চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলে মাঠজুড়ে সোনালি ধান। কেউ কাটছেন, কেউ বা আঁটি বাঁধছেন। আবার কৃষকেরা মনের আনন্দে বাড়ির উঠোনে বা মাঠে ধান মাড়াইয়ের কাজ করছেন। আমন কাটা নিয়ে এমন চিত্র দেখা যাচ্ছে বরেন্দ্র অঞ্চলে। তবে এবারও আমনের ফলন ভালো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল প্রায় ৫৩ হাজার ২২০ হেক্টর জমি। কিন্তু চাষ হয়েছে ৫২ হাজার ৮৪০ হেক্টরে। আর ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬৬৯ মেট্রিক টন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ৯ হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে ৪৬ হাজার ৪৪৭ মেট্রিক টন ধান, নাচোলে ২২ হাজার ৫২০ হেক্টরে ১ লাখ ৬ হাজার ৪০৭, গোমস্তাপুরে ১৫ হাজার ৪৯০ হেক্টরে ৭৩ হাজার ১৯০, ভোলাহাটে ৪ হাজার ৪৫০ হেক্টরে ২১ হাজার ২৬ এবং শিবগঞ্জে ৫৫০ হেক্টরে ২ হাজার ৫৯৯ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বরেন্দ্র অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় ধান কাটা ও ঘরে তোলার দৃশ্য।
বরেন্দ্র অঞ্চলখ্যাত ঝিলিমের কালুপুর এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ বছর আমন ধানের উৎপাদন আশানুরূপ ভালো হয়েছে। এবার ধানে তেমন রোগবালাই দেখা যায়নি। বর্তমানে ধানের দাম ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে।
কালুপুর গ্রামের কৃষক ফারুক হোসেন বলেন, আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। ফলন ভালো হওয়ায় ও কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়ায় এবার তাঁদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
নেজামপুরের কৃষক দুলাল উদ্দিন বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ধানের উৎপাদন হয়েছে ১৮ থেকে ২২ মণ আর মোট খরচ হয়েছে সাড়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সেচ খরচ কম লেগেছে। রৌদ্রোজ্জ্বল দিন থাকায় পোকামাকড়ের উপদ্রব কম ছিল। এ ছাড়া ধানের দাম ভালো রয়েছে, এটি বজায় থাকলে ভবিষ্যতে আরও আবাদ বাড়বে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়নি। ইতিমধ্যে ৬৫ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। কৃষকেরা এবার ধানের দাম ভালো পাওয়ায় তাঁদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলে মাঠজুড়ে সোনালি ধান। কেউ কাটছেন, কেউ বা আঁটি বাঁধছেন। আবার কৃষকেরা মনের আনন্দে বাড়ির উঠোনে বা মাঠে ধান মাড়াইয়ের কাজ করছেন। আমন কাটা নিয়ে এমন চিত্র দেখা যাচ্ছে বরেন্দ্র অঞ্চলে। তবে এবারও আমনের ফলন ভালো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল প্রায় ৫৩ হাজার ২২০ হেক্টর জমি। কিন্তু চাষ হয়েছে ৫২ হাজার ৮৪০ হেক্টরে। আর ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬৬৯ মেট্রিক টন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ৯ হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে ৪৬ হাজার ৪৪৭ মেট্রিক টন ধান, নাচোলে ২২ হাজার ৫২০ হেক্টরে ১ লাখ ৬ হাজার ৪০৭, গোমস্তাপুরে ১৫ হাজার ৪৯০ হেক্টরে ৭৩ হাজার ১৯০, ভোলাহাটে ৪ হাজার ৪৫০ হেক্টরে ২১ হাজার ২৬ এবং শিবগঞ্জে ৫৫০ হেক্টরে ২ হাজার ৫৯৯ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বরেন্দ্র অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় ধান কাটা ও ঘরে তোলার দৃশ্য।
বরেন্দ্র অঞ্চলখ্যাত ঝিলিমের কালুপুর এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ বছর আমন ধানের উৎপাদন আশানুরূপ ভালো হয়েছে। এবার ধানে তেমন রোগবালাই দেখা যায়নি। বর্তমানে ধানের দাম ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে।
কালুপুর গ্রামের কৃষক ফারুক হোসেন বলেন, আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। ফলন ভালো হওয়ায় ও কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়ায় এবার তাঁদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
নেজামপুরের কৃষক দুলাল উদ্দিন বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ধানের উৎপাদন হয়েছে ১৮ থেকে ২২ মণ আর মোট খরচ হয়েছে সাড়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সেচ খরচ কম লেগেছে। রৌদ্রোজ্জ্বল দিন থাকায় পোকামাকড়ের উপদ্রব কম ছিল। এ ছাড়া ধানের দাম ভালো রয়েছে, এটি বজায় থাকলে ভবিষ্যতে আরও আবাদ বাড়বে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়নি। ইতিমধ্যে ৬৫ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। কৃষকেরা এবার ধানের দাম ভালো পাওয়ায় তাঁদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে