বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে নয়জনের স্থায়ী বাসিন্দা (নাগরিকত্ব) সনদ জালিয়াতি প্রমাণ হওয়ায় চূড়ান্ত প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে এই নয়জনকে বান্দরবানে পরবর্তী সময়ে সব প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের জন্য মনোনীত নয়জনের প্রার্থিতা চূড়ান্তভাবে বাতিল করা হয়। গত ২৭ অক্টোবর বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ নির্দেশ দেন।
গতকাল সোমবার বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম কাউসার হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাউসার হোসেন বলেন, নিয়োগের জন্য জমা দেওয়া স্থায়ী নাগরিকত্ব সনদ (বোমাং রাজার সনদ) জালিয়াতি করার প্রমাণ পাওয়ায় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও প্রাথমিকভাবে মনোনীত নয়জনের প্রার্থিতা বাতিল ও তাঁদের সব শিক্ষক পদে নিয়োগের অযোগ্য করে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আদেশ জারি করেন।
পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন ও বিধিমোতাবেক জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত একটি বিভাগ।
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি নিয়োগ কমিটির সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে চূড়ান্ত বাছাইকৃত নয় প্রার্থীর স্থায়ী বাসিন্দা সনদ জালিয়াতির বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের প্রার্থিতা বাতিল করা হলো। অসদাচরণ অবলম্বনের জন্য এই জেলার পরবর্তী সব প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তাঁদের অযোগ্য ঘোষণা করা হলো।
চূড়ান্তভাবে বাতিল ব্যক্তিরা হলেন—সদর উপজেলার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আমিপাড়ার বাসিন্দা আইরিন আক্তার মিতু, সুয়ালক বাজার এলাকার মো. তারেকুজ্জামান, লামার দেরাজ মিয়াপাড়ার নাহিদ সোলতানা, একই উপজেলার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রহিম উদ্দিন, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রহিমা বেগম, ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছায়া মং মারমা, মসজিদ ঘোনার অগ্নি দাশ এবং রুমার ২ নম্বর ওয়ার্ডের নাঈম মাহামুদ শাওন। তাঁরা সবাই বান্দরবান জেলার বলে জমা দেওয়া কাগজপত্রে উল্লেখ করা আছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা উচিং মং বলেন, সম্প্রতি পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় এই নয়জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। পরে চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য নিয়োগ কমিটি তাঁদের সাক্ষাৎকারও নেয়; কিন্তু তাঁদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাইকালে স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে জমা দেওয়া সনদ দেখে সন্দেহ হয়। পরে সেগুলো যাচাইয়ের জন্য বোমাং রাজার দপ্তরে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উল্লেখিত নামে বোমাং রাজা কোনো স্থায়ী বাসিন্দা সনদ ইস্যু করেননি। জালিয়াতির মাধ্যমে এসব সনদ তৈরি করা হয়।
বান্দরবানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে নয়জনের স্থায়ী বাসিন্দা (নাগরিকত্ব) সনদ জালিয়াতি প্রমাণ হওয়ায় চূড়ান্ত প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে এই নয়জনকে বান্দরবানে পরবর্তী সময়ে সব প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের জন্য মনোনীত নয়জনের প্রার্থিতা চূড়ান্তভাবে বাতিল করা হয়। গত ২৭ অক্টোবর বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ নির্দেশ দেন।
গতকাল সোমবার বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম কাউসার হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাউসার হোসেন বলেন, নিয়োগের জন্য জমা দেওয়া স্থায়ী নাগরিকত্ব সনদ (বোমাং রাজার সনদ) জালিয়াতি করার প্রমাণ পাওয়ায় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও প্রাথমিকভাবে মনোনীত নয়জনের প্রার্থিতা বাতিল ও তাঁদের সব শিক্ষক পদে নিয়োগের অযোগ্য করে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আদেশ জারি করেন।
পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন ও বিধিমোতাবেক জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত একটি বিভাগ।
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি নিয়োগ কমিটির সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে চূড়ান্ত বাছাইকৃত নয় প্রার্থীর স্থায়ী বাসিন্দা সনদ জালিয়াতির বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের প্রার্থিতা বাতিল করা হলো। অসদাচরণ অবলম্বনের জন্য এই জেলার পরবর্তী সব প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তাঁদের অযোগ্য ঘোষণা করা হলো।
চূড়ান্তভাবে বাতিল ব্যক্তিরা হলেন—সদর উপজেলার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আমিপাড়ার বাসিন্দা আইরিন আক্তার মিতু, সুয়ালক বাজার এলাকার মো. তারেকুজ্জামান, লামার দেরাজ মিয়াপাড়ার নাহিদ সোলতানা, একই উপজেলার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রহিম উদ্দিন, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রহিমা বেগম, ১ নম্বর ওয়ার্ডের ছায়া মং মারমা, মসজিদ ঘোনার অগ্নি দাশ এবং রুমার ২ নম্বর ওয়ার্ডের নাঈম মাহামুদ শাওন। তাঁরা সবাই বান্দরবান জেলার বলে জমা দেওয়া কাগজপত্রে উল্লেখ করা আছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা উচিং মং বলেন, সম্প্রতি পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় এই নয়জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। পরে চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য নিয়োগ কমিটি তাঁদের সাক্ষাৎকারও নেয়; কিন্তু তাঁদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাইকালে স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে জমা দেওয়া সনদ দেখে সন্দেহ হয়। পরে সেগুলো যাচাইয়ের জন্য বোমাং রাজার দপ্তরে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, উল্লেখিত নামে বোমাং রাজা কোনো স্থায়ী বাসিন্দা সনদ ইস্যু করেননি। জালিয়াতির মাধ্যমে এসব সনদ তৈরি করা হয়।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে