রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
মৌসুমের শেষ পর্যায়ে এসেও ডেঙ্গুর সংক্রমণ থামছে না দেশে। বেড়েই চলেছে রোগটিতে মৃত্যু। এ বছর ভাইরাসবাহিত এ রোগের গতি-প্রকৃতি, সংবেদনশীলতার উত্থান-পতন যেন বুঝে উঠতে পারছেন না রোগতত্ত্ববিদেরা। দেখা যাচ্ছে, এক পরীক্ষায় ডেঙ্গু নেগেটিভ শনাক্ত হওয়া রোগী অন্য পরীক্ষায় পজিটিভ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ডেঙ্গুর মতো জটিল ভাইরাসের গতি-প্রকৃতি বুঝতে অনেক বেশি গবেষণার তাগিদ দিয়েছেন রোগতত্ত্ববিদেরা। তাঁরা বলছেন, নয়তো ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সব চেষ্টা অন্ধের হাতি দেখার মতো হয়ে যাবে।
ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার কার্যকারিতা এবং ডেঙ্গু ভাইরাসের সেরোটাইপ নির্ধারণ নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করেছে সোসাইটি ফর মেডিকেল ভাইরোলজিস্টস। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪১ শতাংশ রোগীর শরীরে ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে। কিন্তু পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) পদ্ধতিতে পরীক্ষা করে তাদের শরীরে ডেঙ্গু পজিটিভ পাওয়া যায়।
এমন পরিস্থিতিতে ভাইরাসবিদদের সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি বছর ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ দেখে অনেকেই ডেঙ্গু হয়নি ভেবে অবহেলা করে। পরবর্তী সময়ে তারা নানা শারীরিক জটিলতায় পড়ে। এ ধরনের রোগী পরবর্তী সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও চিকিৎসকদের পক্ষে তাকে সুস্থ করা সম্ভব হয় না। তাই ডেঙ্গু সন্দেহ হলে শুধু এনএস-১ পরীক্ষা ফলের ওপর নির্ভর না করে রোগীর শরীরে লক্ষণের ওপর নজর দিতে হবে। এ ছাড়া সহায়ক পরীক্ষা হিসেবে সিবিসি, ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি, ডেঙ্গু পিসিআরসহ অন্যান্য পরীক্ষা করানো যেতে পারে।
এ প্রসঙ্গে ওই গবেষণাদলের প্রধান ও ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রুখসানা রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের ডেঙ্গুর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এর ধরন পরিবর্তন। এ কারণে এই জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই সময়মতো সতর্ক না হওয়ায় দেরিতে চিকিৎসা শুরু হয়েছে। ফলে রোগীর প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
ডেঙ্গুর গতি-প্রকৃতি বুঝতে আরও গবেষণা করা প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে গবেষণা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এ ক্ষেত্রে বড় সমস্যা তহবিলে। সরকারি তহবিল থেকে গবেষণার অর্থ পেতে জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। অন্যদিকে বেসরকারি দাতাগোষ্ঠীর তহবিল পেতে মানতে হয় নানা শর্ত।’
সোসাইটি ফর মেডিকেল ভাইরোলজিস্টসের গবেষণায় ১ থেকে ৭ দিন জ্বরে আক্রান্ত ১৯৭ জন সম্ভাব্য ডেঙ্গু রোগীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যাদের সবার ডেঙ্গু এনএস-১, ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি ও ডেঙ্গু পিসিআর পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্যে ৩৪ দশমিক ৫ শতাংশ রোগীর শরীরে পিসিআর পদ্ধতিতে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। এই গবেষণায় ৬৮ জন ডেঙ্গু পিসিআর পজিটিভ রোগীর মধ্যে ৬৩ জন রোগীর শরীরে ডেন-২ সেরোটাইপ, ৪ জন রোগীর শরীরে ডেন-৩ সেরোটাইপ এবং ১ জন রোগীর শরীরে ডেন-২ ও ডেন-৩ উভয়ই সেরোটাইপ পাওয়া যায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ডেঙ্গু সেরোটাইপ-২ সংক্রমণের ক্ষেত্রে এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। এটিই চলতি বছর এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ হওয়ার অন্যতম কারণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাব দেখা দিলেও জুন মাস থেকে সেটি বাড়তে শুরু করে।ওই মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৫ হাজার ৯৫৬ জন এবং মৃত্যু হয় ৩৪ জনের। এরপর আক্রান্ত ও মৃত্যু ক্রমেই বেড়ে চলেছে। জুলাই মাসে রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছে ৪৩ হাজার ৮৫৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২০৪ জনের। আগস্টে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৯৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী এবং মারা যায় ৩৪২ জন। সর্বশেষ সেপ্টেম্বর মাসে ৭৯ হাজার ৫৯৮ জন হাসপাতালে যায় এবং ৩৯৬ জনের মৃত্যু হয়।
প্রখ্যাত রোগতত্ত্ববিদ ডা. মোশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু পিকে উঠেছে কি না সেটি রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করে বলা কঠিন। কারণ ডেঙ্গুর চারটি ধরন আছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এ বছর একাধিক ধরনের সংক্রমণ চলছে। সংক্রমণ নিম্নমুখী হয়ে কমপক্ষে চার থেকে ছয় সপ্তাহ স্থায়ী না হলে বলা যাবে না যে রোগটি পিকে উঠে আবার নেমেছে।
এ বিষয়ে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম)-এর কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ছারোয়ার বলেন, ডেঙ্গুর এমন বিস্ময়কর পরিস্থিতি অতীতে দেখা যায়নি। তাই সামগ্রিক অবস্থা পূর্ণ বিবেচনায় নিতে হবে। মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গুরুত্বারোপ করতে হবে। বিশেষ করে কীটনাশক নির্বাচন, প্রয়োগ পদ্ধতি, প্রয়োগ কর্মীর প্রশিক্ষণ যথার্থভাবে হতে হবে।
একই সঙ্গে সমন্বিত বাহক ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে পরিবেশ-মশা-ডেঙ্গু ভাইরাস-মানুষের আন্তক্রিয়ার যথার্থ ভারসাম্য। মশার প্রজননস্থলের সঠিকতা নিরূপণ ও তার উৎপাদন সক্ষমতার পরিমিতি যতক্ষণ পর্যন্ত নির্দিষ্টকরণ ও সেই অনুসারে তা ধ্বংস না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত মশার ঘনত্ব কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয়। এই কাজে প্রকৃত বিশেষজ্ঞসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সমন্বিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
মৌসুমের শেষ পর্যায়ে এসেও ডেঙ্গুর সংক্রমণ থামছে না দেশে। বেড়েই চলেছে রোগটিতে মৃত্যু। এ বছর ভাইরাসবাহিত এ রোগের গতি-প্রকৃতি, সংবেদনশীলতার উত্থান-পতন যেন বুঝে উঠতে পারছেন না রোগতত্ত্ববিদেরা। দেখা যাচ্ছে, এক পরীক্ষায় ডেঙ্গু নেগেটিভ শনাক্ত হওয়া রোগী অন্য পরীক্ষায় পজিটিভ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ডেঙ্গুর মতো জটিল ভাইরাসের গতি-প্রকৃতি বুঝতে অনেক বেশি গবেষণার তাগিদ দিয়েছেন রোগতত্ত্ববিদেরা। তাঁরা বলছেন, নয়তো ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সব চেষ্টা অন্ধের হাতি দেখার মতো হয়ে যাবে।
ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার কার্যকারিতা এবং ডেঙ্গু ভাইরাসের সেরোটাইপ নির্ধারণ নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করেছে সোসাইটি ফর মেডিকেল ভাইরোলজিস্টস। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪১ শতাংশ রোগীর শরীরে ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে। কিন্তু পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) পদ্ধতিতে পরীক্ষা করে তাদের শরীরে ডেঙ্গু পজিটিভ পাওয়া যায়।
এমন পরিস্থিতিতে ভাইরাসবিদদের সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি বছর ডেঙ্গু এনএস-১ পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ দেখে অনেকেই ডেঙ্গু হয়নি ভেবে অবহেলা করে। পরবর্তী সময়ে তারা নানা শারীরিক জটিলতায় পড়ে। এ ধরনের রোগী পরবর্তী সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও চিকিৎসকদের পক্ষে তাকে সুস্থ করা সম্ভব হয় না। তাই ডেঙ্গু সন্দেহ হলে শুধু এনএস-১ পরীক্ষা ফলের ওপর নির্ভর না করে রোগীর শরীরে লক্ষণের ওপর নজর দিতে হবে। এ ছাড়া সহায়ক পরীক্ষা হিসেবে সিবিসি, ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি, ডেঙ্গু পিসিআরসহ অন্যান্য পরীক্ষা করানো যেতে পারে।
এ প্রসঙ্গে ওই গবেষণাদলের প্রধান ও ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রুখসানা রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের ডেঙ্গুর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এর ধরন পরিবর্তন। এ কারণে এই জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই সময়মতো সতর্ক না হওয়ায় দেরিতে চিকিৎসা শুরু হয়েছে। ফলে রোগীর প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
ডেঙ্গুর গতি-প্রকৃতি বুঝতে আরও গবেষণা করা প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে গবেষণা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এ ক্ষেত্রে বড় সমস্যা তহবিলে। সরকারি তহবিল থেকে গবেষণার অর্থ পেতে জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। অন্যদিকে বেসরকারি দাতাগোষ্ঠীর তহবিল পেতে মানতে হয় নানা শর্ত।’
সোসাইটি ফর মেডিকেল ভাইরোলজিস্টসের গবেষণায় ১ থেকে ৭ দিন জ্বরে আক্রান্ত ১৯৭ জন সম্ভাব্য ডেঙ্গু রোগীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যাদের সবার ডেঙ্গু এনএস-১, ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি ও ডেঙ্গু পিসিআর পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্যে ৩৪ দশমিক ৫ শতাংশ রোগীর শরীরে পিসিআর পদ্ধতিতে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়। এই গবেষণায় ৬৮ জন ডেঙ্গু পিসিআর পজিটিভ রোগীর মধ্যে ৬৩ জন রোগীর শরীরে ডেন-২ সেরোটাইপ, ৪ জন রোগীর শরীরে ডেন-৩ সেরোটাইপ এবং ১ জন রোগীর শরীরে ডেন-২ ও ডেন-৩ উভয়ই সেরোটাইপ পাওয়া যায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ডেঙ্গু সেরোটাইপ-২ সংক্রমণের ক্ষেত্রে এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। এটিই চলতি বছর এনএস-১ পরীক্ষার ফল নেগেটিভ হওয়ার অন্যতম কারণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাব দেখা দিলেও জুন মাস থেকে সেটি বাড়তে শুরু করে।ওই মাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৫ হাজার ৯৫৬ জন এবং মৃত্যু হয় ৩৪ জনের। এরপর আক্রান্ত ও মৃত্যু ক্রমেই বেড়ে চলেছে। জুলাই মাসে রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছে ৪৩ হাজার ৮৫৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২০৪ জনের। আগস্টে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৯৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী এবং মারা যায় ৩৪২ জন। সর্বশেষ সেপ্টেম্বর মাসে ৭৯ হাজার ৫৯৮ জন হাসপাতালে যায় এবং ৩৯৬ জনের মৃত্যু হয়।
প্রখ্যাত রোগতত্ত্ববিদ ডা. মোশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু পিকে উঠেছে কি না সেটি রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করে বলা কঠিন। কারণ ডেঙ্গুর চারটি ধরন আছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এ বছর একাধিক ধরনের সংক্রমণ চলছে। সংক্রমণ নিম্নমুখী হয়ে কমপক্ষে চার থেকে ছয় সপ্তাহ স্থায়ী না হলে বলা যাবে না যে রোগটি পিকে উঠে আবার নেমেছে।
এ বিষয়ে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম)-এর কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ছারোয়ার বলেন, ডেঙ্গুর এমন বিস্ময়কর পরিস্থিতি অতীতে দেখা যায়নি। তাই সামগ্রিক অবস্থা পূর্ণ বিবেচনায় নিতে হবে। মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গুরুত্বারোপ করতে হবে। বিশেষ করে কীটনাশক নির্বাচন, প্রয়োগ পদ্ধতি, প্রয়োগ কর্মীর প্রশিক্ষণ যথার্থভাবে হতে হবে।
একই সঙ্গে সমন্বিত বাহক ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে পরিবেশ-মশা-ডেঙ্গু ভাইরাস-মানুষের আন্তক্রিয়ার যথার্থ ভারসাম্য। মশার প্রজননস্থলের সঠিকতা নিরূপণ ও তার উৎপাদন সক্ষমতার পরিমিতি যতক্ষণ পর্যন্ত নির্দিষ্টকরণ ও সেই অনুসারে তা ধ্বংস না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত মশার ঘনত্ব কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয়। এই কাজে প্রকৃত বিশেষজ্ঞসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সমন্বিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে