বাপ্পি শাহরিয়ার, চকরিয়া (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভবন নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার ২৭ মাস পার হলেও কাজ শুরু হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, উপজেলা প্রশাসন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জমি বুঝিয়ে না দেওয়ায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে।
২০১৯ সালের ২৫ অক্টোবর চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সাংসদ জাফর আলম এই মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু এরপর আর কাজ শুরু হয়নি। সম্প্রতি দ্রুত মসজিদ নির্মাণকাজ সম্পন্ন করতে সাধারণ মানুষ মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেছেন।
গণপূর্ত বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২০১৯ সালের ৭ এপ্রিল চকরিয়া মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। গণপূর্ত অধিদপ্তরের অধীনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে মডেল মসজিদটি নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ইসলামি ফাউন্ডেশন।
১০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে তিন তলাবিশিষ্ট মসজিদটির নির্মাণকাজের দায়িত্ব পায় চট্টগ্রামের জাকির-মহসিন অ্যান্ড ব্রাদার্স শাহ জব্বারিয়া (জেবি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। মসজিদটির নির্মাণকাজ ২০১৯ সালের ৫ মে শুরু করে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর। কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৪ মাস আগে। তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে উপজেলা প্রশাসনের মসজিদ ছিল। সেটি নির্মাণ শুরু করার জন্য দুই বছর আগে ভাঙা হয়। মডেল মসজিদটির উত্তর পাশে চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন। দক্ষিণ পাশে জেলা পরিষদের বাংলো। মাঝখানে নির্ধারিত মডেল মসজিদের স্থানটি খালি পড়ে আছে। সেখানে স্থানীয় লোকজন সবজি চাষ করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা তৌহিদ ইবনে রহিম সৌরভ বলেন, ‘উপজেলা ও আদালত এলাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে আড়াই বছর পার হলেও মসজিদের কোনো কাজ শুরুই হয়নি। অনেকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেও ফল পাওয়া যায়নি। এতে এলাকার মুসল্লিরা চরমভাবে কষ্টে পাচ্ছেন। কাজ শুরু করার কথা বলে উপজেলা প্রশাসনের মসজিদটি ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু মসজিদটি ভাঙা উচিত হয়নি।’
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জাকির-মহসিন অ্যান্ড ব্রাদার্স শাহ জব্বারিয়ার (জেবি) অংশীদার মহসিন হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন ঠিক সময়ে জমি বুঝিয়ে দেয়নি। দিনের পর দিন যোগাযোগ করেও কোনো সুরাহা পাইনি। এরই মধ্যে কাজের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। গণপূর্তের কাছে মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেছি। এখন নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির বিষয়টি গণপূর্ত বিভাগ জানানো হয়েছে। চিঠি পেলে দ্রুত কাজ শুরু করব।’
তবে কাজ শুরু বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন গণপূর্ত বিভাগের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুশান্ত কুমার দে। তিনি এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূলত চকরিয়া মডেল মসজিদ জমি জটিলতার কারণে এখনো নির্মাণকাজ শুরু করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভবন নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার ২৭ মাস পার হলেও কাজ শুরু হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, উপজেলা প্রশাসন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জমি বুঝিয়ে না দেওয়ায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে।
২০১৯ সালের ২৫ অক্টোবর চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সাংসদ জাফর আলম এই মডেল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু এরপর আর কাজ শুরু হয়নি। সম্প্রতি দ্রুত মসজিদ নির্মাণকাজ সম্পন্ন করতে সাধারণ মানুষ মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেছেন।
গণপূর্ত বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২০১৯ সালের ৭ এপ্রিল চকরিয়া মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। গণপূর্ত অধিদপ্তরের অধীনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে মডেল মসজিদটি নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ইসলামি ফাউন্ডেশন।
১০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে তিন তলাবিশিষ্ট মসজিদটির নির্মাণকাজের দায়িত্ব পায় চট্টগ্রামের জাকির-মহসিন অ্যান্ড ব্রাদার্স শাহ জব্বারিয়া (জেবি) নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। মসজিদটির নির্মাণকাজ ২০১৯ সালের ৫ মে শুরু করে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর। কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হয়েছে ১৪ মাস আগে। তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে উপজেলা প্রশাসনের মসজিদ ছিল। সেটি নির্মাণ শুরু করার জন্য দুই বছর আগে ভাঙা হয়। মডেল মসজিদটির উত্তর পাশে চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন। দক্ষিণ পাশে জেলা পরিষদের বাংলো। মাঝখানে নির্ধারিত মডেল মসজিদের স্থানটি খালি পড়ে আছে। সেখানে স্থানীয় লোকজন সবজি চাষ করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা তৌহিদ ইবনে রহিম সৌরভ বলেন, ‘উপজেলা ও আদালত এলাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে আড়াই বছর পার হলেও মসজিদের কোনো কাজ শুরুই হয়নি। অনেকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেও ফল পাওয়া যায়নি। এতে এলাকার মুসল্লিরা চরমভাবে কষ্টে পাচ্ছেন। কাজ শুরু করার কথা বলে উপজেলা প্রশাসনের মসজিদটি ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু মসজিদটি ভাঙা উচিত হয়নি।’
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জাকির-মহসিন অ্যান্ড ব্রাদার্স শাহ জব্বারিয়ার (জেবি) অংশীদার মহসিন হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন ঠিক সময়ে জমি বুঝিয়ে দেয়নি। দিনের পর দিন যোগাযোগ করেও কোনো সুরাহা পাইনি। এরই মধ্যে কাজের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। গণপূর্তের কাছে মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেছি। এখন নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির বিষয়টি গণপূর্ত বিভাগ জানানো হয়েছে। চিঠি পেলে দ্রুত কাজ শুরু করব।’
তবে কাজ শুরু বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন গণপূর্ত বিভাগের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুশান্ত কুমার দে। তিনি এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মূলত চকরিয়া মডেল মসজিদ জমি জটিলতার কারণে এখনো নির্মাণকাজ শুরু করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে