কামরুল হাসান, ধোবাউড়া
অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধোবাউড়া উপজেলায় বন্যা শুরু হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের অন্তত ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী রয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। কয়েকটি গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ভালুকাপাড়া ও দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের ঘাগড়ারপার এলাকায় নির্মাণাধীন বেড়িবাঁধ ও নেতাই নদীর পাড় ভেঙে গ্রামগুলোতে পানি ঢোকে।
দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের সোহাগীপাড়া ও চারুয়াপাড়া গ্রামসহ আরও ৫-৬টি গ্রামের কিছু অংশ, ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ভালুকাপাড়া, জরিপাপাড়া, গলাভাঙা ও বালিগাঁও গ্রামের কিছু অংশ, বাঘবেড় ইউনিয়নের মেকিয়ারকান্দা, ডোমঘাটা ও শালকোনা গ্রামের কিছু অংশ বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
ঘোষগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন ওর রশিদ বলেন, ‘নেতাই নদীর বাঁধ ভেঙে আমাদের ইউনিয়নের প্রায় পাঁচটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে কিছু ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।’
পানিবন্দী রয়েছে সদর ইউনিয়নের দর্শা, ধাইরপাড়া, বলরামপুর, গুজিরকান্দি, বাঘড়া ও পঞ্চনন্দপুর গ্রাম। এ ছাড়া পুড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের দুধনই, কাশিনাথপুর, চন্ডারচর, বতিহালা, কালিনগর, গুপিনপুর, ধলায়াকান্দা, হরিন্দরা, আঙ্গুরাকান্দা, রায়কান্দুলিয়া, বহরভিটা, পূর্ব বতিহালা, রাউতি, বেতগাছিয়া, চরেরভিটাসহ প্রায় ২০ গ্রাম।
পুর্ববতিহালা গ্রামের আব্দুল হামিদ ও ওমর আলী বলেন, আমাদের সবার ঘরে পানি, রান্না করে খেতে পারছি না। এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কোনো লোক ত্রাণসহায়তা করতে আসেনি।
কালিনগর গ্রামের রহমত আলী বলেন, ‘বাড়িতে পানি উঠে আমার ঘর ভেঙে গেছে। এত পানি হবে বুঝতে পারিনি। কোনো মতে নৌকা দিয়ে পরিবার নিয়ে বেঁচে আছি।’
পুড়াকান্দুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক মঞ্জু বলেন, ‘এই ইউনিয়ন নিচু এলাকা হওয়ায় বন্যার পানিতে সব গ্রাম প্লাবিত হয়। এখনো পুরোপুরি পানিবন্দী ২০টির মতো গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বাকিগুলোতে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হবে।’
ইউএনও ফৌজিয়া নাজনীন বলেন, পানিবন্দীদের জন্য স্থানীয়ভাবে শুকনো খাবার সহায়তা করা হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে পানিবন্দী ১ হাজার পরিবারকে ত্রাণসহায়তা দেওয়া হবে।
অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ধোবাউড়া উপজেলায় বন্যা শুরু হয়েছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের অন্তত ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী রয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। কয়েকটি গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ভালুকাপাড়া ও দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের ঘাগড়ারপার এলাকায় নির্মাণাধীন বেড়িবাঁধ ও নেতাই নদীর পাড় ভেঙে গ্রামগুলোতে পানি ঢোকে।
দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের সোহাগীপাড়া ও চারুয়াপাড়া গ্রামসহ আরও ৫-৬টি গ্রামের কিছু অংশ, ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ভালুকাপাড়া, জরিপাপাড়া, গলাভাঙা ও বালিগাঁও গ্রামের কিছু অংশ, বাঘবেড় ইউনিয়নের মেকিয়ারকান্দা, ডোমঘাটা ও শালকোনা গ্রামের কিছু অংশ বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
ঘোষগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন ওর রশিদ বলেন, ‘নেতাই নদীর বাঁধ ভেঙে আমাদের ইউনিয়নের প্রায় পাঁচটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে কিছু ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।’
পানিবন্দী রয়েছে সদর ইউনিয়নের দর্শা, ধাইরপাড়া, বলরামপুর, গুজিরকান্দি, বাঘড়া ও পঞ্চনন্দপুর গ্রাম। এ ছাড়া পুড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের দুধনই, কাশিনাথপুর, চন্ডারচর, বতিহালা, কালিনগর, গুপিনপুর, ধলায়াকান্দা, হরিন্দরা, আঙ্গুরাকান্দা, রায়কান্দুলিয়া, বহরভিটা, পূর্ব বতিহালা, রাউতি, বেতগাছিয়া, চরেরভিটাসহ প্রায় ২০ গ্রাম।
পুর্ববতিহালা গ্রামের আব্দুল হামিদ ও ওমর আলী বলেন, আমাদের সবার ঘরে পানি, রান্না করে খেতে পারছি না। এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কোনো লোক ত্রাণসহায়তা করতে আসেনি।
কালিনগর গ্রামের রহমত আলী বলেন, ‘বাড়িতে পানি উঠে আমার ঘর ভেঙে গেছে। এত পানি হবে বুঝতে পারিনি। কোনো মতে নৌকা দিয়ে পরিবার নিয়ে বেঁচে আছি।’
পুড়াকান্দুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক মঞ্জু বলেন, ‘এই ইউনিয়ন নিচু এলাকা হওয়ায় বন্যার পানিতে সব গ্রাম প্লাবিত হয়। এখনো পুরোপুরি পানিবন্দী ২০টির মতো গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বাকিগুলোতে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হবে।’
ইউএনও ফৌজিয়া নাজনীন বলেন, পানিবন্দীদের জন্য স্থানীয়ভাবে শুকনো খাবার সহায়তা করা হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে পানিবন্দী ১ হাজার পরিবারকে ত্রাণসহায়তা দেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪