রাজশাহী প্রতিনিধি
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পদ্মাপাড়ের শহর রাজশাহী। দুই দিন ধরে তাপমাত্রার পারদ উঠছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি পেরোলেই তাকে তীব্র তাপদাহ হিসেবে ধরা হয়। গত রোববার থেকে এ ধরনের তাপপ্রবাহ দেখা দিয়েছে রাজশাহীতে।
এতে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না গরমের কারণে। এই গরমের মধ্যে আবার মাঝেমধ্যেই বন্ধ হচ্ছে বিদ্যুৎ সরবরাহ। ফলে অস্থির হয়ে উঠছে মানুষ। আর রোদের কারণে রাস্তায় বের হলে গায়ে লাগছে আগুনের তাপ। তারপরও কষ্ট করে ঈদের কেনাকাটাসহ প্রয়োজনীয় কাজ করতে বাইরে বের হতে হচ্ছে।
রাজশাহীতে ১৫ এপ্রিল চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ছয় বছরের মধ্যে এটি রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এরপর গত বুধবার ভোরে ১৭ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় রাজশাহীতে। এতে তাপমাত্রা একটু কমে। কিন্তু শনিবার থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করে। একটু বৃষ্টির জন্য আবার সবাই আকাশের দিকে তাকাতে শুরু করেছেন। কিন্তু মেঘের দেখা নেই।
তীব্র গরমে কাজ করতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। একটু প্রশান্তি পেতে অনেকে ঘর ছেড়ে বাগানে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। রিকশাচালকেরাও বসে জিরিয়ে নিচ্ছেন গাছতলায়। এই গরমে রোজা রাখতেও কষ্ট হচ্ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক কামাল উদ্দিন জানান, গত শনিবার রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার তা বেড়ে হয় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সোমবার বেলা তিনটায় তাপমাত্রা পাওয়া গেছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই এবারের মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। টানা দুই দিন তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে রাজশাহীর ওপর দিয়ে। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।
কামাল উদ্দিন আরও বলেন, সাধারণত ৪ এপ্রিলের পর শুরু হয় তাপপ্রবাহ। এবার পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ার কারণে তাপপ্রবাহ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। গত বুধবার রাজশাহীতে মাঝারি মানের বৃষ্টিপাত হলেও তাপপ্রবাহ প্রশমিত হয়নি। দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টির কোনো পূর্বাভাসও নেই।
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পদ্মাপাড়ের শহর রাজশাহী। দুই দিন ধরে তাপমাত্রার পারদ উঠছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি পেরোলেই তাকে তীব্র তাপদাহ হিসেবে ধরা হয়। গত রোববার থেকে এ ধরনের তাপপ্রবাহ দেখা দিয়েছে রাজশাহীতে।
এতে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না গরমের কারণে। এই গরমের মধ্যে আবার মাঝেমধ্যেই বন্ধ হচ্ছে বিদ্যুৎ সরবরাহ। ফলে অস্থির হয়ে উঠছে মানুষ। আর রোদের কারণে রাস্তায় বের হলে গায়ে লাগছে আগুনের তাপ। তারপরও কষ্ট করে ঈদের কেনাকাটাসহ প্রয়োজনীয় কাজ করতে বাইরে বের হতে হচ্ছে।
রাজশাহীতে ১৫ এপ্রিল চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ছয় বছরের মধ্যে এটি রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এরপর গত বুধবার ভোরে ১৭ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় রাজশাহীতে। এতে তাপমাত্রা একটু কমে। কিন্তু শনিবার থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করে। একটু বৃষ্টির জন্য আবার সবাই আকাশের দিকে তাকাতে শুরু করেছেন। কিন্তু মেঘের দেখা নেই।
তীব্র গরমে কাজ করতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। একটু প্রশান্তি পেতে অনেকে ঘর ছেড়ে বাগানে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। রিকশাচালকেরাও বসে জিরিয়ে নিচ্ছেন গাছতলায়। এই গরমে রোজা রাখতেও কষ্ট হচ্ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক কামাল উদ্দিন জানান, গত শনিবার রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার তা বেড়ে হয় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সোমবার বেলা তিনটায় তাপমাত্রা পাওয়া গেছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই এবারের মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। টানা দুই দিন তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে রাজশাহীর ওপর দিয়ে। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।
কামাল উদ্দিন আরও বলেন, সাধারণত ৪ এপ্রিলের পর শুরু হয় তাপপ্রবাহ। এবার পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ার কারণে তাপপ্রবাহ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। গত বুধবার রাজশাহীতে মাঝারি মানের বৃষ্টিপাত হলেও তাপপ্রবাহ প্রশমিত হয়নি। দু-এক দিনের মধ্যে বৃষ্টির কোনো পূর্বাভাসও নেই।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে