বিনোদন ডেস্ক
‘আমি কি তুমি’ সিরিজে কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
ভালো সাড়া পাচ্ছি। সিরিজটি রিলিজের আগে চিন্তায় ছিলাম। ‘আমি কি তুমি’ নির্মিত হয়েছে সায়েন্স ফিকশন, কিছুটা প্যারালাল ইউনিভার্সের গল্পে। এ কারণে আমাদের মধ্যে একটা শঙ্কা কাজ করছিল, দর্শক কীভাবে গ্রহণ করেন। তবে মুক্তির পর দর্শকের এত প্রশংসা সব শঙ্কা দূর করে দিয়েছে। সায়েন্স ফিকশনের প্রতি দর্শকের এত আগ্রহ, সেটা আগে জানতাম না।
কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
এ কাজটা করে শুধু আমার একার নয়, ইউনিটের সবার নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে। সিরিজটির গল্পে এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আগে আমাদের দেশে কখনো তুলে ধরা হয়নি। আমিও প্রতিনিয়ত নতুন কিছু করতে চাই। সে জায়গা থেকে সিরিজটি ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলেই আমার বিশ্বাস।
কল্পবিজ্ঞান নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত আগ্রহ কেমন?
এ বিষয়ে আগ্রহ থাকলেও অনেক কিছু বুঝি না। এ ছাড়া সায়েন্স নিয়ে যেহেতু পড়া হয়নি, তাই অনেক কিছুই আমার অজানা। সেই জায়গা থেকে এ জনরার কনটেন্ট দেখতে খুব ভালো লাগে। নতুন কিছু জানা যায়। নতুন কিছু দেখলে গুগল করে জানার চেষ্টা করি, যেটা দেখাচ্ছে সেটা আসলেই সত্যি কি না। আমার নতুন শেখার বিষয় হয়ে উঠেছে এ ধরনের গল্প।
এখানে তিথি চরিত্রকে ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক স্ট্রাগল করতে দেখা গেছে। অভিনয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে আপনাকে কতটা কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে?
তিথি আর মেহজাবীনের জার্নি একেবারেই আলাদা। তিথির সঙ্গে আমাকে রিলেট করার সুযোগটা আসলে নেই। তিথির জার্নিটা শুরু হয়েছে ব্যাকগ্রাউন্ড আর্টিস্ট হিসেবে। অন্যদিকে আমার শুরুটাই হয়েছিল মুকুট জয়ের মধ্য দিয়ে। বলা যায়, রাতারাতি বাংলাদেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে যাই। জীবনের প্রথম নাটকে আমার সহশিল্পী ছিলেন মাহফুজ আহমেদের মতো তারকা অভিনেতা। প্রথম বিজ্ঞাপন করি লাক্সের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের। সেই জায়গা থেকে তিথির স্ট্রাগলের তুলনায় আমার স্ট্রাগল কিছুই না। নিজেকে অনেক লাকি মনে করি। প্রথম থেকেই ভালো পরিচালক, অভিনয়শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তবে হ্যাঁ, সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সময় একধরনের স্ট্রাগল করতে হয়েছে। যেহেতু আমি দেশের বাইরে বড় হয়েছি, তাই সে সময় এ দেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছিল। প্রতিযোগিতা চলাকালীন সব স্ক্রিপ্ট আসত বাংলায়, আর সে সময় বাংলা পড়তে পারতাম না, লেখা তো অনেক দূরের ব্যাপার। অন্য প্রতিযোগীরা আমার আগেই স্ক্রিপ্ট মুখস্থ করে ফেলত, কিন্তু আমাকে বসে থাকতে হতো। কাউকে অনুরোধ করতে হতো যাতে কেউ পড়ে শোনায় আর আমি ইংলিশে লিখে ফেলতে পারি। এ ছাড়া যখন নাটকে কাজ শুরু করি, তখন অভিজ্ঞতা না থাকায় অভিনয় ভালো হচ্ছিল না। ফলে অনেকে মন্তব্য করেছিল, ওকে দিয়ে অভিনয় হবে না। দেখতে সুন্দর, বিজয়ী হয়েছে—এখানেই জার্নিটা শেষ হয়ে যাবে। মডেল থেকে নিজেকে একজন অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা একটা জার্নি ছিল। তবে সব সময় আমার হাতে কাজ ছিল। ওই কাজ কীভাবে ভালো করা যায়, সেই তাড়নাটা নিজের মধ্যে ছিল। সেই স্ট্রাগল এখনো করছি। পরবর্তী কাজটা যেন আগের কাজটার চেয়ে ভালো হয়, সে চেষ্টাটা করে যাই।
সিরিজে দেখা গেছে, তিথি চরিত্রটি ভালোবাসার জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত। আপনার জীবনে কি এ রকম কেউ আছে?
ভালোবাসা ছাড়া কি পৃথিবী চলে? ভালোবাসা ছাড়া তো পুরো পৃথিবী অচল। আমার ক্ষেত্রেও তাই। অবশ্যই আমার ভালোবাসার মানুষ আছে। তবে এর বেশি কিছু আর জানতে চাইবেন না।
একই গল্পে দুটি চরিত্রে অভিনয় করা কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল?
দুজন দুই জায়গার মানুষ, দুজনের জীবনসংগ্রামটা আলাদা। একই গল্পে দুই ধরনের চরিত্র প্লে করা সত্যিই চ্যালেঞ্জিং। এ ক্ষেত্রে নির্মাতা ভিকি জাহেদ আমাকে খুব সাহায্য করেছে। তার সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। শুটিংয়ের সময়েও বারবার তার সঙ্গে কথা বলেছি, কীভাবে তিথি আর পূর্ণিমাকে দেখতে চাইছে। আমার ভাবনাটাও তাকে বলেছি। এ ছাড়া ইউনিটের সবাই অনেক সহায়তা করেছে।
‘সিগমা বাংলাদেশ’ নাকি বাংলাদেশ? মেহজাবীনের কাছে কোন দেশ বেশি পছন্দের?
আমরা যখন যে জায়গায় থাকি, সেটি আমাদের পছন্দ হয় না, কিংবা সন্তুষ্ট থাকি না। সব সময় মনে হয় ওপারে হয়তো ভালো কিছু আছে। এটা যে সব সময় সত্যি হয়, তা কিন্তু নয়। অনেকে হয়তো ভাবেন, বাংলাদেশে থাকার কারণে তারা ভালো নেই। বিদেশে চলে গেলে সেখানে ভালো থাকা যাবে। সেখানে অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকবে, একটা ভালো জীবন কাটাতে পারব। এটা কিছু ক্ষেত্রে সত্যি আবার কিছু ক্ষেত্রে সত্যি নয়। নিজের দেশ, পরিবার, বন্ধুবান্ধবকে হয়তো আমরা অনেক সময় ভুল বুঝি কিংবা তাদেরকে হয়তো গুরুত্ব দিই না। যখন তারা আমাদের পাশে থাকে না অথবা জীবন থেকে হারিয়ে যায়, সে সময় তাদের গুরুত্ব বুঝতে পারি। সিগমা বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের ব্যাপারটিও ওই রকম। দেখতে সিগমা বাংলাদেশ চকচক করলেও সেখানকার মানুষ যে খুব একটা সুখী, তা কিন্তু নয়।
সামনে আর কী কী চমক নিয়ে আসছেন?
এটা এ মুহূর্তে একেবারেই জানি না। ভালো গল্প, নির্মাতা ও টিমের সঙ্গে কাজ করতে চাই, সেটা যে মাধ্যমেই হোক না কেন। টিভি, ওটিটি এমনকি সিনেমাও হতে পারে। বেশ কিছু কাজ নিয়ে কথা হচ্ছে। তবে শুটিংয়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি এখনো হয়নি।
ক্যারিয়ারের ১৪ বছর হয়ে গেল। কেমন ছিল এই জার্নি?
আসলে ১৪ বছর নয়। লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার ফিনালে হয়েছিল ২০১০ সালে। ওই বছরই টুকটাক কাজ শুরু করি। সে হিসাবে ১৩ বছর হয়। তবে ১৩ বছর মনে হয় না; কারণ, অভিনয় নিয়ে সিরিয়াস হতে আমার বেশ সময় লেগে যায়। আমি শুধু অভিনয়টাই করতে চাই, এটা বুঝতে অনেক সময় লেগেছিল।
‘আমি কি তুমি’ সিরিজে কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
ভালো সাড়া পাচ্ছি। সিরিজটি রিলিজের আগে চিন্তায় ছিলাম। ‘আমি কি তুমি’ নির্মিত হয়েছে সায়েন্স ফিকশন, কিছুটা প্যারালাল ইউনিভার্সের গল্পে। এ কারণে আমাদের মধ্যে একটা শঙ্কা কাজ করছিল, দর্শক কীভাবে গ্রহণ করেন। তবে মুক্তির পর দর্শকের এত প্রশংসা সব শঙ্কা দূর করে দিয়েছে। সায়েন্স ফিকশনের প্রতি দর্শকের এত আগ্রহ, সেটা আগে জানতাম না।
কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
এ কাজটা করে শুধু আমার একার নয়, ইউনিটের সবার নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে। সিরিজটির গল্পে এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আগে আমাদের দেশে কখনো তুলে ধরা হয়নি। আমিও প্রতিনিয়ত নতুন কিছু করতে চাই। সে জায়গা থেকে সিরিজটি ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলেই আমার বিশ্বাস।
কল্পবিজ্ঞান নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত আগ্রহ কেমন?
এ বিষয়ে আগ্রহ থাকলেও অনেক কিছু বুঝি না। এ ছাড়া সায়েন্স নিয়ে যেহেতু পড়া হয়নি, তাই অনেক কিছুই আমার অজানা। সেই জায়গা থেকে এ জনরার কনটেন্ট দেখতে খুব ভালো লাগে। নতুন কিছু জানা যায়। নতুন কিছু দেখলে গুগল করে জানার চেষ্টা করি, যেটা দেখাচ্ছে সেটা আসলেই সত্যি কি না। আমার নতুন শেখার বিষয় হয়ে উঠেছে এ ধরনের গল্প।
এখানে তিথি চরিত্রকে ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক স্ট্রাগল করতে দেখা গেছে। অভিনয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে আপনাকে কতটা কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে?
তিথি আর মেহজাবীনের জার্নি একেবারেই আলাদা। তিথির সঙ্গে আমাকে রিলেট করার সুযোগটা আসলে নেই। তিথির জার্নিটা শুরু হয়েছে ব্যাকগ্রাউন্ড আর্টিস্ট হিসেবে। অন্যদিকে আমার শুরুটাই হয়েছিল মুকুট জয়ের মধ্য দিয়ে। বলা যায়, রাতারাতি বাংলাদেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে যাই। জীবনের প্রথম নাটকে আমার সহশিল্পী ছিলেন মাহফুজ আহমেদের মতো তারকা অভিনেতা। প্রথম বিজ্ঞাপন করি লাক্সের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের। সেই জায়গা থেকে তিথির স্ট্রাগলের তুলনায় আমার স্ট্রাগল কিছুই না। নিজেকে অনেক লাকি মনে করি। প্রথম থেকেই ভালো পরিচালক, অভিনয়শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তবে হ্যাঁ, সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সময় একধরনের স্ট্রাগল করতে হয়েছে। যেহেতু আমি দেশের বাইরে বড় হয়েছি, তাই সে সময় এ দেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছিল। প্রতিযোগিতা চলাকালীন সব স্ক্রিপ্ট আসত বাংলায়, আর সে সময় বাংলা পড়তে পারতাম না, লেখা তো অনেক দূরের ব্যাপার। অন্য প্রতিযোগীরা আমার আগেই স্ক্রিপ্ট মুখস্থ করে ফেলত, কিন্তু আমাকে বসে থাকতে হতো। কাউকে অনুরোধ করতে হতো যাতে কেউ পড়ে শোনায় আর আমি ইংলিশে লিখে ফেলতে পারি। এ ছাড়া যখন নাটকে কাজ শুরু করি, তখন অভিজ্ঞতা না থাকায় অভিনয় ভালো হচ্ছিল না। ফলে অনেকে মন্তব্য করেছিল, ওকে দিয়ে অভিনয় হবে না। দেখতে সুন্দর, বিজয়ী হয়েছে—এখানেই জার্নিটা শেষ হয়ে যাবে। মডেল থেকে নিজেকে একজন অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা একটা জার্নি ছিল। তবে সব সময় আমার হাতে কাজ ছিল। ওই কাজ কীভাবে ভালো করা যায়, সেই তাড়নাটা নিজের মধ্যে ছিল। সেই স্ট্রাগল এখনো করছি। পরবর্তী কাজটা যেন আগের কাজটার চেয়ে ভালো হয়, সে চেষ্টাটা করে যাই।
সিরিজে দেখা গেছে, তিথি চরিত্রটি ভালোবাসার জন্য সবকিছু করতে প্রস্তুত। আপনার জীবনে কি এ রকম কেউ আছে?
ভালোবাসা ছাড়া কি পৃথিবী চলে? ভালোবাসা ছাড়া তো পুরো পৃথিবী অচল। আমার ক্ষেত্রেও তাই। অবশ্যই আমার ভালোবাসার মানুষ আছে। তবে এর বেশি কিছু আর জানতে চাইবেন না।
একই গল্পে দুটি চরিত্রে অভিনয় করা কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল?
দুজন দুই জায়গার মানুষ, দুজনের জীবনসংগ্রামটা আলাদা। একই গল্পে দুই ধরনের চরিত্র প্লে করা সত্যিই চ্যালেঞ্জিং। এ ক্ষেত্রে নির্মাতা ভিকি জাহেদ আমাকে খুব সাহায্য করেছে। তার সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। শুটিংয়ের সময়েও বারবার তার সঙ্গে কথা বলেছি, কীভাবে তিথি আর পূর্ণিমাকে দেখতে চাইছে। আমার ভাবনাটাও তাকে বলেছি। এ ছাড়া ইউনিটের সবাই অনেক সহায়তা করেছে।
‘সিগমা বাংলাদেশ’ নাকি বাংলাদেশ? মেহজাবীনের কাছে কোন দেশ বেশি পছন্দের?
আমরা যখন যে জায়গায় থাকি, সেটি আমাদের পছন্দ হয় না, কিংবা সন্তুষ্ট থাকি না। সব সময় মনে হয় ওপারে হয়তো ভালো কিছু আছে। এটা যে সব সময় সত্যি হয়, তা কিন্তু নয়। অনেকে হয়তো ভাবেন, বাংলাদেশে থাকার কারণে তারা ভালো নেই। বিদেশে চলে গেলে সেখানে ভালো থাকা যাবে। সেখানে অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকবে, একটা ভালো জীবন কাটাতে পারব। এটা কিছু ক্ষেত্রে সত্যি আবার কিছু ক্ষেত্রে সত্যি নয়। নিজের দেশ, পরিবার, বন্ধুবান্ধবকে হয়তো আমরা অনেক সময় ভুল বুঝি কিংবা তাদেরকে হয়তো গুরুত্ব দিই না। যখন তারা আমাদের পাশে থাকে না অথবা জীবন থেকে হারিয়ে যায়, সে সময় তাদের গুরুত্ব বুঝতে পারি। সিগমা বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের ব্যাপারটিও ওই রকম। দেখতে সিগমা বাংলাদেশ চকচক করলেও সেখানকার মানুষ যে খুব একটা সুখী, তা কিন্তু নয়।
সামনে আর কী কী চমক নিয়ে আসছেন?
এটা এ মুহূর্তে একেবারেই জানি না। ভালো গল্প, নির্মাতা ও টিমের সঙ্গে কাজ করতে চাই, সেটা যে মাধ্যমেই হোক না কেন। টিভি, ওটিটি এমনকি সিনেমাও হতে পারে। বেশ কিছু কাজ নিয়ে কথা হচ্ছে। তবে শুটিংয়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি এখনো হয়নি।
ক্যারিয়ারের ১৪ বছর হয়ে গেল। কেমন ছিল এই জার্নি?
আসলে ১৪ বছর নয়। লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার ফিনালে হয়েছিল ২০১০ সালে। ওই বছরই টুকটাক কাজ শুরু করি। সে হিসাবে ১৩ বছর হয়। তবে ১৩ বছর মনে হয় না; কারণ, অভিনয় নিয়ে সিরিয়াস হতে আমার বেশ সময় লেগে যায়। আমি শুধু অভিনয়টাই করতে চাই, এটা বুঝতে অনেক সময় লেগেছিল।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে