়, এ নীতি বিএনপির জন্য বুমেরাং হয়ে গেছে। কারণ, তারা সরকার পতনের জন্য এক দফার আন্দোলন করছে। ভিসা নীতির কারণে এক দফার আন্দোলন চলে না। তারা নির্বাচন করতে দেবে না। কিন্তু অবাধ, শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন হবে, তাদের সেখানে অংশগ্রহণ করতে হবে।
দলটির সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ টানা তিনবার ক্ষমতায় এসেছে। আমরা সব সময় চাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে দেশ চলুক। যেসব দল আমাদের বিরোধিতা করছে, তারা আগামী নির্বাচনে আমাদের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না।’
এদিকে বিএনপি মনে করছে, মার্কিন নতুন ভিসা নীতি আওয়ামী লীগকে বেশ চাপে ফেলেছে। আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও এ নিয়ে চাঙাভাব বিরাজ করছে। দলটির কয়েকজন নেতা মনে করছেন, এক দফার আন্দোলনে মার্কিন এই নীতি সহায়ক হবে। আবার কেউ কেউ বলছেন, এই নীতি নিয়ে এখনো অনেক কিছু ভাবার আছে। আর দলও এ বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে। দলের কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রেও এর ছাপ দেখা যাচ্ছে।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত কোনো দেশের জন্যই সুখকর নয়। আমরা আশা করছি ভালো কিছু হবে। তবে এ নীতি আসলে কী ফল আনবে, সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না। আমরা বিষয়টাকে সতর্কতার সঙ্গে অনুসরণ করছি।’
বিএনপির নেতারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে সরকার যে চাপে পড়েছে, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে তার একটা নজির দেখা গেছে। এই চাপের ওপর আন্দোলনের চাপ বাড়াতে পারলে একটা ভালো ফল আসবে। তবে এ নিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলার সময় এখনো আসেনি। কারণ, বিএনপির কর্মসূচি পালনে বাধা দিচ্ছে আওয়ামী লীগ। সবখানে না হলেও অনেক জায়গায় হামলা হচ্ছে, মামলা হচ্ছে, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার-হয়রানি করা হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে এগুলোও তো বাধা। এমন চলতে থাকলে কী হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যায়।
বিএনপির নেতারা সংঘাতের পথ পরিহার করেই সরকার পতনের আন্দোলন চালানোর কথা বলছেন। তাঁরা মনে করছেন, সংঘাতে জড়ালে ফল উল্টো হতে পারে।এই বিবেচনায় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমান সময়ে কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে তাঁরা বেশ সাবধানী। গত কয়েক দিনের কর্মসূচিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে।
ভিসা নীতি নিয়ে বিএনপি উদ্বিগ্ন নয় বলে দাবি করেছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে সরকারই প্রতিবন্ধক, এটা সবাই জানে। আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছি। তাই নতুন ভিসা নীতি নিয়ে আমাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছি। সব বিষয় নজরে আনছি, দেখছি। সময়মতো আমরা আমাদের কৌশল ঠিক করব।’
আরও খবর পড়ুন:
দেশের রাজনীতিতে এখন আলোচনার কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে চলার কৌশল নিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বিএনপি বলছে, এটি সরকারের জন্য ‘বড় বার্তা।’ এ নিয়ে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও দলটির নেতারা সতর্ক।
২৪ মে ঘোষিত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী বা এ রকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হলে ওই ব্যক্তিকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।
আওয়ামী লীগ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের চাপের কাছে দল নতজানু হবে না। কূটনৈতিক তৎপরতা, বিশেষ করে মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি জোরদারের চেষ্টা চলছে।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য গতকাল রোববার জানান, বর্তমানে চায়না কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে আছে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল। আগামী জুলাইয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আমন্ত্রণে ভারত সফরে যাবে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল।
জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে সেপ্টেম্বরে ভারতে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব সফরে দেশ দুটির সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঝালাই করবে আওয়ামী লীগ। এদিকে আগামী মাসে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদলের। দলটির সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, নির্বাচনে অনিয়ম করলে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না বলেছে। একই সঙ্গে তারা বলেছে, নির্বাচনে সহিংসতাকারীদেরও ভিসা দেবে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। তাই তাঁরা কোনো ধরনের সহিংসতা চান না। তাঁরা নেতা-কর্মীদের আগ বাড়িয়ে অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, আমেরিকার ভিসা নীতি শুধু সরকারের ওপরেই চাপ নয়, এ নীতি বিএনপির জন্য বুমেরাং হয়ে গেছে। কারণ, তারা সরকার পতনের জন্য এক দফার আন্দোলন করছে। ভিসা নীতির কারণে এক দফার আন্দোলন চলে না। তারা নির্বাচন করতে দেবে না। কিন্তু অবাধ, শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন হবে, তাদের সেখানে অংশগ্রহণ করতে হবে।
দলটির সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ টানা তিনবার ক্ষমতায় এসেছে। আমরা সব সময় চাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে দেশ চলুক। যেসব দল আমাদের বিরোধিতা করছে, তারা আগামী নির্বাচনে আমাদের সামনে দাঁড়াতেই পারবে না।’
এদিকে বিএনপি মনে করছে, মার্কিন নতুন ভিসা নীতি আওয়ামী লীগকে বেশ চাপে ফেলেছে। আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও এ নিয়ে চাঙাভাব বিরাজ করছে। দলটির কয়েকজন নেতা মনে করছেন, এক দফার আন্দোলনে মার্কিন এই নীতি সহায়ক হবে। আবার কেউ কেউ বলছেন, এই নীতি নিয়ে এখনো অনেক কিছু ভাবার আছে। আর দলও এ বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে। দলের কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রেও এর ছাপ দেখা যাচ্ছে।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত কোনো দেশের জন্যই সুখকর নয়। আমরা আশা করছি ভালো কিছু হবে। তবে এ নীতি আসলে কী ফল আনবে, সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না। আমরা বিষয়টাকে সতর্কতার সঙ্গে অনুসরণ করছি।’
বিএনপির নেতারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে সরকার যে চাপে পড়েছে, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে তার একটা নজির দেখা গেছে। এই চাপের ওপর আন্দোলনের চাপ বাড়াতে পারলে একটা ভালো ফল আসবে। তবে এ নিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলার সময় এখনো আসেনি। কারণ, বিএনপির কর্মসূচি পালনে বাধা দিচ্ছে আওয়ামী লীগ। সবখানে না হলেও অনেক জায়গায় হামলা হচ্ছে, মামলা হচ্ছে, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার-হয়রানি করা হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে এগুলোও তো বাধা। এমন চলতে থাকলে কী হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যায়।
বিএনপির নেতারা সংঘাতের পথ পরিহার করেই সরকার পতনের আন্দোলন চালানোর কথা বলছেন। তাঁরা মনে করছেন, সংঘাতে জড়ালে ফল উল্টো হতে পারে।এই বিবেচনায় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমান সময়ে কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে তাঁরা বেশ সাবধানী। গত কয়েক দিনের কর্মসূচিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে।
ভিসা নীতি নিয়ে বিএনপি উদ্বিগ্ন নয় বলে দাবি করেছেন দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে সরকারই প্রতিবন্ধক, এটা সবাই জানে। আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছি। তাই নতুন ভিসা নীতি নিয়ে আমাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছি। সব বিষয় নজরে আনছি, দেখছি। সময়মতো আমরা আমাদের কৌশল ঠিক করব।’
আরও খবর পড়ুন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে