আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের ফেগুনাসার গ্রামে অবস্থিত রাজা রাজবল্লভ শিবমন্দির। মন্দিরের সিএস পরচা অনুযায়ী, মন্দিরটি ২০২ শতাংশ জায়গার ওপর নির্মিত। বর্তমানে মন্দিরের চত্বর বাদে বাকি জায়গা প্রভাবশালীদের দখলে চলে গেছে। এতে সংকীর্ণ জায়গার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মন্দিরে আসা দর্শনার্থীদের।
জানা যায়, মহারাজ রাজবল্লভ তাঁর রাজত্বকালে ১১৬৯-১১৮৫ সালের মধ্যে এই শিবমন্দিরটি নির্মাণ করেন।
দূর-দূরান্ত থেকে মন্দিরটিতে এসে ভিড় করেন অসংখ্য পুণ্যার্থী। মেলাও বসে মন্দির-চত্বরে। একসময় বিশাল এলাকা নিয়ে রাজা রাজবল্লভ মন্দিরটি নির্মাণ করলেও বর্তমানে মন্দিরের চত্বর বাদে বাকি জায়গা প্রভাবশালীরা দখল করে নিয়েছেন।
পূজা দিতে আসা পুষ্পা রায় বলেন, ‘এখানকার পরিবেশ ভালো না। বসার মতো কোনো পরিস্থিতি নাই। রাস্তাঘাটের অবস্থাও ভালো না। অনেক ভোগান্তি হয়।’
শিবমন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক অনিল রায় বলেন, মন্দিরটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। সিএস পরচা অনুযায়ী, মন্দিরের মোট জায়গা ২০২ শতাংশ। কিন্তু বর্তমানে ৫ শতাংশও নেই। পূজা-অর্চনার আয়োজন করতে গেলে হিমশিম খেতে হয়।
ফেগুনাসার গ্রামের মো. জহিরুল হক জানান, ১৯৯৩ সালে ডলি রানি ও অখিল চন্দ্রের কাছ থেকে ১০১ শতাংশ জায়গা তিনি কিনেছেন। তাঁর আগে আরও ৮৪ শতাংশ জায়গা কেনেন অন্য লোকেরা। সেখানকার মোট ২০২ শতাংশ জমির মধ্যে ১৭ শতাংশ জায়গা সরকারি। মন্দির ওই ১৭ শতাংশ জায়গার ওপর রয়েছে। মন্দিরের জায়গা দখলের অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মন্দিরের জমির একটি বড় অংশ ক্রয় করেন স্থানীয় একজন। বর্তমানে মাত্র ১৭ শতাংশ জায়গার ওপর দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহ্যবাহী এ শিবমন্দিরটি। জায়গাস্বল্পতায় মন্দিরে আসা মানুষজনকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের ফেগুনাসার গ্রামে অবস্থিত রাজা রাজবল্লভ শিবমন্দির। মন্দিরের সিএস পরচা অনুযায়ী, মন্দিরটি ২০২ শতাংশ জায়গার ওপর নির্মিত। বর্তমানে মন্দিরের চত্বর বাদে বাকি জায়গা প্রভাবশালীদের দখলে চলে গেছে। এতে সংকীর্ণ জায়গার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মন্দিরে আসা দর্শনার্থীদের।
জানা যায়, মহারাজ রাজবল্লভ তাঁর রাজত্বকালে ১১৬৯-১১৮৫ সালের মধ্যে এই শিবমন্দিরটি নির্মাণ করেন।
দূর-দূরান্ত থেকে মন্দিরটিতে এসে ভিড় করেন অসংখ্য পুণ্যার্থী। মেলাও বসে মন্দির-চত্বরে। একসময় বিশাল এলাকা নিয়ে রাজা রাজবল্লভ মন্দিরটি নির্মাণ করলেও বর্তমানে মন্দিরের চত্বর বাদে বাকি জায়গা প্রভাবশালীরা দখল করে নিয়েছেন।
পূজা দিতে আসা পুষ্পা রায় বলেন, ‘এখানকার পরিবেশ ভালো না। বসার মতো কোনো পরিস্থিতি নাই। রাস্তাঘাটের অবস্থাও ভালো না। অনেক ভোগান্তি হয়।’
শিবমন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক অনিল রায় বলেন, মন্দিরটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। সিএস পরচা অনুযায়ী, মন্দিরের মোট জায়গা ২০২ শতাংশ। কিন্তু বর্তমানে ৫ শতাংশও নেই। পূজা-অর্চনার আয়োজন করতে গেলে হিমশিম খেতে হয়।
ফেগুনাসার গ্রামের মো. জহিরুল হক জানান, ১৯৯৩ সালে ডলি রানি ও অখিল চন্দ্রের কাছ থেকে ১০১ শতাংশ জায়গা তিনি কিনেছেন। তাঁর আগে আরও ৮৪ শতাংশ জায়গা কেনেন অন্য লোকেরা। সেখানকার মোট ২০২ শতাংশ জমির মধ্যে ১৭ শতাংশ জায়গা সরকারি। মন্দির ওই ১৭ শতাংশ জায়গার ওপর রয়েছে। মন্দিরের জায়গা দখলের অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মন্দিরের জমির একটি বড় অংশ ক্রয় করেন স্থানীয় একজন। বর্তমানে মাত্র ১৭ শতাংশ জায়গার ওপর দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহ্যবাহী এ শিবমন্দিরটি। জায়গাস্বল্পতায় মন্দিরে আসা মানুষজনকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে