আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় সরিষা আবাদে খুশি কৃষক। তাঁদের জমিতে চাষ দিতে হয়নি। এতে বাড়তি খরচও হয়নি। এই পদ্ধতিতে তিন ফসলি জমি থেকে বাড়তি ফসল হিসেবে সরিষা উৎপাদনে আশার আলো দেখছেন। এই পদ্ধতিতে সরিষা চাষ করে ভোজ্যতেলের আমদানিনির্ভরতা কমানো সম্ভব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১৬টি ব্লকে দুই জাতের বিনা চাষে সরিষা আবাদ করা হয়েছে। মোট সরিষা চাষ করা হয়েছে ২ হাজার ৩২০ হেক্টর জমিতে। চাষ করে আবাদ হয়েছে ৬১৫ হেক্টর জমিতে এবং বিনা চাষে সরিষা আবাদ করা হয়েছে ১৭৫ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ হাজার ৩৫৩ মেট্রিক টন।
আটঘরিয়া পৌরসভা সদর ধলেশ্বর (কেরানির ঢাল) ব্লকে বিনা চাষে সরিষার আবাদ করেছেন আবু দাউদ। তিনি বলেন, তিনি এ বছর চলতি মৌসুমে পাঁচ বিঘা জমিতে বিনা চাষে সরিষা চাষ করেছেন। এতে খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকা। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয়, তাহলে ফলন ভালো হওয়ার আশা করছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে চার থেকে পাঁচ মণ করে ফলন হবে। এতে তাঁর ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা লাভ হবে।
আটঘরিয়ার উপজেলার পৌরসভার উত্তরচক মহল্লার আদর্শ কৃষক আব্দুল খালেক বলেন, এই পদ্ধতিতে উৎপাদন ব্যয় কম হবে বলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে। এই পদ্ধতি এখন কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তিনি এ বছর বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১৪ ও টোরি-৭ জাতে সরিষার আবাদ করেছেন।
আটঘরিয়া উপজেলার হাজিপাড়া গ্রামের কৃষক মো. দুলাল হোসেন মৃধা বলেন, ‘কৃষক আব্দুল খালেকের দেখানো পদ্ধতিতে সরিষা চাষ দেখে আমি নিজেও ৩ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। এতে উৎপাদন খরচ যেমন কম হয় তেমনি ফলনও অনেক ভালো।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সজীব আল মারুফ বলেন, আমন ধান কাটার পর বোরো ধান রোপণের আগ পর্যন্ত আটঘরিয়া উপজেলায় বিপুল পরিমাণ জমি অনাবাদি হয়ে পড়ে থাকে। এই সময়টা কাজে লাগিয়ে বাড়তি ফসল হিসেবে টরি-৭, বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় সরিষা আবাদে খুশি কৃষক। তাঁদের জমিতে চাষ দিতে হয়নি। এতে বাড়তি খরচও হয়নি। এই পদ্ধতিতে তিন ফসলি জমি থেকে বাড়তি ফসল হিসেবে সরিষা উৎপাদনে আশার আলো দেখছেন। এই পদ্ধতিতে সরিষা চাষ করে ভোজ্যতেলের আমদানিনির্ভরতা কমানো সম্ভব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১৬টি ব্লকে দুই জাতের বিনা চাষে সরিষা আবাদ করা হয়েছে। মোট সরিষা চাষ করা হয়েছে ২ হাজার ৩২০ হেক্টর জমিতে। চাষ করে আবাদ হয়েছে ৬১৫ হেক্টর জমিতে এবং বিনা চাষে সরিষা আবাদ করা হয়েছে ১৭৫ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ হাজার ৩৫৩ মেট্রিক টন।
আটঘরিয়া পৌরসভা সদর ধলেশ্বর (কেরানির ঢাল) ব্লকে বিনা চাষে সরিষার আবাদ করেছেন আবু দাউদ। তিনি বলেন, তিনি এ বছর চলতি মৌসুমে পাঁচ বিঘা জমিতে বিনা চাষে সরিষা চাষ করেছেন। এতে খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকা। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয়, তাহলে ফলন ভালো হওয়ার আশা করছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে চার থেকে পাঁচ মণ করে ফলন হবে। এতে তাঁর ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা লাভ হবে।
আটঘরিয়ার উপজেলার পৌরসভার উত্তরচক মহল্লার আদর্শ কৃষক আব্দুল খালেক বলেন, এই পদ্ধতিতে উৎপাদন ব্যয় কম হবে বলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে। এই পদ্ধতি এখন কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তিনি এ বছর বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১৪ ও টোরি-৭ জাতে সরিষার আবাদ করেছেন।
আটঘরিয়া উপজেলার হাজিপাড়া গ্রামের কৃষক মো. দুলাল হোসেন মৃধা বলেন, ‘কৃষক আব্দুল খালেকের দেখানো পদ্ধতিতে সরিষা চাষ দেখে আমি নিজেও ৩ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। এতে উৎপাদন খরচ যেমন কম হয় তেমনি ফলনও অনেক ভালো।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সজীব আল মারুফ বলেন, আমন ধান কাটার পর বোরো ধান রোপণের আগ পর্যন্ত আটঘরিয়া উপজেলায় বিপুল পরিমাণ জমি অনাবাদি হয়ে পড়ে থাকে। এই সময়টা কাজে লাগিয়ে বাড়তি ফসল হিসেবে টরি-৭, বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে