মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের পাইলিংয়ের কাজের পদ্ধতি বদল করে সাশ্রয় হয়েছিল ৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। সাশ্রয় হওয়া ওই অর্থে দুটি পিয়ার বর্ধনকাজ এবং একটি নতুন ভিভিআইপি টার্মিনাল বানানোর সিদ্ধান্ত নেয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে ডলারের বিনিময়মূল্য বাড়ায় বর্ধিত অংশের কাজে ব্যয় বাড়ছে। ব্যয় বাড়ার বিষয়টি বেবিচক এরই মধ্যে জানিয়েছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সিকে (জাইকা)।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পে নতুন কিছু কাজ সংযোজন করা হয়েছে। সেগুলোর জন্য পূর্বে যে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তা বাড়ছে। অতিরিক্ত ব্যয় নিয়ে আমরা জাইকার সঙ্গে কথা বলছি। আমাদের পরিকল্পনা ছিল সাশ্রয়ী অর্থ থেকে সংযোজনকৃত কাজগুলো করার। কিন্তু এখন ডলারের বিনিময় মূল্য পরিবর্তন হওয়ায় নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়েছে। কী পরিমাণ দাম বেড়েছে, সে জন্য অতিরিক্ত কত অর্থ প্রয়োজন হবে, সেটি যাচাই-বাছাই হচ্ছে। এ বিষয়ে কনসালট্যান্ট কাজ করছে। বাজারদর যাচাই করে কনসালট্যান্ট আমাদের একটি প্রস্তাব দেবে। পরে প্রস্তাবটি আমরা জাইকাকে দেব। কারণ ফান্ডটি আসবে জাইকা থেকে। জাইকার অনুমোদন পেলে সেটি সরকারের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। সেখানে ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) রিভাইস (সংশোধন) হবে।’
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, সরকারের অগ্রাধিকারমূলক এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি। তখন থেকে পুরোদমে কাজ চলার মাঝেই গত বছর তৃতীয় টার্মিনাল প্রকল্পের নকশায় পরিবর্তন আনা হয়। প্রকল্পের মূল নকশায় ভিভিআইপি টার্মিনাল থাকলেও কাজের শুরুতে সেটি বাদ দেওয়া হয়েছিল। গত বছর আবার ভিভিআইপি টার্মিনাল যুক্ত করার পাশাপাশি তৃতীয় টার্মিনালসংলগ্ন এলাকায় দুটি পিয়ার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও ৩০ হাজার বর্গমিটার জায়গা যুক্ত হচ্ছে তৃতীয় টার্মিনালে।
সূত্রমতে, সময় বাঁচাতে আলাদা দরপত্রের পরিবর্তে মূল চুক্তির অধীনে কাজ দুটি করার সিদ্ধান্ত ছিল। এ বিষয়ে আইনগত জটিলতা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানও। জাইকা থেকেও অনাপত্তি পাওয়া যায়। সিদ্ধান্ত হয়েছিল ঠিকাদারের সঙ্গে করা চুক্তিমূল্য অপরিবর্তিত রেখে অতিরিক্ত কাজ করা হবে প্রকল্পের কন্টিজেনসি ফান্ড (আনুষঙ্গিক খরচের তহবিল) এবং অন্যান্য উপকরণের সঞ্চয় থেকে। তবে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তৈরি হয়েছে নতুন সংকট। অতিরিক্ত ব্যয় কীভাবে মেটানো হবে সে বিষয়ে জাইকা, অর্থ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মত চাইছে বেবিচক।
জানা যায়, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ (১) একনেকে অনুমোদন পায় ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের ১ম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের পাইলিংয়ের কাজের পদ্ধতি বদল করে সাশ্রয় হয়েছিল ৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। সাশ্রয় হওয়া ওই অর্থে দুটি পিয়ার বর্ধনকাজ এবং একটি নতুন ভিভিআইপি টার্মিনাল বানানোর সিদ্ধান্ত নেয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে ডলারের বিনিময়মূল্য বাড়ায় বর্ধিত অংশের কাজে ব্যয় বাড়ছে। ব্যয় বাড়ার বিষয়টি বেবিচক এরই মধ্যে জানিয়েছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সিকে (জাইকা)।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পে নতুন কিছু কাজ সংযোজন করা হয়েছে। সেগুলোর জন্য পূর্বে যে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তা বাড়ছে। অতিরিক্ত ব্যয় নিয়ে আমরা জাইকার সঙ্গে কথা বলছি। আমাদের পরিকল্পনা ছিল সাশ্রয়ী অর্থ থেকে সংযোজনকৃত কাজগুলো করার। কিন্তু এখন ডলারের বিনিময় মূল্য পরিবর্তন হওয়ায় নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়েছে। কী পরিমাণ দাম বেড়েছে, সে জন্য অতিরিক্ত কত অর্থ প্রয়োজন হবে, সেটি যাচাই-বাছাই হচ্ছে। এ বিষয়ে কনসালট্যান্ট কাজ করছে। বাজারদর যাচাই করে কনসালট্যান্ট আমাদের একটি প্রস্তাব দেবে। পরে প্রস্তাবটি আমরা জাইকাকে দেব। কারণ ফান্ডটি আসবে জাইকা থেকে। জাইকার অনুমোদন পেলে সেটি সরকারের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। সেখানে ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) রিভাইস (সংশোধন) হবে।’
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, সরকারের অগ্রাধিকারমূলক এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি। তখন থেকে পুরোদমে কাজ চলার মাঝেই গত বছর তৃতীয় টার্মিনাল প্রকল্পের নকশায় পরিবর্তন আনা হয়। প্রকল্পের মূল নকশায় ভিভিআইপি টার্মিনাল থাকলেও কাজের শুরুতে সেটি বাদ দেওয়া হয়েছিল। গত বছর আবার ভিভিআইপি টার্মিনাল যুক্ত করার পাশাপাশি তৃতীয় টার্মিনালসংলগ্ন এলাকায় দুটি পিয়ার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও ৩০ হাজার বর্গমিটার জায়গা যুক্ত হচ্ছে তৃতীয় টার্মিনালে।
সূত্রমতে, সময় বাঁচাতে আলাদা দরপত্রের পরিবর্তে মূল চুক্তির অধীনে কাজ দুটি করার সিদ্ধান্ত ছিল। এ বিষয়ে আইনগত জটিলতা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানও। জাইকা থেকেও অনাপত্তি পাওয়া যায়। সিদ্ধান্ত হয়েছিল ঠিকাদারের সঙ্গে করা চুক্তিমূল্য অপরিবর্তিত রেখে অতিরিক্ত কাজ করা হবে প্রকল্পের কন্টিজেনসি ফান্ড (আনুষঙ্গিক খরচের তহবিল) এবং অন্যান্য উপকরণের সঞ্চয় থেকে। তবে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তৈরি হয়েছে নতুন সংকট। অতিরিক্ত ব্যয় কীভাবে মেটানো হবে সে বিষয়ে জাইকা, অর্থ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মত চাইছে বেবিচক।
জানা যায়, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ (১) একনেকে অনুমোদন পায় ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের ১ম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪