নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ প্রায় ৯ বছর ধরে আহ্বায়ক কমিটিতে চলছে। এই অচলাবস্থা ভেঙে সম্প্রতি নতুন কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহীদের জীবনবৃত্তান্ত জমা নেওয়া হচ্ছে। সম্মেলন হতে পারে মে মাসের শেষের দিকে। নেতৃত্বে পরিবর্তনের এই আভাস পেয়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন মহানগর আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের দুটি পক্ষের অনুসারীরা।
৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মহানগর আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দুটি ধারায় বিভক্ত। এর মধ্যে একটি নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রয়াত এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। সেই বলয়টি এখন তাঁর ছেলে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে রাজনীতি করছে। অন্য পক্ষটি নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এই দুই ধারার নেতারাই সক্রিয় হয়েছেন মূল দুই পদের জন্য।
জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১৩ সালের ৯ জুলাই মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটি করা হয়। ১০১ সদস্যের এই কমিটির মেয়াদ ছিল ৯০ দিন। এই সময়ে সম্মেলন করে নিয়মিত কমিটি করার কথা ছিল। কিন্তু সেই কমিটি পূর্ণতা পায়নি গত ৯ বছরেও।
এর মধ্যেই গত মাসের মাঝামাঝিতে হঠাৎ গতি পেয়েছে নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়ায়। তখন চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের পাঁচ শীর্ষ নেতাকে ঢাকায় ডেকে নিয়ে বৈঠক করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। এরপর গত ২৬ মার্চ যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলায় সাংগঠনিক কমিটি গঠনের জন্য সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। গত শনিবার শুরু হয়েছে জীবনবৃত্তান্ত নেওয়া। সেই জীবনবৃত্তান্ত জমা দিতে বর্তমানে পদপ্রত্যাশী নেতারা ঢাকায় অবস্থান করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির পাঁচ শীর্ষ নেতার তিনজন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বাকি দুই যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবুল হক সুমন ও দিদারুল আলম সভাপতি পদে প্রার্থী হচ্ছেন। এর মধ্যে মাহবুবুল হক শিক্ষা উপমন্ত্রীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। দিদারুল আলম অবশ্য প্রকাশ্যে কোনো পক্ষে নেই। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত এম এ মান্নানের ছেলে।
এদিকে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কাছে পরিচিতি আছে ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চুর। সভাপতি পদে তাঁর জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন নেতা-কর্মীরা। বাচ্চুও শিক্ষা উপমন্ত্রী বলয়ের নেতা হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া একই পক্ষের হয়ে সভাপতি পদে নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম আর আজিম, দেবাশীষ পাল দেবু, নুরুল আনোয়ার, শেখ নাছির আহমেদের নামও শোনা যাচ্ছে। একই পক্ষের সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন নগর যুবলীগের সদস্য সনৎ বড়ুয়া, আসিফ মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী সুজন, এমইএস কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা মো. ইলিয়াস, আবু নাছের চৌধুরী আজাদ প্রমুখ।
অন্যদিকে নাছির পক্ষের হয়ে সভাপতি পদে নগরীর ফিরিঙ্গিবাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য দিদারুল আলম দিদারের নাম শোনা যাচ্ছে। একই বলয়ের হয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহ আছে নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ইয়াসির আরাফাত, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপুর।
হাসান মুরাদ বিপ্লব বলেন, ‘আমার জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছি। ছোটকাল থেকেই রাজনীতিতে আছি। দীর্ঘদিন জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষকে সেবা দিয়ে আসছি। যুবলীগের সভাপতি হয়ে ভবিষ্যতেও সুন্দর রাজনীতি উপহার দিতে চাই।’
সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আসিফ মাহমুদ, সনৎ বড়ুয়া, আবু নাছের চৌধুরী আজাদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী সুজন, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের নেতা মো. ইলিয়াস, নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ইয়াসির আরাফাতের নাম শোনা যাচ্ছে।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহীরা তাঁদের জীবনবৃত্তান্ত জমা দিচ্ছেন। এরপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ তবে এখন পর্যন্ত কতজন জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছেন, সেটি জানাতে চাননি মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটা প্রকাশ করা হবে না।’
চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ প্রায় ৯ বছর ধরে আহ্বায়ক কমিটিতে চলছে। এই অচলাবস্থা ভেঙে সম্প্রতি নতুন কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহীদের জীবনবৃত্তান্ত জমা নেওয়া হচ্ছে। সম্মেলন হতে পারে মে মাসের শেষের দিকে। নেতৃত্বে পরিবর্তনের এই আভাস পেয়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন মহানগর আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের দুটি পক্ষের অনুসারীরা।
৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মহানগর আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দুটি ধারায় বিভক্ত। এর মধ্যে একটি নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রয়াত এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। সেই বলয়টি এখন তাঁর ছেলে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে রাজনীতি করছে। অন্য পক্ষটি নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এই দুই ধারার নেতারাই সক্রিয় হয়েছেন মূল দুই পদের জন্য।
জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১৩ সালের ৯ জুলাই মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটি করা হয়। ১০১ সদস্যের এই কমিটির মেয়াদ ছিল ৯০ দিন। এই সময়ে সম্মেলন করে নিয়মিত কমিটি করার কথা ছিল। কিন্তু সেই কমিটি পূর্ণতা পায়নি গত ৯ বছরেও।
এর মধ্যেই গত মাসের মাঝামাঝিতে হঠাৎ গতি পেয়েছে নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়ায়। তখন চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের পাঁচ শীর্ষ নেতাকে ঢাকায় ডেকে নিয়ে বৈঠক করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। এরপর গত ২৬ মার্চ যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলায় সাংগঠনিক কমিটি গঠনের জন্য সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। গত শনিবার শুরু হয়েছে জীবনবৃত্তান্ত নেওয়া। সেই জীবনবৃত্তান্ত জমা দিতে বর্তমানে পদপ্রত্যাশী নেতারা ঢাকায় অবস্থান করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির পাঁচ শীর্ষ নেতার তিনজন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বাকি দুই যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবুল হক সুমন ও দিদারুল আলম সভাপতি পদে প্রার্থী হচ্ছেন। এর মধ্যে মাহবুবুল হক শিক্ষা উপমন্ত্রীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। দিদারুল আলম অবশ্য প্রকাশ্যে কোনো পক্ষে নেই। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত এম এ মান্নানের ছেলে।
এদিকে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কাছে পরিচিতি আছে ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চুর। সভাপতি পদে তাঁর জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন নেতা-কর্মীরা। বাচ্চুও শিক্ষা উপমন্ত্রী বলয়ের নেতা হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া একই পক্ষের হয়ে সভাপতি পদে নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম আর আজিম, দেবাশীষ পাল দেবু, নুরুল আনোয়ার, শেখ নাছির আহমেদের নামও শোনা যাচ্ছে। একই পক্ষের সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন নগর যুবলীগের সদস্য সনৎ বড়ুয়া, আসিফ মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী সুজন, এমইএস কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা মো. ইলিয়াস, আবু নাছের চৌধুরী আজাদ প্রমুখ।
অন্যদিকে নাছির পক্ষের হয়ে সভাপতি পদে নগরীর ফিরিঙ্গিবাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য দিদারুল আলম দিদারের নাম শোনা যাচ্ছে। একই বলয়ের হয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহ আছে নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ইয়াসির আরাফাত, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপুর।
হাসান মুরাদ বিপ্লব বলেন, ‘আমার জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছি। ছোটকাল থেকেই রাজনীতিতে আছি। দীর্ঘদিন জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষকে সেবা দিয়ে আসছি। যুবলীগের সভাপতি হয়ে ভবিষ্যতেও সুন্দর রাজনীতি উপহার দিতে চাই।’
সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আসিফ মাহমুদ, সনৎ বড়ুয়া, আবু নাছের চৌধুরী আজাদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী সুজন, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, এমইএস কলেজ ছাত্রলীগের নেতা মো. ইলিয়াস, নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ইয়াসির আরাফাতের নাম শোনা যাচ্ছে।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহীরা তাঁদের জীবনবৃত্তান্ত জমা দিচ্ছেন। এরপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ তবে এখন পর্যন্ত কতজন জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছেন, সেটি জানাতে চাননি মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটা প্রকাশ করা হবে না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে