মিজানুর রহমান, কাউনিয়া
তিস্তা নদীবেষ্টিত রংপুর জেলার কৃষিনির্ভর কাউনিয়া উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ এখন সোনালি হয়ে উঠেছে। এতে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রান্তিক কৃষকের স্বপ্ন। নতুন ধানের আগমনী বার্তা কৃষকের পরিবারের আনছে আনন্দের ঢেউ। প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা কোনো বিপর্যয় না ঘটলে গত মৌসুমের মতো চলতি মৌসুমে ভালো ফলন ঘরে তোলার আশায় বুক বেঁধেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে ৭ হাজার ৫১৪ হেক্টর জমিতে বোরো ও লেপ বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৩৬ হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ করা হয়েছে ধান। তবে এবার আলুর আবাদ বেশি হওয়ায় গত মৌসুমের চেয়ে এবার ২ হাজার হেক্টর কম জমিতে বোরো আবাদ করেছেন কৃষকেরা। ইরি ও বোরোর চারা রোপণের শুরু থেকে মাঠপর্যায়ে কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তারা কৃষক পর্যায়ে নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। কৃষকের ঘরে ধান তোলা পর্যন্ত এ সেবা অব্যাহত থাকবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে গত মৌসুমের মতো এবার চলতি মৌসুমে ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
গতকাল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, দৃষ্টিসীমা ছাপিয়ে মাঠে মাঠে সবুজের সমারোহে জ্যৈষ্ঠের বাতাসে সোনালি ধানের শিষ হাওয়ায় দুলছে। ধানের গাছগুলো সবুজের আভা কেটে হলুদ বর্ণ ধারণ করতে শুরু করেছে। শ্রমিকেরা খেত থেকে পাকা ধান কেটে কৃষকের উঠানে নিয়ে যাচ্ছেন।
হারাগাছ নাজিরদহ গ্রামের কৃষক আব্দুল হক, আউয়াল মিয়া, শরিফুল ইসলাম, কুর্শা গ্ৰামের আফজাল হোসেন, লতিফসহ বিভিন্ন গ্ৰামের কৃষক এই প্রতিবেদককে বলেন, ধানের চারা রোপণের পর থেকে এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় এবার সেচে কোনো রকম সমস্যা হয়নি। চলতি মৌসুমে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ না করায় খেতে মাজরা পোকাসহ অন্যান্য রোগের প্রকোপ কম ছিল। কিছু খেতে নেক ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ দেখা দিয়েছিল। এ জন্য ওই জমিতে দফায় দফায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়েছিল।
রাজিব গ্রামের কৃষক সোবহান মিয়া ও তৈয়ব আলী বলেন, বিভিন্ন গ্রামে ইতিমধ্যে অনেক কৃষক আগাম রোপণ করা ধান স্বল্প পরিসরে কাটা ও মাড়াই শুরু করেছেন। এবার ফলন ভালোই হয়েছে। তবে বৈশাখের শেষ দিকে ঝড়ো বাতাস ও শিলাবৃষ্টিতে চরাঞ্চলের কিছু ধানের ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানাজ পারভিন বলেন, ধানের চারা রোপণ থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। এতে ধানখেতে রোগ-বালাই ছিল কম, ধান কাটা পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকলে বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।
তিস্তা নদীবেষ্টিত রংপুর জেলার কৃষিনির্ভর কাউনিয়া উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ এখন সোনালি হয়ে উঠেছে। এতে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রান্তিক কৃষকের স্বপ্ন। নতুন ধানের আগমনী বার্তা কৃষকের পরিবারের আনছে আনন্দের ঢেউ। প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা কোনো বিপর্যয় না ঘটলে গত মৌসুমের মতো চলতি মৌসুমে ভালো ফলন ঘরে তোলার আশায় বুক বেঁধেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে ৭ হাজার ৫১৪ হেক্টর জমিতে বোরো ও লেপ বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৩৬ হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ করা হয়েছে ধান। তবে এবার আলুর আবাদ বেশি হওয়ায় গত মৌসুমের চেয়ে এবার ২ হাজার হেক্টর কম জমিতে বোরো আবাদ করেছেন কৃষকেরা। ইরি ও বোরোর চারা রোপণের শুরু থেকে মাঠপর্যায়ে কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তারা কৃষক পর্যায়ে নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। কৃষকের ঘরে ধান তোলা পর্যন্ত এ সেবা অব্যাহত থাকবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে গত মৌসুমের মতো এবার চলতি মৌসুমে ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
গতকাল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, দৃষ্টিসীমা ছাপিয়ে মাঠে মাঠে সবুজের সমারোহে জ্যৈষ্ঠের বাতাসে সোনালি ধানের শিষ হাওয়ায় দুলছে। ধানের গাছগুলো সবুজের আভা কেটে হলুদ বর্ণ ধারণ করতে শুরু করেছে। শ্রমিকেরা খেত থেকে পাকা ধান কেটে কৃষকের উঠানে নিয়ে যাচ্ছেন।
হারাগাছ নাজিরদহ গ্রামের কৃষক আব্দুল হক, আউয়াল মিয়া, শরিফুল ইসলাম, কুর্শা গ্ৰামের আফজাল হোসেন, লতিফসহ বিভিন্ন গ্ৰামের কৃষক এই প্রতিবেদককে বলেন, ধানের চারা রোপণের পর থেকে এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় এবার সেচে কোনো রকম সমস্যা হয়নি। চলতি মৌসুমে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ না করায় খেতে মাজরা পোকাসহ অন্যান্য রোগের প্রকোপ কম ছিল। কিছু খেতে নেক ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ দেখা দিয়েছিল। এ জন্য ওই জমিতে দফায় দফায় কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়েছিল।
রাজিব গ্রামের কৃষক সোবহান মিয়া ও তৈয়ব আলী বলেন, বিভিন্ন গ্রামে ইতিমধ্যে অনেক কৃষক আগাম রোপণ করা ধান স্বল্প পরিসরে কাটা ও মাড়াই শুরু করেছেন। এবার ফলন ভালোই হয়েছে। তবে বৈশাখের শেষ দিকে ঝড়ো বাতাস ও শিলাবৃষ্টিতে চরাঞ্চলের কিছু ধানের ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানাজ পারভিন বলেন, ধানের চারা রোপণ থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। এতে ধানখেতে রোগ-বালাই ছিল কম, ধান কাটা পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকলে বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে