রংপুর ও মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) সামনে গড়ে উঠেছে পুরোনো বইয়ের বাজার। কিছুদিন আগে দু-একটি দোকানে বই কেনাবেচা হলেও বর্তমানে ২৫-৩০টি দোকানে চলছে কেনাবেচা। এখানে বই কেনা যায় তুলনামূলক কম দামে। এতে স্বস্তি ফিরেছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে।
গত শনিবার পুরোনো বই বাজারে গিয়ে দেখা যায়, পুরোদমে কেনাকাটা চলছে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের অপ্রয়োজনীয় বই সেখানে বিক্রি করছেন। আবার অনেকেই প্রয়োজনীয় পুরোনো বই কিনে নিচ্ছেন। কম দামে পাওয়ায় স্বস্তির কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বাজারে কথা হয় বেগম রোকেয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী মিতু ও জিন্নাতের সঙ্গে। জিন্নাত জানান, সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের বই কিনতে এসেছেন। দাম কম হওয়ায় পুরোনো বই কিনতে এসেছেন। মিতু জানান, তাঁর বান্ধবী বই বিক্রি করবেন, তাই সঙ্গে এসেছেন।
শরীফ বই কর্নারের মালিক আরিফ জানান, তাঁর দোকানে সব ধরনের বই কেনাবেচা হয়। বই ভেদে অর্ধেক দামে কেনা যায়।
এটুজেড নামে একটি দোকানে শিক্ষার্থীদের ভিড় দেখা যায়। সেখানে কথা হয় লায়ন্স স্কুল ও কলেজের একাদশ শ্রেণির কয়েকজন ছাত্রের সঙ্গে। তাদের একজন জিসান জানায়, দ্বাদশ শ্রেণির অনেক বই বাজারে পাওয়া না যাওয়ায় পুরোনো বই বাজারে এসেছেন।
পারভেজ ও হৃদয় জানান, কম দামে বই কিনলে তাদের জন্য ভালোই হয়। কিছু টাকা সাশ্রয় হয়। হাতখরচ চলে।
ইতি বই ঘরের মালিক হামিদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে বই বিক্রি কম হচ্ছে। সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে বইয়ের বাজারেও।
তবে একাধিক শিক্ষার্থী জানান, স্বল্প আয়ের পরিবারের সন্তানদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য পুরোনো বই বাজার খুব সহায়ক। কারণ যে বই কিনতে ১২ শ টাকা লাগে, পুরোনো বইয়ের বাজারে সে বই পাওয়া যায় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়।
হেনা মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, পুরোনো বই বাজার শিক্ষার্থীবান্ধব বাজারে পরিণত হয়েছে।
মিঠাপুকুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আনোয়ারুল ইসৃলাম লাল বলেন, ‘আগে পৌরসভা মার্কেটে দুটি দোকানে পুরোনো বই কেনাবেচা হতো। বর্তমানে বেশ কয়েকটি দোকান গড়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরোনো বই বাজার থেকে কম দামে বই কিনে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। পুরোনো বই সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে কম দামে বিক্রি করার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।’
রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) সামনে গড়ে উঠেছে পুরোনো বইয়ের বাজার। কিছুদিন আগে দু-একটি দোকানে বই কেনাবেচা হলেও বর্তমানে ২৫-৩০টি দোকানে চলছে কেনাবেচা। এখানে বই কেনা যায় তুলনামূলক কম দামে। এতে স্বস্তি ফিরেছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে।
গত শনিবার পুরোনো বই বাজারে গিয়ে দেখা যায়, পুরোদমে কেনাকাটা চলছে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের অপ্রয়োজনীয় বই সেখানে বিক্রি করছেন। আবার অনেকেই প্রয়োজনীয় পুরোনো বই কিনে নিচ্ছেন। কম দামে পাওয়ায় স্বস্তির কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বাজারে কথা হয় বেগম রোকেয়া মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী মিতু ও জিন্নাতের সঙ্গে। জিন্নাত জানান, সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের বই কিনতে এসেছেন। দাম কম হওয়ায় পুরোনো বই কিনতে এসেছেন। মিতু জানান, তাঁর বান্ধবী বই বিক্রি করবেন, তাই সঙ্গে এসেছেন।
শরীফ বই কর্নারের মালিক আরিফ জানান, তাঁর দোকানে সব ধরনের বই কেনাবেচা হয়। বই ভেদে অর্ধেক দামে কেনা যায়।
এটুজেড নামে একটি দোকানে শিক্ষার্থীদের ভিড় দেখা যায়। সেখানে কথা হয় লায়ন্স স্কুল ও কলেজের একাদশ শ্রেণির কয়েকজন ছাত্রের সঙ্গে। তাদের একজন জিসান জানায়, দ্বাদশ শ্রেণির অনেক বই বাজারে পাওয়া না যাওয়ায় পুরোনো বই বাজারে এসেছেন।
পারভেজ ও হৃদয় জানান, কম দামে বই কিনলে তাদের জন্য ভালোই হয়। কিছু টাকা সাশ্রয় হয়। হাতখরচ চলে।
ইতি বই ঘরের মালিক হামিদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে বই বিক্রি কম হচ্ছে। সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে বইয়ের বাজারেও।
তবে একাধিক শিক্ষার্থী জানান, স্বল্প আয়ের পরিবারের সন্তানদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য পুরোনো বই বাজার খুব সহায়ক। কারণ যে বই কিনতে ১২ শ টাকা লাগে, পুরোনো বইয়ের বাজারে সে বই পাওয়া যায় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়।
হেনা মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, পুরোনো বই বাজার শিক্ষার্থীবান্ধব বাজারে পরিণত হয়েছে।
মিঠাপুকুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আনোয়ারুল ইসৃলাম লাল বলেন, ‘আগে পৌরসভা মার্কেটে দুটি দোকানে পুরোনো বই কেনাবেচা হতো। বর্তমানে বেশ কয়েকটি দোকান গড়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরোনো বই বাজার থেকে কম দামে বই কিনে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। পুরোনো বই সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে কম দামে বিক্রি করার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে