সৌগত বসু, সাইফুল মাসুম, শেখ আবু হাসান ও শামীমুজ্জামান, খুলনা
বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে মেয়র পদে তালুকদার আবদুল খালেক সহজ জয় পেলেও গতবারের চেয়ে ভোট কমেছে। দুর্বল প্রতিপক্ষ ও ভালো প্রস্তুতির পরও কম ভোট ভাবনায় ফেলেছে খুলনা আওয়ামী লীগের নেতাদের। কেউ কেউ এ জন্য নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকা কাউন্সিলর প্রার্থীদের দায় দিচ্ছেন।
পুনর্নির্বাচিত মেয়র খালেকের মতও অনেকটা এমন। তিনি বলেছেন, সব কেন্দ্রের ফল বিশ্লেষণ করে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে সাংগঠনিকভাবে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগ প্রার্থীর ভোট কমলেও প্রদত্ত মোট ভোটে নৌকা প্রতীকে ভোটের হার বেড়েছে।
গত সোমবার অনুষ্ঠিত কেসিসি নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। ভোট পড়েছে ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। মেয়র পদে বিজয়ী আওয়ামী লীগের তালুকদার খালেক পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. আব্দুল আউয়াল পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট।
২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটার ছিল এবারের চেয়ে ৪২ হাজার ৪৩৬ জন কম, অর্থাৎ ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। সেবার ভোট পড়েছিল ৫৭ শতাংশ। আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার খালেক পেয়েছিলেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৯০২ ভোট। বিএনপির প্রার্থী পেয়েছিলেন ১ লাখ ৯ হাজার ২৫১ ভোট। গতবার ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ১৪ হাজার ৩৬৩ ভোট পেলেও এবার পেয়েছেন চার গুণের বেশি। জাতীয় পার্টির ভোটও বেড়েছে। গতবার ১ হাজার ৭২ ভোট পাওয়া দলটি এবার পেয়েছে ১৮ হাজার ৭৪ ভোট। জাকের পার্টির প্রার্থীর ভোট বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৯৬টি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১৮ ভোট।
ভোট বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার মোট ভোটার বাড়লেও তালুকদার খালেক গতবারের চেয়ে ২২ হাজার ৭৭ ভোট কম পেয়েছেন। অন্যদিকে ভোট বেড়েছে সব প্রতিদ্বন্দ্বীর। তাঁদের দুজন ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ এনে ভোট গ্রহণের শেষ সময়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন পরদিন গতকাল মঙ্গলবার।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রার্থী কম ভোট পেলেও আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে। গতবার মোট প্রদত্ত ভোটের প্রায় ৫৮ শতাংশ পেয়েছিল নৌকা প্রতীক। এবার পেয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে। দলটির অনেক সমর্থক হাতপাখায় ভোট দিয়েছেন।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ বদিউল আলম মজুমদার বলেন, গতবারের চেয়ে এবার কম মানুষ ভোট দিয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী কম ভোট পেয়েছেন। বিএনপির ভোট পেয়েছেন অন্য প্রার্থীরা। প্রদত্ত ভোটের দিক থেকে এখনো নৌকার জনপ্রিয়তা আছে।
বেশ কয়েকজন ভোটার বলেছেন, এবারের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও নৌকা সহজে জিতবে এমন ভাবনা অনেকের ভোট দেওয়ার আগ্রহ কমিয়েছে।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, কঠিন প্রতিপক্ষ না থাকলেও দলীয় প্রার্থীর কম ভোট পাওয়ার বিষয়টি তাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। এর কারণ তাঁরা খতিয়ে দেখবেন। হাতপাখার প্রার্থী এত ভোট পাবেন, তা ধারণা করেননি দলের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে থাকা দলের একাধিক প্রার্থী নিজেদের জন্য ভোটার কেন্দ্রে আনতে ব্যস্ত ছিলেন। মেয়র প্রার্থীর পক্ষে অনেকে জোরালো প্রচার করেননি। কয়েকটি ওয়ার্ডে দলীয় কাউন্সিলর প্রার্থীর তুলনায় মেয়র প্রার্থী কম ভোট পেয়েছেন। ভোটের আগেই কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়া ১৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে খালেক কম ভোট পেয়েছেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলের কাউন্সিলর প্রার্থী জিতলেও সেখানেও মেয়র পেয়েছেন কম ভোট।
তবে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত কাউন্সিলর গোলাম রাব্বানী টিপু বলেন, এই অভিযোগ ভুল। এবার ভোটার উপস্থিতি কম, তাই নৌকায় ভোট কম এসেছে। তালুকদার আবদুল খালেক মুখে যা-ই বলুন, তিনি ভালো মানুষ।
তালুকদার খালেকেরও ইঙ্গিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের দিকে। তিনি বলেন, সব কেন্দ্রের ফল বিশ্লেষণ করে এসব বিষয়ে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য তিনি বলেন, খুলনার শিল্পাঞ্চলে অনেক মিল-কারখানা বন্ধ। সে কারণে অনেক শ্রমিক খুলনার বাইরে চলে গেছেন। এসব ভোটার উপস্থিত হলে ভোট বাড়ত।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডি এ বাবুল রানা বলেন, যেকোনো বারের চেয়ে এবার নির্বাচনে প্রস্তুতি ছিল অনেক বেশি। আশা ছিল, তালুকদার খালেক দুই লাখের বেশি ভোট পাবেন। কিন্তু গতবারের চেয়ে কম পেলেন। এটি ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সাংগঠনিকভাবে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওয়ার্ডের হিসাব হাতে এলে তা বিশ্লেষণ করে দেখা হবে, কেন ভোট কম পড়েছে।
বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে মেয়র পদে তালুকদার আবদুল খালেক সহজ জয় পেলেও গতবারের চেয়ে ভোট কমেছে। দুর্বল প্রতিপক্ষ ও ভালো প্রস্তুতির পরও কম ভোট ভাবনায় ফেলেছে খুলনা আওয়ামী লীগের নেতাদের। কেউ কেউ এ জন্য নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকা কাউন্সিলর প্রার্থীদের দায় দিচ্ছেন।
পুনর্নির্বাচিত মেয়র খালেকের মতও অনেকটা এমন। তিনি বলেছেন, সব কেন্দ্রের ফল বিশ্লেষণ করে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে সাংগঠনিকভাবে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগ প্রার্থীর ভোট কমলেও প্রদত্ত মোট ভোটে নৌকা প্রতীকে ভোটের হার বেড়েছে।
গত সোমবার অনুষ্ঠিত কেসিসি নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। ভোট পড়েছে ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। মেয়র পদে বিজয়ী আওয়ামী লীগের তালুকদার খালেক পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. আব্দুল আউয়াল পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট।
২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটার ছিল এবারের চেয়ে ৪২ হাজার ৪৩৬ জন কম, অর্থাৎ ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। সেবার ভোট পড়েছিল ৫৭ শতাংশ। আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার খালেক পেয়েছিলেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৯০২ ভোট। বিএনপির প্রার্থী পেয়েছিলেন ১ লাখ ৯ হাজার ২৫১ ভোট। গতবার ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ১৪ হাজার ৩৬৩ ভোট পেলেও এবার পেয়েছেন চার গুণের বেশি। জাতীয় পার্টির ভোটও বেড়েছে। গতবার ১ হাজার ৭২ ভোট পাওয়া দলটি এবার পেয়েছে ১৮ হাজার ৭৪ ভোট। জাকের পার্টির প্রার্থীর ভোট বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৯৬টি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১৮ ভোট।
ভোট বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার মোট ভোটার বাড়লেও তালুকদার খালেক গতবারের চেয়ে ২২ হাজার ৭৭ ভোট কম পেয়েছেন। অন্যদিকে ভোট বেড়েছে সব প্রতিদ্বন্দ্বীর। তাঁদের দুজন ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ এনে ভোট গ্রহণের শেষ সময়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলেন পরদিন গতকাল মঙ্গলবার।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রার্থী কম ভোট পেলেও আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে। গতবার মোট প্রদত্ত ভোটের প্রায় ৫৮ শতাংশ পেয়েছিল নৌকা প্রতীক। এবার পেয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে। দলটির অনেক সমর্থক হাতপাখায় ভোট দিয়েছেন।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ বদিউল আলম মজুমদার বলেন, গতবারের চেয়ে এবার কম মানুষ ভোট দিয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী কম ভোট পেয়েছেন। বিএনপির ভোট পেয়েছেন অন্য প্রার্থীরা। প্রদত্ত ভোটের দিক থেকে এখনো নৌকার জনপ্রিয়তা আছে।
বেশ কয়েকজন ভোটার বলেছেন, এবারের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও নৌকা সহজে জিতবে এমন ভাবনা অনেকের ভোট দেওয়ার আগ্রহ কমিয়েছে।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, কঠিন প্রতিপক্ষ না থাকলেও দলীয় প্রার্থীর কম ভোট পাওয়ার বিষয়টি তাঁরা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। এর কারণ তাঁরা খতিয়ে দেখবেন। হাতপাখার প্রার্থী এত ভোট পাবেন, তা ধারণা করেননি দলের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে থাকা দলের একাধিক প্রার্থী নিজেদের জন্য ভোটার কেন্দ্রে আনতে ব্যস্ত ছিলেন। মেয়র প্রার্থীর পক্ষে অনেকে জোরালো প্রচার করেননি। কয়েকটি ওয়ার্ডে দলীয় কাউন্সিলর প্রার্থীর তুলনায় মেয়র প্রার্থী কম ভোট পেয়েছেন। ভোটের আগেই কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়া ১৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে খালেক কম ভোট পেয়েছেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলের কাউন্সিলর প্রার্থী জিতলেও সেখানেও মেয়র পেয়েছেন কম ভোট।
তবে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত কাউন্সিলর গোলাম রাব্বানী টিপু বলেন, এই অভিযোগ ভুল। এবার ভোটার উপস্থিতি কম, তাই নৌকায় ভোট কম এসেছে। তালুকদার আবদুল খালেক মুখে যা-ই বলুন, তিনি ভালো মানুষ।
তালুকদার খালেকেরও ইঙ্গিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের দিকে। তিনি বলেন, সব কেন্দ্রের ফল বিশ্লেষণ করে এসব বিষয়ে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য তিনি বলেন, খুলনার শিল্পাঞ্চলে অনেক মিল-কারখানা বন্ধ। সে কারণে অনেক শ্রমিক খুলনার বাইরে চলে গেছেন। এসব ভোটার উপস্থিত হলে ভোট বাড়ত।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডি এ বাবুল রানা বলেন, যেকোনো বারের চেয়ে এবার নির্বাচনে প্রস্তুতি ছিল অনেক বেশি। আশা ছিল, তালুকদার খালেক দুই লাখের বেশি ভোট পাবেন। কিন্তু গতবারের চেয়ে কম পেলেন। এটি ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সাংগঠনিকভাবে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওয়ার্ডের হিসাব হাতে এলে তা বিশ্লেষণ করে দেখা হবে, কেন ভোট কম পড়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে