মিজান মাহী, দুর্গাপুর
দুর্গাপুর উপজেলায় পাটবীজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাজারগুলোতে দেশি বীজ নেই বললেই চলে। বাজার ছেয়ে গেছে নিম্নমানের বিদেশি পাটবীজে, বিশেষ করে ভারতীয় বীজে। চাষিরা না জেনে-না বুঝে নিম্নমানের বীজ কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।
কৃষকেরা ইতিমধ্যে সেচ দিয়ে প্রায় ২০০ হেক্টর জমিতে পাটবীজ বপন করেছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পেঁয়াজ, আলু ও গম কাটার পরপরই সেই জমি পাট চাষের উপযোগী বলে মনে করেন কৃষকেরা। উপজেলায় এবার প্রায় ১ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে বীজ লাগে ৯ কেজি ৬০০ গ্রাম। সে হিসেবে উপজেলায় পাটবীজের চাহিদা প্রচুর।
বাজারে বিভিন্ন বীজের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ডিলার ও ব্যবসায়ীরা শুধু ভারতীয় পাটবীজ বিক্রি করছেন। দোকানগুলোতে ভারতীয় নিম্নমানের বীজও পাওয়া যাচ্ছে।
ভারত থেকে আনা বীজ ও দেশি পাটবীজের দামে কোনো তারতম্য নেই। উভয় বীজই ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) ডিলার দুর্গাপুর উপজেলায় ২৫ জন। বরাদ্দ থাকলেও কৃষকদের মধ্যে দেশি বীজের চাহিদা না থাকায় তাঁরা পাটবীজ ওঠাননি বলে দাবি করেছেন।
ডিলার ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কৃষকেরা দেশি পাটবীজ কিনতে চান না। ৮-১০ ধরনের ভারতীয় বীজ বিক্রি করা হচ্ছে দোকানগুলোতে। ভালো মানের বীজ ১৮০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর নিম্নমানের বীজের দাম নেওয়া হচ্ছে আরও কম।
গতকাল দুর্গাপুর সদর হাটে ভারতীয় পাটবীজ কিনছিলেন উপজেলার চৌপুকুরিয়া গ্রামের কৃষক মকছেদ আলী। তিনি বলেন, এবার ১৪ কাঠা জমিতে বীজ বপন করবেন। গতবারও ভারতীয় বীজ বপন করেছিলেন। দেশি বীজে ফলন কম হয়। এ জন্য ভারতীয় পাটবীজ কিনছেন তিনি। কিন্তু এবার ভারতীয় নিম্নমানের বীজে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। কৃষকেরা না জেনে নিম্নমানের সেসব বীজ কিনছেন।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে গেলেই বীজের দোকানগুলোতে শুধু ভারতীয় পাটবীজ। দেশি বীজ পাওয়া যায় না। এ জন্য বাধ্য হয়ে ভারতীয় বীজ কিনতে হয়। ভারতীয় বীজের চাহিদা বেশি থাকায় দোকানগুলোতে সে দেশের নিম্নমানের বীজও বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় বীজ ভালো মানের না হলে গাছ গজায় না। গজালেও ফলন তাতে ভালো হয় না।
দুর্গাপুর সদর বাজারের বিএডিসির ডিলার রইচ উদ্দিন বলেন, ‘দেশীয় পাটবীজের প্রতি চাষিদের তেমন কোনো চাহিদা নেই। চাষিরা ভারত থেকে আমদানি করা বীজ কিনতে বেশি আগ্রহী। তাই আমরা দেশীয় পাটবীজ উঠাইনি।’
জানতে চাইলে দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ভারতীয় সব পাটবীজই নিম্নমুখী নয়। তবে নিম্নমানের কিছু ভারতীয় বীজ খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষকেরা প্রতারিত হতে পারেন। খোলা ভেজাল পাটবীজের মান পরীক্ষা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুর্গাপুর উপজেলায় পাটবীজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাজারগুলোতে দেশি বীজ নেই বললেই চলে। বাজার ছেয়ে গেছে নিম্নমানের বিদেশি পাটবীজে, বিশেষ করে ভারতীয় বীজে। চাষিরা না জেনে-না বুঝে নিম্নমানের বীজ কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।
কৃষকেরা ইতিমধ্যে সেচ দিয়ে প্রায় ২০০ হেক্টর জমিতে পাটবীজ বপন করেছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পেঁয়াজ, আলু ও গম কাটার পরপরই সেই জমি পাট চাষের উপযোগী বলে মনে করেন কৃষকেরা। উপজেলায় এবার প্রায় ১ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে বীজ লাগে ৯ কেজি ৬০০ গ্রাম। সে হিসেবে উপজেলায় পাটবীজের চাহিদা প্রচুর।
বাজারে বিভিন্ন বীজের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ডিলার ও ব্যবসায়ীরা শুধু ভারতীয় পাটবীজ বিক্রি করছেন। দোকানগুলোতে ভারতীয় নিম্নমানের বীজও পাওয়া যাচ্ছে।
ভারত থেকে আনা বীজ ও দেশি পাটবীজের দামে কোনো তারতম্য নেই। উভয় বীজই ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) ডিলার দুর্গাপুর উপজেলায় ২৫ জন। বরাদ্দ থাকলেও কৃষকদের মধ্যে দেশি বীজের চাহিদা না থাকায় তাঁরা পাটবীজ ওঠাননি বলে দাবি করেছেন।
ডিলার ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কৃষকেরা দেশি পাটবীজ কিনতে চান না। ৮-১০ ধরনের ভারতীয় বীজ বিক্রি করা হচ্ছে দোকানগুলোতে। ভালো মানের বীজ ১৮০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর নিম্নমানের বীজের দাম নেওয়া হচ্ছে আরও কম।
গতকাল দুর্গাপুর সদর হাটে ভারতীয় পাটবীজ কিনছিলেন উপজেলার চৌপুকুরিয়া গ্রামের কৃষক মকছেদ আলী। তিনি বলেন, এবার ১৪ কাঠা জমিতে বীজ বপন করবেন। গতবারও ভারতীয় বীজ বপন করেছিলেন। দেশি বীজে ফলন কম হয়। এ জন্য ভারতীয় পাটবীজ কিনছেন তিনি। কিন্তু এবার ভারতীয় নিম্নমানের বীজে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। কৃষকেরা না জেনে নিম্নমানের সেসব বীজ কিনছেন।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে গেলেই বীজের দোকানগুলোতে শুধু ভারতীয় পাটবীজ। দেশি বীজ পাওয়া যায় না। এ জন্য বাধ্য হয়ে ভারতীয় বীজ কিনতে হয়। ভারতীয় বীজের চাহিদা বেশি থাকায় দোকানগুলোতে সে দেশের নিম্নমানের বীজও বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় বীজ ভালো মানের না হলে গাছ গজায় না। গজালেও ফলন তাতে ভালো হয় না।
দুর্গাপুর সদর বাজারের বিএডিসির ডিলার রইচ উদ্দিন বলেন, ‘দেশীয় পাটবীজের প্রতি চাষিদের তেমন কোনো চাহিদা নেই। চাষিরা ভারত থেকে আমদানি করা বীজ কিনতে বেশি আগ্রহী। তাই আমরা দেশীয় পাটবীজ উঠাইনি।’
জানতে চাইলে দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ভারতীয় সব পাটবীজই নিম্নমুখী নয়। তবে নিম্নমানের কিছু ভারতীয় বীজ খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষকেরা প্রতারিত হতে পারেন। খোলা ভেজাল পাটবীজের মান পরীক্ষা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে