নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে ৫০ জনের প্রাণহানির ঘটনায় করা মামলার ৩ মাসেও কোনো অগ্রগতি নেই। এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার নেই। এমনকি কাউকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়নি। এরই মধ্যে কনটেইনার ডিপোটি আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ৪ জুন সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড বিস্ফোরণে ১৩ জন ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ ৫০ জন নিহত হন। এ সময় আহত হয় অসংখ্য মানুষ।
এ ঘটনায় ৭ জুন সীতাকুণ্ড থানায় ডিপোর মালিকপক্ষকে বাদ দিয়ে আটজন কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা হয়।
মামলার আসামিরা হলেন ডিপোর মহাব্যবস্থাপক নাজমুল আক্তার খান, উপমহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) নুরুল আক্তার খান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) খালেদুর রহমান, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্বাস উল্যা, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী (প্রশাসন) নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল আজিজ, ডিপোর শেড ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ও সহকারী ডিপো ইনচার্জ নজরুল ইসলাম। তাঁদের অনেকেই আহত হয়ে এখনো হাসপাতালে রয়েছেন।
এ ঘটনায় সাতটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিভাগীয় কমিশনার ও বন্দর কর্তৃপক্ষের তদন্ত কমিটি বিএম কনটেইনার ডিপোকে দায়ী করে প্রতিবেদন দেয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সমুন বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। ডিপো থেকে সংগৃহীত মামলার আলামতে বিস্ফোরকের কোনো নমুনা মেলেনি। মর্গে থাকা নিহত ১৪ জনের লাশের ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা যায়নি। প্রতিবেদন পেলে লাশগুলো হস্তান্তর করা যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস সূত্র জানায়, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা বলেন, ‘কাস্টমসের গঠিত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। এতে বিএম কনটেইনার ডিপোকে দায়ী করা হয়েছে। গত ২২ আগস্ট থেকে কনটেইনার ডিপোটি আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো জিনিস সরিয়ে নিলে সেটি পুনরায় চালু করা যাবে।’
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম দুলাল বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাদের ১০ জন কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো ৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের ডিএনএর নমুনা নেওয়া হয়েছে।’
নুরুল আলম দুলাল বলেন, ‘এ ছাড়া ১৭ জন ফায়ার কর্মী আহত হন। আমাদের ফায়ার বিভাগ থেকে এখনো কোনো মামলা হয়নি। একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।’
ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে আরও বলেন, ‘প্রধান কার্যালয় থেকে তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করছেন।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে ৫০ জনের প্রাণহানির ঘটনায় করা মামলার ৩ মাসেও কোনো অগ্রগতি নেই। এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার নেই। এমনকি কাউকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়নি। এরই মধ্যে কনটেইনার ডিপোটি আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ৪ জুন সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড বিস্ফোরণে ১৩ জন ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ ৫০ জন নিহত হন। এ সময় আহত হয় অসংখ্য মানুষ।
এ ঘটনায় ৭ জুন সীতাকুণ্ড থানায় ডিপোর মালিকপক্ষকে বাদ দিয়ে আটজন কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা হয়।
মামলার আসামিরা হলেন ডিপোর মহাব্যবস্থাপক নাজমুল আক্তার খান, উপমহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) নুরুল আক্তার খান, ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) খালেদুর রহমান, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্বাস উল্যা, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী (প্রশাসন) নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল আজিজ, ডিপোর শেড ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ও সহকারী ডিপো ইনচার্জ নজরুল ইসলাম। তাঁদের অনেকেই আহত হয়ে এখনো হাসপাতালে রয়েছেন।
এ ঘটনায় সাতটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিভাগীয় কমিশনার ও বন্দর কর্তৃপক্ষের তদন্ত কমিটি বিএম কনটেইনার ডিপোকে দায়ী করে প্রতিবেদন দেয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সমুন বণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মামলায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। ডিপো থেকে সংগৃহীত মামলার আলামতে বিস্ফোরকের কোনো নমুনা মেলেনি। মর্গে থাকা নিহত ১৪ জনের লাশের ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা যায়নি। প্রতিবেদন পেলে লাশগুলো হস্তান্তর করা যাবে।’
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস সূত্র জানায়, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা বলেন, ‘কাস্টমসের গঠিত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। এতে বিএম কনটেইনার ডিপোকে দায়ী করা হয়েছে। গত ২২ আগস্ট থেকে কনটেইনার ডিপোটি আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো জিনিস সরিয়ে নিলে সেটি পুনরায় চালু করা যাবে।’
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম দুলাল বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাদের ১০ জন কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো ৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের ডিএনএর নমুনা নেওয়া হয়েছে।’
নুরুল আলম দুলাল বলেন, ‘এ ছাড়া ১৭ জন ফায়ার কর্মী আহত হন। আমাদের ফায়ার বিভাগ থেকে এখনো কোনো মামলা হয়নি। একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে।’
ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে আরও বলেন, ‘প্রধান কার্যালয় থেকে তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি তদন্ত করছেন।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে