কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
কেশবপুরে দুই দিনের ব্যবধানে খতিয়াখালী গ্রামে এক শিক্ষকের বাড়িসহ দুটি বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ওই এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্কে দেখা দিয়েছে। অজ্ঞান পার্টির সদস্যদের ধরার জন্য এলাকাবাসী গ্রামের মোড়ে মোড়ে রাতে পাহারা বসিয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার রাতে কেশবপুর সদর ইউনিয়নের খতিয়াখালী গ্রামের বাসিন্দা উপজেলার দোরমুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পবিত্র গোলদারের বাড়িতে দুষ্কৃতকারীরা চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে ঘরে ঢুকে নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে গেছে। এর দুদিন আগে একই এলাকার মাধই দাসের বাড়িতেও একইভাবে চুরি হয়।
দোরমুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পবিত্র গোলদার বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমাদের ঘরে ঢুকে ঘুমের মধ্যে চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে দেয়। এরপর ঘরের গেটের তালা ও জানালা ভেঙে মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে তৈরি করা ১৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
একইভাবে দুদিনের ব্যবধানে ওই এলাকায় দুটি চুরির ঘটনা ঘটায় গ্রামবাসীর মধ্যে চেতনানাশক স্প্রে চোর আতঙ্ক বিরাজ করছে।
খতিয়াখালী গ্রামের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মৃণাল দাস বলেন, ‘অজ্ঞান পার্টির চোরদের ধরতে গ্রামের তিনটি মোড়ে রাতে গোপনে পাহারা শুরু করেছেন এলাকাবাসী। রাত ১২টার পর ওই এলাকায় কোনো অপরিচিত লোক পাওয়া গেলে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
এলাকার বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য স্বরজিৎ দাস বলেন, ‘এলাকাবাসীকে নিয়ে এ বিষয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে। প্রয়োজনে রাতে স্প্রে পার্টি ঠেকাতে পাহারার ব্যবস্থা করা হবে।’
কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষকের বাড়িতে চুরির ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। চোর শনাক্তের জন্য পুলিশ কাজ শুরু করেছে।’
কেশবপুরে দুই দিনের ব্যবধানে খতিয়াখালী গ্রামে এক শিক্ষকের বাড়িসহ দুটি বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে অচেতন করে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ওই এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্কে দেখা দিয়েছে। অজ্ঞান পার্টির সদস্যদের ধরার জন্য এলাকাবাসী গ্রামের মোড়ে মোড়ে রাতে পাহারা বসিয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার রাতে কেশবপুর সদর ইউনিয়নের খতিয়াখালী গ্রামের বাসিন্দা উপজেলার দোরমুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পবিত্র গোলদারের বাড়িতে দুষ্কৃতকারীরা চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে ঘরে ঢুকে নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে গেছে। এর দুদিন আগে একই এলাকার মাধই দাসের বাড়িতেও একইভাবে চুরি হয়।
দোরমুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পবিত্র গোলদার বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমাদের ঘরে ঢুকে ঘুমের মধ্যে চেতনানাশক স্প্রে দিয়ে পরিবারের সবাইকে অচেতন করে দেয়। এরপর ঘরের গেটের তালা ও জানালা ভেঙে মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে তৈরি করা ১৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
একইভাবে দুদিনের ব্যবধানে ওই এলাকায় দুটি চুরির ঘটনা ঘটায় গ্রামবাসীর মধ্যে চেতনানাশক স্প্রে চোর আতঙ্ক বিরাজ করছে।
খতিয়াখালী গ্রামের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মৃণাল দাস বলেন, ‘অজ্ঞান পার্টির চোরদের ধরতে গ্রামের তিনটি মোড়ে রাতে গোপনে পাহারা শুরু করেছেন এলাকাবাসী। রাত ১২টার পর ওই এলাকায় কোনো অপরিচিত লোক পাওয়া গেলে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
এলাকার বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য স্বরজিৎ দাস বলেন, ‘এলাকাবাসীকে নিয়ে এ বিষয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে। প্রয়োজনে রাতে স্প্রে পার্টি ঠেকাতে পাহারার ব্যবস্থা করা হবে।’
কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষকের বাড়িতে চুরির ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। চোর শনাক্তের জন্য পুলিশ কাজ শুরু করেছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে