ফারুক মেহেদী, কাতার থেকে
বিশ্বকাপ ঘিরে কাতারের পথঘাট, শপিং মল যেন এক টুকরো ইউরোপ-আমেরিকা! বাহারি সাজে নারী-পুরুষের মিলনমেলা।রেস্টুরেন্টগুলো উপচে পড়ছে বিদেশিদের ভিড়ে। রাতভর হট্টগোল, উচ্চ স্বরে বিশ্বকাপের মিউজিক বাজছে সর্বত্র।
খেলা দেখতে কেউ এসেছেন পরিবার নিয়ে; কেউবা বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে। খেলা দেখার পাশাপাশি ঘোরাঘুরি, শপিং, খাওয়াদাওয়া সবই চলছে। রাজধানী দোহা, আল রাইয়ান, ফেস্টিভ্যাল সিটি, আজিজিয়া, মাইজারসহ কাতারের যেখানে যেখানে বড় স্ক্রিনে খেলা দেখার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, সেসব স্থানে খেলা শুরুর আগে থেকেই ভিড় বাড়তে থাকে দর্শক-সমর্থকদের। সবাই সব খেলার টিকিট পাননি। কেউ হয়তো একটি বা দুটি খেলার টিকিট পেয়েছেন। বাকি খেলা এসব জায়গায় বসে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখছেন, বেশ আমেজ করেই।
উৎসবের আমেজ। এভাবে খেলার কারণে ছোট মরুর দেশ কাতার এখন আরেক ইউরোপ। এই খেলা দীর্ঘ মেয়াদে তেল-গ্যাসনির্ভর কাতারকে ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আর সনাতনী ধারণা বদলে দিয়ে অনেক উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার হাতছানি দিচ্ছে। গত কয়েক দিনে যে কাতার দেখলাম, তা এক অন্য কাতার।
ইংরেজিতে একটা কথা আছে—সিয়িং ইজ বিলিভিং। কাতারকে দেখে এখন যে কারও এই ইংরেজি বাক্যটির মর্মার্থ বোঝা সহজ হবে, সন্দেহ নেই। প্রবাসী বাংলাদেশিসহ স্থানীয় বাসিন্দাদের কথার মর্মার্থ, এতকাল মানুষের মধ্যে ধারণা ছিল কাতার রক্ষণশীল, কাতারে ধর্মীয় গোঁড়ামি রয়েছে। কাতারে নারীরা ঘরে বন্দী, বাইরে কাজের সুযোগ নেই। সত্য-মিথ্যার মিশেলে এমন অসংখ্য কথা বাজারে ঘুরছে। আর এই বিশ্বকাপ সেসব ধারণা আমূল পাল্টে দিয়েছে।
কাতারে ঢোকার প্রথমেই বিমানবন্দরে ধারণা পাওয়া শুরু হয় দেশটা আসলে কতটা পাল্টে গেছে। সেখানে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা থেকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্মী, বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের কর্মীর বেশির ভাগই নারী। ইমিগ্রেশন ছাড়া অন্য খাতে কাতারিদের পাশাপাশি বিদেশি কর্মীরাও কাজ করেন।
বিশ্বকাপকে ঘিরে কাতারের বদলে যাওয়ার গতিটা একটা ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। রেস্টুরেন্ট, দোকানপাট, শপিং মলে বেশির ভাগই নারী। সরকারি চাকরিতেও কাতারি নারীরা সংখ্যায় পুরুষের চেয়ে বেশি। নারীরা গাড়ি চালাচ্ছেন। সবচেয়ে বড় কথা, কাতার বিশ্বকাপ অন্য কাতার গড়ে দিচ্ছে। স্টেডিয়ামে পুরুষের পাশে বসে নারীরাও খেলা দেখছেন।
পোশাক নিয়েও কোনো কড়াকড়ি নেই। কাতারিরা নিজেদের মতো চললেও অন্যদের জন্য কোনো বাধা নেই। কেউ ছোট পোশাক পরলেও কেউ কিছু বলছে না। মোটা দাগে ইউরোপ-আমেরিকায় মানুষ যে ব্যক্তিস্বাধীনতা বজায় রেখে চলতে পারে, কাতারে এর ব্যত্যয় চোখে পড়েনি।
কাতারে দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে বাস করছেন প্রবাসী ব্যবসায়ী ফরহাদ আহমেদ। তিনি বললেন, ‘কাতারকে দূর থেকে দেখে, শুনে এর বদলে যাওয়ার ছবিটা বোঝানো যাবে না। কিন্তু এখানে থেকে বিশ্বকাপ খেলা ঘিরে অন্য এক কাতারকে আমরা দেখছি। বিশ্বসেরা এই ইভেন্ট কাতারকে দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা জাগাতে যেমন সহায়তা করছে, তেমনি ব্যক্তিস্বাধীনতা, যার যার ধর্মীয় মূল্যবোধের চর্চা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডেও কাতার আরও নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে। মূলত এখানকার আধুনিক নেতৃত্বই কাতারকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে সহায়তা করছে।’ আধুনিক নেতৃত্ব বলতে তিনি বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আলথানির কথাই বুঝিয়েছেন।
আরেক প্রবাসী মিজানুর রহমানের মতে, এখন মনে হতে পারে, ২২৯ বিলিয়ন ডলার খরচ করে কাতার অনেক অপচয় করেছে। খেলা থেকে এ টাকা কোনোভাবেই উঠবে না। তাহলে কেন কাতার এত টাকা খরচ করল? আসলে কাতার খেলা থেকেই পুরো টাকা তুলতে চায় না। বরং এ খেলা কাতারকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নতুনভাবে তুলে ধরেছে। একটি সফল মেগা ইভেন্ট আয়োজন এখন চলছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। কেউ বুঝতেও পারছে না কীভাবে, কতটা সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এত বড় খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। লাখ লাখ বিদেশি পর্যটক আসছে, যাচ্ছে, খেলা দেখছে—কোনো ঝামেলা হচ্ছে না। এটা সম্ভব হয়েছে নেতৃত্বের গুণে।
জাপান থেকে কাতারে খেলা দেখতে এসেছেন প্রবাসী শিপার রহমান। তিনি কাতারের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাত্রা দেখে বিস্মিত। তিনিও মনে করেন, আধুনিক নেতৃত্বের গুণেই দেশটি এতটা সুন্দর ও সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারছে।
বেশ কয়েকজন স্থানীয় ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা মনে করছেন, এই বিশ্বকাপ আয়োজনের ইতিবাচক প্রভাব সুদূরপ্রসারী। সুফল দেখা যাবে দীর্ঘ মেয়াদে। ভবিষ্যতে পর্যটন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ব্যাপক সাফল্য আসবে কাতারে। কারণ, বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের মানুষ এ খেলা দেখতে এসেছেন। তাঁরা দেখে যাচ্ছেন কাতার কীভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। কতটা সুন্দর, সাজানো-গোছানো এর অবকাঠামো খাত। ফলে বিশ্বকাপ ফুটবল অনাগত দিনে কাতারকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করতে যাচ্ছে।
বিশ্বকাপ ঘিরে কাতারের পথঘাট, শপিং মল যেন এক টুকরো ইউরোপ-আমেরিকা! বাহারি সাজে নারী-পুরুষের মিলনমেলা।রেস্টুরেন্টগুলো উপচে পড়ছে বিদেশিদের ভিড়ে। রাতভর হট্টগোল, উচ্চ স্বরে বিশ্বকাপের মিউজিক বাজছে সর্বত্র।
খেলা দেখতে কেউ এসেছেন পরিবার নিয়ে; কেউবা বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে। খেলা দেখার পাশাপাশি ঘোরাঘুরি, শপিং, খাওয়াদাওয়া সবই চলছে। রাজধানী দোহা, আল রাইয়ান, ফেস্টিভ্যাল সিটি, আজিজিয়া, মাইজারসহ কাতারের যেখানে যেখানে বড় স্ক্রিনে খেলা দেখার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, সেসব স্থানে খেলা শুরুর আগে থেকেই ভিড় বাড়তে থাকে দর্শক-সমর্থকদের। সবাই সব খেলার টিকিট পাননি। কেউ হয়তো একটি বা দুটি খেলার টিকিট পেয়েছেন। বাকি খেলা এসব জায়গায় বসে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখছেন, বেশ আমেজ করেই।
উৎসবের আমেজ। এভাবে খেলার কারণে ছোট মরুর দেশ কাতার এখন আরেক ইউরোপ। এই খেলা দীর্ঘ মেয়াদে তেল-গ্যাসনির্ভর কাতারকে ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আর সনাতনী ধারণা বদলে দিয়ে অনেক উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার হাতছানি দিচ্ছে। গত কয়েক দিনে যে কাতার দেখলাম, তা এক অন্য কাতার।
ইংরেজিতে একটা কথা আছে—সিয়িং ইজ বিলিভিং। কাতারকে দেখে এখন যে কারও এই ইংরেজি বাক্যটির মর্মার্থ বোঝা সহজ হবে, সন্দেহ নেই। প্রবাসী বাংলাদেশিসহ স্থানীয় বাসিন্দাদের কথার মর্মার্থ, এতকাল মানুষের মধ্যে ধারণা ছিল কাতার রক্ষণশীল, কাতারে ধর্মীয় গোঁড়ামি রয়েছে। কাতারে নারীরা ঘরে বন্দী, বাইরে কাজের সুযোগ নেই। সত্য-মিথ্যার মিশেলে এমন অসংখ্য কথা বাজারে ঘুরছে। আর এই বিশ্বকাপ সেসব ধারণা আমূল পাল্টে দিয়েছে।
কাতারে ঢোকার প্রথমেই বিমানবন্দরে ধারণা পাওয়া শুরু হয় দেশটা আসলে কতটা পাল্টে গেছে। সেখানে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা থেকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্মী, বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের কর্মীর বেশির ভাগই নারী। ইমিগ্রেশন ছাড়া অন্য খাতে কাতারিদের পাশাপাশি বিদেশি কর্মীরাও কাজ করেন।
বিশ্বকাপকে ঘিরে কাতারের বদলে যাওয়ার গতিটা একটা ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। রেস্টুরেন্ট, দোকানপাট, শপিং মলে বেশির ভাগই নারী। সরকারি চাকরিতেও কাতারি নারীরা সংখ্যায় পুরুষের চেয়ে বেশি। নারীরা গাড়ি চালাচ্ছেন। সবচেয়ে বড় কথা, কাতার বিশ্বকাপ অন্য কাতার গড়ে দিচ্ছে। স্টেডিয়ামে পুরুষের পাশে বসে নারীরাও খেলা দেখছেন।
পোশাক নিয়েও কোনো কড়াকড়ি নেই। কাতারিরা নিজেদের মতো চললেও অন্যদের জন্য কোনো বাধা নেই। কেউ ছোট পোশাক পরলেও কেউ কিছু বলছে না। মোটা দাগে ইউরোপ-আমেরিকায় মানুষ যে ব্যক্তিস্বাধীনতা বজায় রেখে চলতে পারে, কাতারে এর ব্যত্যয় চোখে পড়েনি।
কাতারে দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে বাস করছেন প্রবাসী ব্যবসায়ী ফরহাদ আহমেদ। তিনি বললেন, ‘কাতারকে দূর থেকে দেখে, শুনে এর বদলে যাওয়ার ছবিটা বোঝানো যাবে না। কিন্তু এখানে থেকে বিশ্বকাপ খেলা ঘিরে অন্য এক কাতারকে আমরা দেখছি। বিশ্বসেরা এই ইভেন্ট কাতারকে দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা জাগাতে যেমন সহায়তা করছে, তেমনি ব্যক্তিস্বাধীনতা, যার যার ধর্মীয় মূল্যবোধের চর্চা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডেও কাতার আরও নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে। মূলত এখানকার আধুনিক নেতৃত্বই কাতারকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে সহায়তা করছে।’ আধুনিক নেতৃত্ব বলতে তিনি বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আলথানির কথাই বুঝিয়েছেন।
আরেক প্রবাসী মিজানুর রহমানের মতে, এখন মনে হতে পারে, ২২৯ বিলিয়ন ডলার খরচ করে কাতার অনেক অপচয় করেছে। খেলা থেকে এ টাকা কোনোভাবেই উঠবে না। তাহলে কেন কাতার এত টাকা খরচ করল? আসলে কাতার খেলা থেকেই পুরো টাকা তুলতে চায় না। বরং এ খেলা কাতারকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নতুনভাবে তুলে ধরেছে। একটি সফল মেগা ইভেন্ট আয়োজন এখন চলছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। কেউ বুঝতেও পারছে না কীভাবে, কতটা সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এত বড় খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। লাখ লাখ বিদেশি পর্যটক আসছে, যাচ্ছে, খেলা দেখছে—কোনো ঝামেলা হচ্ছে না। এটা সম্ভব হয়েছে নেতৃত্বের গুণে।
জাপান থেকে কাতারে খেলা দেখতে এসেছেন প্রবাসী শিপার রহমান। তিনি কাতারের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাত্রা দেখে বিস্মিত। তিনিও মনে করেন, আধুনিক নেতৃত্বের গুণেই দেশটি এতটা সুন্দর ও সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারছে।
বেশ কয়েকজন স্থানীয় ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা মনে করছেন, এই বিশ্বকাপ আয়োজনের ইতিবাচক প্রভাব সুদূরপ্রসারী। সুফল দেখা যাবে দীর্ঘ মেয়াদে। ভবিষ্যতে পর্যটন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ব্যাপক সাফল্য আসবে কাতারে। কারণ, বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের মানুষ এ খেলা দেখতে এসেছেন। তাঁরা দেখে যাচ্ছেন কাতার কীভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। কতটা সুন্দর, সাজানো-গোছানো এর অবকাঠামো খাত। ফলে বিশ্বকাপ ফুটবল অনাগত দিনে কাতারকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করতে যাচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে