ক্রীড়া ডেস্ক
এটা তো আর অজানা নয়, ফুটবল দলগুলোর সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকে কোচদের। দলগুলোর সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে তাঁদের কৌশল ও পরিকল্পনার ওপর। এমনকি খেলোয়াড় কিনতেও স্বতন্ত্র কৌশল অবলম্বন করেন কোচরা। ইয়ুর্গেন ক্লপের মতো কোনো কোনো কোচ কম খরচে দল গোছাতে অভ্যস্ত হলেও পেপ গার্দিওলার মতো কোচ আবার খরচ করেন হাত খুলে। তাঁদের পুরো ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে খরুচে কোচের তালিকায় আছেন জোসে মরিনহোর মতো সময়ের অন্যতম সেরা কোচরাও।
পেপ গার্দিওলা
১২৪৩৬ কোটি টাকা
কারও কারও চোখে এই সময়ের সেরা কোচ পেপ গার্দিওলা। দলীয় সাফল্যের দিকে চোখ রাখলেও এর সত্যতা মিলবে। তবে শুধু মাঠের সাফল্যেই নয়, খরচের দিক থেকেও কেউ গার্দিওলার আশপাশে নেই।
ম্যানসিটিকে ইউরোপের দাপুটে দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার পথে বিপুল অর্থ খরচ করেছেন গার্দিওলা। এই স্প্যানিশ কোচ ক্যারিয়ারে সব মিলিয়ে খরচ করেছেন ১২৪৩৬ কোটি টাকা। গত মৌসুমে জ্যাক গ্রিলিশকে ১১৭.৫ মিলিয়ন ইউরোতে অ্যাস্টন ভিলা থেকে ম্যানচেস্টার সিটিতে নিয়ে আসেন গার্দিওলা।
তাঁর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলবদলটি অবশ্য বার্সেলোনায়। ২০০৯ সালে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচকে ৬৯.৫ মিলিয়ন ইউরোতে বার্সায় নিয়ে এসেছিলেন তিনি।হোসে
মরিনহো
৯৭৭৪ কোটি
ফুটবলের সবচেয়ে আলোচিত কোচদের অন্যতম হোসে মরিনহো। ঝাঁজাল প্রতিক্রিয়া আর মাঠের সাফল্য দিয়েই পরিচিত এই পর্তুগিজ কোচ। তবে খেলোয়াড় কেনার পেছনেও দেদার খরচ করে অভ্যস্ত মরিনহো। কোচ হিসেবে দারুণ সব দলবদলের সাক্ষী হয়েছেন দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা পর্তুগিজ কোচ। ১০৫ মিলিয়ন ইউরোতে পল পগবাকে ম্যানইউতে নিয়ে আসা ছিল তাঁর অধীন হওয়া সবচেয়ে বড় দলবদল। রোমেলু লুকাকুর পেছনে তাঁর দল খরচ করেছে ৮৪.৭ মিলিয়ন ইউরো। অন্যদের মধ্যে ফ্রেডের পেছনে মরিনহোর অধীন ম্যানইউ খরচ করে ৫৯ মিলিয়ন ইউরো। আর মাতিচকে কিনতে খরচ ৪৪.৭ মিলিয়ন ইউরো।
মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি
৮৯৭২ কোটি
গত দশকে জুভেন্টাসকে ইউরোপের অন্যতম সেরা দল হিসেবে প্রতিষ্ঠায় বড় ভূমিকা আছে মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির। সেই লক্ষ্যে খরচও অবশ্য কম করেননি এই ইতালিয়ান কোচ। ফ্রি এজেন্ট হয়ে যাওয়া খেলোয়াড়দের নিয়ে আসার ক্ষেত্রে দারুণ মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন তিনি। তবে অর্থের হিসাবেও অন্য অনেক কোচকে পেছনে ফেলেছেন আলেগ্রি। দলবদলে তাঁর খরচ ৮৯৭২ কোটি টাকা। আলিগ্রির অধীন হওয়া সবচেয়ে বড় অঙ্কের দলবদলটি ছিল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ‘সিআর সেভেন’-এর পেছনে ১১৭ কোটি ইউরো খরচ করেছেন এই ইতালিয়ান কোচ। গঞ্জালো হিগুয়েনকে নাপোলি থেকে আনতে তিনি ব্যয় করেছেন ৯০ মিলিয়ন ইউরো।
দিয়েগো সিমিওনে
৮৮৩৫ কোটি
‘আন্ডারডগ’ আতলেতিকো মাদ্রিদকে নিজেদের ইতিহাসের সেরা সময় উপহার দিয়েছেন দিয়েগো সিমিওনে। স্প্যানিশ লিগে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার দাপটেও ফাটল ধরিয়েছেন তিনি। কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে বড় অঙ্কের অর্থ খরচেও পিছপা হন না এই আর্জেন্টাইন কোচ। সব মিলিয়ে সিমিওনে খরচ করেছেন ৮৮৩৫ কোটি টাকা। সিমিওনের হাত ধরেই গত কয়েক বছরে দেখা গেছে বড় অঙ্কের বেশ কিছু দলবদল। যেখানে ১২৭.২ মিলিয়ন ইউরোতে জোয়াও ফেলিক্সকে আনার ঘটনাও আছে। ৭২ মিলিয়ন ইউরোতে থমাস লেমার, ৬০ মিলিয়ন ইউরোতে ডিয়েগো কস্তা এবং ৫৪ মিলিয়ন ইউরোতে আতোয়াঁন গ্রিজমানকে দলে ভিড়িয়েছেন তিনি।
আন্তোনিও কন্তে
৮৬২৫ কোটি টাকা
আধুনিক ফুটবলের অন্যতম সেরা কোচদের একজন আন্তোনিও কন্তে। সাফল্যের নিরিখেও ওপরের দিকে থাকবে কন্তের নাম। বর্তমানে টটেনহামের কোচের দায়িত্বে থাকা কন্তে নিজের পছন্দের খেলোয়াড়দের নিয়েই সাজাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। বড় অঙ্কের খরচেও কুণ্ঠিত হন না এই ইতালিয়ান কোচ। কন্তের বড় অঙ্কের সাইনিংয়ের তালিকায় আছে আলভারো মোরাতা, রোমেলু লুকাকু এবং আশরাফ হাকিমির নামও। চেলসিতে থাকতে মোরাতাকে কিনেছিলেন ৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে। ইন্টার মিলানে লুকাকুর জন্য তাঁর দলের খরচ ছিল ৭৪ মিলিয়ন ইউরো। আর ইন্টারে আশরাফ হাকিমির পেছনে তাঁর খরচ ছিল ৪৩ মিলিয়ন ইউরো।
এটা তো আর অজানা নয়, ফুটবল দলগুলোর সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকে কোচদের। দলগুলোর সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে তাঁদের কৌশল ও পরিকল্পনার ওপর। এমনকি খেলোয়াড় কিনতেও স্বতন্ত্র কৌশল অবলম্বন করেন কোচরা। ইয়ুর্গেন ক্লপের মতো কোনো কোনো কোচ কম খরচে দল গোছাতে অভ্যস্ত হলেও পেপ গার্দিওলার মতো কোচ আবার খরচ করেন হাত খুলে। তাঁদের পুরো ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে খরুচে কোচের তালিকায় আছেন জোসে মরিনহোর মতো সময়ের অন্যতম সেরা কোচরাও।
পেপ গার্দিওলা
১২৪৩৬ কোটি টাকা
কারও কারও চোখে এই সময়ের সেরা কোচ পেপ গার্দিওলা। দলীয় সাফল্যের দিকে চোখ রাখলেও এর সত্যতা মিলবে। তবে শুধু মাঠের সাফল্যেই নয়, খরচের দিক থেকেও কেউ গার্দিওলার আশপাশে নেই।
ম্যানসিটিকে ইউরোপের দাপুটে দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার পথে বিপুল অর্থ খরচ করেছেন গার্দিওলা। এই স্প্যানিশ কোচ ক্যারিয়ারে সব মিলিয়ে খরচ করেছেন ১২৪৩৬ কোটি টাকা। গত মৌসুমে জ্যাক গ্রিলিশকে ১১৭.৫ মিলিয়ন ইউরোতে অ্যাস্টন ভিলা থেকে ম্যানচেস্টার সিটিতে নিয়ে আসেন গার্দিওলা।
তাঁর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলবদলটি অবশ্য বার্সেলোনায়। ২০০৯ সালে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচকে ৬৯.৫ মিলিয়ন ইউরোতে বার্সায় নিয়ে এসেছিলেন তিনি।হোসে
মরিনহো
৯৭৭৪ কোটি
ফুটবলের সবচেয়ে আলোচিত কোচদের অন্যতম হোসে মরিনহো। ঝাঁজাল প্রতিক্রিয়া আর মাঠের সাফল্য দিয়েই পরিচিত এই পর্তুগিজ কোচ। তবে খেলোয়াড় কেনার পেছনেও দেদার খরচ করে অভ্যস্ত মরিনহো। কোচ হিসেবে দারুণ সব দলবদলের সাক্ষী হয়েছেন দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা পর্তুগিজ কোচ। ১০৫ মিলিয়ন ইউরোতে পল পগবাকে ম্যানইউতে নিয়ে আসা ছিল তাঁর অধীন হওয়া সবচেয়ে বড় দলবদল। রোমেলু লুকাকুর পেছনে তাঁর দল খরচ করেছে ৮৪.৭ মিলিয়ন ইউরো। অন্যদের মধ্যে ফ্রেডের পেছনে মরিনহোর অধীন ম্যানইউ খরচ করে ৫৯ মিলিয়ন ইউরো। আর মাতিচকে কিনতে খরচ ৪৪.৭ মিলিয়ন ইউরো।
মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি
৮৯৭২ কোটি
গত দশকে জুভেন্টাসকে ইউরোপের অন্যতম সেরা দল হিসেবে প্রতিষ্ঠায় বড় ভূমিকা আছে মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির। সেই লক্ষ্যে খরচও অবশ্য কম করেননি এই ইতালিয়ান কোচ। ফ্রি এজেন্ট হয়ে যাওয়া খেলোয়াড়দের নিয়ে আসার ক্ষেত্রে দারুণ মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন তিনি। তবে অর্থের হিসাবেও অন্য অনেক কোচকে পেছনে ফেলেছেন আলেগ্রি। দলবদলে তাঁর খরচ ৮৯৭২ কোটি টাকা। আলিগ্রির অধীন হওয়া সবচেয়ে বড় অঙ্কের দলবদলটি ছিল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ‘সিআর সেভেন’-এর পেছনে ১১৭ কোটি ইউরো খরচ করেছেন এই ইতালিয়ান কোচ। গঞ্জালো হিগুয়েনকে নাপোলি থেকে আনতে তিনি ব্যয় করেছেন ৯০ মিলিয়ন ইউরো।
দিয়েগো সিমিওনে
৮৮৩৫ কোটি
‘আন্ডারডগ’ আতলেতিকো মাদ্রিদকে নিজেদের ইতিহাসের সেরা সময় উপহার দিয়েছেন দিয়েগো সিমিওনে। স্প্যানিশ লিগে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার দাপটেও ফাটল ধরিয়েছেন তিনি। কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে বড় অঙ্কের অর্থ খরচেও পিছপা হন না এই আর্জেন্টাইন কোচ। সব মিলিয়ে সিমিওনে খরচ করেছেন ৮৮৩৫ কোটি টাকা। সিমিওনের হাত ধরেই গত কয়েক বছরে দেখা গেছে বড় অঙ্কের বেশ কিছু দলবদল। যেখানে ১২৭.২ মিলিয়ন ইউরোতে জোয়াও ফেলিক্সকে আনার ঘটনাও আছে। ৭২ মিলিয়ন ইউরোতে থমাস লেমার, ৬০ মিলিয়ন ইউরোতে ডিয়েগো কস্তা এবং ৫৪ মিলিয়ন ইউরোতে আতোয়াঁন গ্রিজমানকে দলে ভিড়িয়েছেন তিনি।
আন্তোনিও কন্তে
৮৬২৫ কোটি টাকা
আধুনিক ফুটবলের অন্যতম সেরা কোচদের একজন আন্তোনিও কন্তে। সাফল্যের নিরিখেও ওপরের দিকে থাকবে কন্তের নাম। বর্তমানে টটেনহামের কোচের দায়িত্বে থাকা কন্তে নিজের পছন্দের খেলোয়াড়দের নিয়েই সাজাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। বড় অঙ্কের খরচেও কুণ্ঠিত হন না এই ইতালিয়ান কোচ। কন্তের বড় অঙ্কের সাইনিংয়ের তালিকায় আছে আলভারো মোরাতা, রোমেলু লুকাকু এবং আশরাফ হাকিমির নামও। চেলসিতে থাকতে মোরাতাকে কিনেছিলেন ৬৬ মিলিয়ন ইউরোতে। ইন্টার মিলানে লুকাকুর জন্য তাঁর দলের খরচ ছিল ৭৪ মিলিয়ন ইউরো। আর ইন্টারে আশরাফ হাকিমির পেছনে তাঁর খরচ ছিল ৪৩ মিলিয়ন ইউরো।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে