সদরুল আমিন, ছাতক (সুনামগঞ্জ)
ছাউনির মতো মাচা। মাচায় থোকায় থোকায় ঝুলছে হলুদ রঙের ফল। লাউ, কুমড়োর মতো ঝুলছে ফল। তবে এটা লাউ, টমেটো বা কুমড়ো মাচা নয়। এটি বিদেশি তরমুজের মাচা। পতিত জমিতে বাঁশের মাচার ওপর নেটের ছাউনি দিয়ে সুনামগঞ্জের ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের তাজপুর এলাকায় চাষ করা হচ্ছে হলুদ রঙের তরমুজ। গোল্ডেন ক্রাউন, ইয়েলো হানি, থাই সুইটসসহ পাঁচটি জাতের তরমুজ। পাঁচ তরুণ সুস্বাদু এই তরমুজের আবাদ করেছেন।
স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় আধুনিক পদ্ধতিতে তরমুজের চাষাবাদ করা হয়েছে। সুস্বাদু ও মিষ্টি জাতের তরমুজের ফলনও বেশ ভালো। উন্নত জাতের এসব তরমুজের চাষাবাদে খরচ হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা।
গত সেপ্টেম্বর মাসে তরমুজের চারা রোপণ করা হয়। যখন ফুল থেকে তরমুজ ধরতে শুরু করে, ঠিক তখনই বাঁশ দিয়ে তিন ফুট উঁচু মাচা তৈরি করা হয়েছে। মাচার নিচে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজিও। তরমুজগুলোকে নেটের ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে।
উদ্যোক্তা আব্দুর রহমান জানান, তরমুজগাছের বয়স প্রায় তিন মাস। বর্তমানে তরমুজের ওজন দুই থেকে আড়াই কেজি। কিছুদিনের মধ্যে তরমুজ বিক্রি শুরু হবে।
তরমুজ চাষের মূল উদ্যোক্তা আশরাফুর রহমান বলেন, ‘পাঁচজন মিলে আধুনিক পদ্ধতিতে তরমুজ চাষের জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে বীজ সংগ্রহ করি।’
আশরাফুর আরও রহমান বলেন, ‘কৃষিতে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। পরীক্ষামূলকভাবে তরমুজের এ বাগান তৈরিতে কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় আমরা সফল হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী। সফল হলে ভবিষ্যতে আরও বড় আকারে বাগান করার চিন্তাভাবনা রয়েছে।’
কালারুকা ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, সাধারণ তরমুজের চেয়ে এর স্বাদ অনেক ভালো, মিষ্টিও বেশি। মালচিং পদ্ধতিতে এই ফলটি চাষ করা হয়েছে। সাধারণত ৬০ দিনেই এ ফসল বাজারজাত করা যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক হোসেন খান বলেন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনসমৃদ্ধ শতভাগ নিরাপদ ফল তরমুজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ফলন বেশি হয়েছে।
ছাউনির মতো মাচা। মাচায় থোকায় থোকায় ঝুলছে হলুদ রঙের ফল। লাউ, কুমড়োর মতো ঝুলছে ফল। তবে এটা লাউ, টমেটো বা কুমড়ো মাচা নয়। এটি বিদেশি তরমুজের মাচা। পতিত জমিতে বাঁশের মাচার ওপর নেটের ছাউনি দিয়ে সুনামগঞ্জের ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের তাজপুর এলাকায় চাষ করা হচ্ছে হলুদ রঙের তরমুজ। গোল্ডেন ক্রাউন, ইয়েলো হানি, থাই সুইটসসহ পাঁচটি জাতের তরমুজ। পাঁচ তরুণ সুস্বাদু এই তরমুজের আবাদ করেছেন।
স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় আধুনিক পদ্ধতিতে তরমুজের চাষাবাদ করা হয়েছে। সুস্বাদু ও মিষ্টি জাতের তরমুজের ফলনও বেশ ভালো। উন্নত জাতের এসব তরমুজের চাষাবাদে খরচ হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা।
গত সেপ্টেম্বর মাসে তরমুজের চারা রোপণ করা হয়। যখন ফুল থেকে তরমুজ ধরতে শুরু করে, ঠিক তখনই বাঁশ দিয়ে তিন ফুট উঁচু মাচা তৈরি করা হয়েছে। মাচার নিচে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজিও। তরমুজগুলোকে নেটের ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে।
উদ্যোক্তা আব্দুর রহমান জানান, তরমুজগাছের বয়স প্রায় তিন মাস। বর্তমানে তরমুজের ওজন দুই থেকে আড়াই কেজি। কিছুদিনের মধ্যে তরমুজ বিক্রি শুরু হবে।
তরমুজ চাষের মূল উদ্যোক্তা আশরাফুর রহমান বলেন, ‘পাঁচজন মিলে আধুনিক পদ্ধতিতে তরমুজ চাষের জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে বীজ সংগ্রহ করি।’
আশরাফুর আরও রহমান বলেন, ‘কৃষিতে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। পরীক্ষামূলকভাবে তরমুজের এ বাগান তৈরিতে কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় আমরা সফল হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী। সফল হলে ভবিষ্যতে আরও বড় আকারে বাগান করার চিন্তাভাবনা রয়েছে।’
কালারুকা ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, সাধারণ তরমুজের চেয়ে এর স্বাদ অনেক ভালো, মিষ্টিও বেশি। মালচিং পদ্ধতিতে এই ফলটি চাষ করা হয়েছে। সাধারণত ৬০ দিনেই এ ফসল বাজারজাত করা যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক হোসেন খান বলেন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনসমৃদ্ধ শতভাগ নিরাপদ ফল তরমুজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ফলন বেশি হয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে