নাজিম আল শমষের, ঢাকা
‘কঠোর পরিশ্রম সব সময়ই আমার মুখে হাসি ফেরায়’—তপু বর্মণ এটাই লিখেছেন ফেসবুকে।
লম্বা সময় চোটের সঙ্গে লড়াই করেছেন তপু। কঠোর পরিশ্রমে সেই চোটকে বিদায় জানিয়ে এবার মাঠে ফেরার পালা। সেই অপেক্ষায় আর তর সইছে না বাংলাদেশ ফুটবলের ‘সার্জিও রামোস’খ্যাত ডিফেন্ডারের।
গত বছরের ৪ ডিসেম্বর স্বাধীনতা কাপের গ্রুপ পর্বে পুলিশ এফসির বিপক্ষে ম্যাচে হাঁটুতে চোট পান তপু। কমলাপুর স্টেডিয়ামের মানহীন টার্ফের সেই চোট শুরুতে ছয় সপ্তাহ, পরে পুরো মৌসুমের জন্য ছিটকে দেয় তাঁকে। চোট থেকে সেরে উঠতে মুম্বাই যেতে হয়েছে তপুকে। যেতে হয়েছে শল্যবিদের ছুরি-কাঁচির নিচে। হাঁটুর অস্ত্রোপচার করায় ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের হয়ে তপু খেলতে পারেননি এএফসি কাপের ম্যাচে। বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব দেখতে হয়েছে টেলিভিশনের দর্শক হয়ে।
ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে মোট ৩৫ ম্যাচে দলের বাইরে ছিলেন তপু। যোগ্য বিকল্প থাকায় বসুন্ধরা কিংসের ডাগ আউটে তপুকে সেভাবে প্রয়োজন না হলেও তাঁর অনুপস্থিতি স্পষ্ট অনুভব করে বাংলাদেশ দল। একজন সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হয়েও বাংলাদেশ দলে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি, দলের অলিখিত অধিনায়কও। ক্লাবের হয়ে এএফসি কাপ ও জাতীয় দলের জার্সিতে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে না পারায় আক্ষেপ আছে তাঁর। তপু সেই হতাশার কথাই শোনালেন আজকের পত্রিকাকে, ‘এই দুঃখ বলে বোঝানো যাবে না। খেলার মধ্যে থাকা একজন খেলোয়াড় যখন বড় চোটে পড়ে যায় তখন অনেক হতাশা কাজ করে। তবে চোট খেলারই অংশ। সেই বাধা পেরিয়ে মাঠে ফেরাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
সে লক্ষ্যেই পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তপু। কখনো বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়, আবার কখনো কাছেই থাকা বালুর মাঠে নিজের মতো করে ফেরার লড়াইটা চলছে এই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারের। পুনর্বাসন শেষে প্রায় ফিট হয়ে উঠেছেন তপু। তবে ঘাটতি আছে ম্যাচ ফিটনেসের। ফিটনেসের অভাবে আগামী সেপ্টেম্বরে জাতীয় দলের হয়ে কম্বোডিয়া ও নেপালের বিপক্ষে খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তপুর দৃষ্টি তাই বসুন্ধরার প্রাক্-মৌসুম প্রস্তুতির দিকে। আগামী অক্টোবরে শুরু হওয়ার কথা বসুন্ধরার ২০২২-২৩ মৌসুমের প্রস্তুতিপর্ব।
চোটে পড়ায় বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার অধীনে এখনো খেলা হয়নি তপুর। আগামী নভেম্বরে বাফুফের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে কাবরেরার। নতুন চুক্তি না হলে হয়তো স্প্যানিশ কোচের বাংলাদেশ পর্ব শেষ হবে তখনই। তপুর জানা হবে না কাবরেরার দর্শন। এখন পর্যন্ত খেলা না হলেও কাবরেরার কোচিং দর্শনটা অবশ্য কার্যকরী মনে করছেন তপু। বাংলাদেশে কাবরেরা আরও সময় পাবেন বলে বিশ্বাস তাঁর, ‘কাবরেরা বাংলাদেশ দলের শক্তি-দুর্বলতার জায়গাগুলো নিয়ে কাজ করছেন। যখন এসব বিষয় নিয়ে কাজ করা হয়, তখন কোচের সঙ্গে খেলোয়াড়দের কাজ করাটা সহজ হয়ে যায়। কোচের সঙ্গে অনুশীলন সেশন একটু বাড়িয়ে ছয়-সাত সপ্তাহের হলে জাতীয় দল ভালো করবে।’
‘কঠোর পরিশ্রম সব সময়ই আমার মুখে হাসি ফেরায়’—তপু বর্মণ এটাই লিখেছেন ফেসবুকে।
লম্বা সময় চোটের সঙ্গে লড়াই করেছেন তপু। কঠোর পরিশ্রমে সেই চোটকে বিদায় জানিয়ে এবার মাঠে ফেরার পালা। সেই অপেক্ষায় আর তর সইছে না বাংলাদেশ ফুটবলের ‘সার্জিও রামোস’খ্যাত ডিফেন্ডারের।
গত বছরের ৪ ডিসেম্বর স্বাধীনতা কাপের গ্রুপ পর্বে পুলিশ এফসির বিপক্ষে ম্যাচে হাঁটুতে চোট পান তপু। কমলাপুর স্টেডিয়ামের মানহীন টার্ফের সেই চোট শুরুতে ছয় সপ্তাহ, পরে পুরো মৌসুমের জন্য ছিটকে দেয় তাঁকে। চোট থেকে সেরে উঠতে মুম্বাই যেতে হয়েছে তপুকে। যেতে হয়েছে শল্যবিদের ছুরি-কাঁচির নিচে। হাঁটুর অস্ত্রোপচার করায় ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের হয়ে তপু খেলতে পারেননি এএফসি কাপের ম্যাচে। বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব দেখতে হয়েছে টেলিভিশনের দর্শক হয়ে।
ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে মোট ৩৫ ম্যাচে দলের বাইরে ছিলেন তপু। যোগ্য বিকল্প থাকায় বসুন্ধরা কিংসের ডাগ আউটে তপুকে সেভাবে প্রয়োজন না হলেও তাঁর অনুপস্থিতি স্পষ্ট অনুভব করে বাংলাদেশ দল। একজন সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হয়েও বাংলাদেশ দলে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনি, দলের অলিখিত অধিনায়কও। ক্লাবের হয়ে এএফসি কাপ ও জাতীয় দলের জার্সিতে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব খেলতে না পারায় আক্ষেপ আছে তাঁর। তপু সেই হতাশার কথাই শোনালেন আজকের পত্রিকাকে, ‘এই দুঃখ বলে বোঝানো যাবে না। খেলার মধ্যে থাকা একজন খেলোয়াড় যখন বড় চোটে পড়ে যায় তখন অনেক হতাশা কাজ করে। তবে চোট খেলারই অংশ। সেই বাধা পেরিয়ে মাঠে ফেরাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
সে লক্ষ্যেই পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তপু। কখনো বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়, আবার কখনো কাছেই থাকা বালুর মাঠে নিজের মতো করে ফেরার লড়াইটা চলছে এই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারের। পুনর্বাসন শেষে প্রায় ফিট হয়ে উঠেছেন তপু। তবে ঘাটতি আছে ম্যাচ ফিটনেসের। ফিটনেসের অভাবে আগামী সেপ্টেম্বরে জাতীয় দলের হয়ে কম্বোডিয়া ও নেপালের বিপক্ষে খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তপুর দৃষ্টি তাই বসুন্ধরার প্রাক্-মৌসুম প্রস্তুতির দিকে। আগামী অক্টোবরে শুরু হওয়ার কথা বসুন্ধরার ২০২২-২৩ মৌসুমের প্রস্তুতিপর্ব।
চোটে পড়ায় বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার অধীনে এখনো খেলা হয়নি তপুর। আগামী নভেম্বরে বাফুফের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে কাবরেরার। নতুন চুক্তি না হলে হয়তো স্প্যানিশ কোচের বাংলাদেশ পর্ব শেষ হবে তখনই। তপুর জানা হবে না কাবরেরার দর্শন। এখন পর্যন্ত খেলা না হলেও কাবরেরার কোচিং দর্শনটা অবশ্য কার্যকরী মনে করছেন তপু। বাংলাদেশে কাবরেরা আরও সময় পাবেন বলে বিশ্বাস তাঁর, ‘কাবরেরা বাংলাদেশ দলের শক্তি-দুর্বলতার জায়গাগুলো নিয়ে কাজ করছেন। যখন এসব বিষয় নিয়ে কাজ করা হয়, তখন কোচের সঙ্গে খেলোয়াড়দের কাজ করাটা সহজ হয়ে যায়। কোচের সঙ্গে অনুশীলন সেশন একটু বাড়িয়ে ছয়-সাত সপ্তাহের হলে জাতীয় দল ভালো করবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে