ইলিয়াস কমল
ফ্রান্স-সেনেগাল (২০০২)
বিশ্বকাপ ফুটবলের অন্যতম সেরা অঘটনের একটা বলা হয় এ ম্যাচকে। ১৯৯৮ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স গ্রুপ পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল নবাগত সেনেগালের। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে পাপ বোবা দিওপের একমাত্র গোলে হেরে বসে চ্যাম্পিয়নরা।
ক্যামেরুন-আর্জেন্টিনা (১৯৯০)
এবারও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের প্রথম ম্যাচ। দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের পর বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ। বিশ্বকাপে সেবারই প্রথম সুযোগ পেয়েছে ক্যামেরুন। ডিয়েগো ম্যারাডোনার নেতৃত্বাধীন আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছিল ১-০ গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের ৬৭ মিনিটে ম্যাচের জয়সূচক গোলটি করেছিলেন ফ্রান্সিস ওমাম-বিয়িক।
উত্তর কোরিয়া-ইতালি (১৯৬৬)
সেবারই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল উত্তর কোরিয়া। এখন পর্যন্ত সেটাই তাদের সর্বোচ্চ সাফল্যও। কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল এশিয়ার দেশটি। প্রথম ম্যাচে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে পরাজয়, দ্বিতীয় ম্যাচে চিলির বিপক্ষে ড্র আর শেষ ম্যাচ ইতালির বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় দিয়ে আজ্জুরিদের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় করে দিয়েছিল দলটি।
আলজেরিয়া-পশ্চিম জার্মানি (১৯৮২)
বিশ্বকাপে নতুন দল মানেই চমক। সে ঐতিহ্য রক্ষা করতেই টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শিরোপার দাবিদার জার্মানিকে হারিয়ে অঘটন ঘটায় আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়া। সেবার অবশ্য পশ্চিম জার্মানি প্রথম ম্যাচে পরাজয়ের পরও ফাইনাল পর্যন্ত গিয়েছিল। পশ্চিম জার্মানিকে আলজেরিয়া হারিয়েছিল ২-১ গোলে। মাদজারের ৫৪ মিনিটের গোলের পর ৬৭ মিনিটে সমতায় ফেরানো গোল করেন রুমেনিগে। এক মিনিট পর করা বেলোমির গোলেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আলজেরিয়া।
যুক্তরাষ্ট্র-ইংল্যান্ড (১৯৫০)
সাদাকালো যুগের এই ম্যাচকে বলা হয় ‘মিরাকল অন টার্ফ’। এর আগে টানা সাতটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ হেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র। যার সব মিলে ফল দাঁড়ায় ৪৫-২। সেই যুক্তরাষ্ট্রই হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ডের মতো দলকে। ৩৮ মিনিটে জো গাটজেনসের করা একমাত্র গোলে জয় পায় যুক্তরাষ্ট্র। তখন পর্যন্ত সেটিই ছিল বিশ্বকাপে তাঁদের একমাত্র জয়।
জার্মানি-ব্রাজিল (২০১৪)
সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় অঘটনগুলোর একটি ধরা হয় এই ম্যাচকে। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে ব্রাজিলকে নিজেদের মাঠেই ৭-১ গোল হারিয়েছিল জার্মানি।
নেদারল্যান্ডস-স্পেন (২০১৪)
২০১৪ সালের বিশ্বকাপের আরেকটি অঘটনের গল্প। তবে এটি বড় আর ছোট দলের নয়, দুটিই বড় দল। ২০১০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন স্পেনের নিজেদের প্রথম ম্যাচ। স্পেনের হয়ে ২৭ মিনিটে গোল করেছিলেন জাভি আলোনসো। এরপর শুরু হয় ডাচদের গোলবন্যা। শেষ পর্যন্ত ৫-১ গোলে জয় পায় ডাচরা।
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈত্য বধ
বিশ্বকাপে দৈত্য বধ ভালোই রপ্ত করেছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। ২০০২ বিশ্বকাপে যৌথ আয়োজক হয়ে হারিয়েছিল সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে। ২-১ ব্যবধানের জয়টি এসেছিল গোল্ডেন গোলে। ২০১৮ বিশ্বকাপে অবশ্য তারা হারিয়েছিল তৎকালীন চ্যাম্পিয়ন জার্মানিকে। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল জার্মানি।
ফ্রান্স-সেনেগাল (২০০২)
বিশ্বকাপ ফুটবলের অন্যতম সেরা অঘটনের একটা বলা হয় এ ম্যাচকে। ১৯৯৮ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স গ্রুপ পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল নবাগত সেনেগালের। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে পাপ বোবা দিওপের একমাত্র গোলে হেরে বসে চ্যাম্পিয়নরা।
ক্যামেরুন-আর্জেন্টিনা (১৯৯০)
এবারও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের প্রথম ম্যাচ। দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের পর বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচ। বিশ্বকাপে সেবারই প্রথম সুযোগ পেয়েছে ক্যামেরুন। ডিয়েগো ম্যারাডোনার নেতৃত্বাধীন আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছিল ১-০ গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের ৬৭ মিনিটে ম্যাচের জয়সূচক গোলটি করেছিলেন ফ্রান্সিস ওমাম-বিয়িক।
উত্তর কোরিয়া-ইতালি (১৯৬৬)
সেবারই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল উত্তর কোরিয়া। এখন পর্যন্ত সেটাই তাদের সর্বোচ্চ সাফল্যও। কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল এশিয়ার দেশটি। প্রথম ম্যাচে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে পরাজয়, দ্বিতীয় ম্যাচে চিলির বিপক্ষে ড্র আর শেষ ম্যাচ ইতালির বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় দিয়ে আজ্জুরিদের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় করে দিয়েছিল দলটি।
আলজেরিয়া-পশ্চিম জার্মানি (১৯৮২)
বিশ্বকাপে নতুন দল মানেই চমক। সে ঐতিহ্য রক্ষা করতেই টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শিরোপার দাবিদার জার্মানিকে হারিয়ে অঘটন ঘটায় আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়া। সেবার অবশ্য পশ্চিম জার্মানি প্রথম ম্যাচে পরাজয়ের পরও ফাইনাল পর্যন্ত গিয়েছিল। পশ্চিম জার্মানিকে আলজেরিয়া হারিয়েছিল ২-১ গোলে। মাদজারের ৫৪ মিনিটের গোলের পর ৬৭ মিনিটে সমতায় ফেরানো গোল করেন রুমেনিগে। এক মিনিট পর করা বেলোমির গোলেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আলজেরিয়া।
যুক্তরাষ্ট্র-ইংল্যান্ড (১৯৫০)
সাদাকালো যুগের এই ম্যাচকে বলা হয় ‘মিরাকল অন টার্ফ’। এর আগে টানা সাতটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ হেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র। যার সব মিলে ফল দাঁড়ায় ৪৫-২। সেই যুক্তরাষ্ট্রই হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ডের মতো দলকে। ৩৮ মিনিটে জো গাটজেনসের করা একমাত্র গোলে জয় পায় যুক্তরাষ্ট্র। তখন পর্যন্ত সেটিই ছিল বিশ্বকাপে তাঁদের একমাত্র জয়।
জার্মানি-ব্রাজিল (২০১৪)
সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় অঘটনগুলোর একটি ধরা হয় এই ম্যাচকে। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে ব্রাজিলকে নিজেদের মাঠেই ৭-১ গোল হারিয়েছিল জার্মানি।
নেদারল্যান্ডস-স্পেন (২০১৪)
২০১৪ সালের বিশ্বকাপের আরেকটি অঘটনের গল্প। তবে এটি বড় আর ছোট দলের নয়, দুটিই বড় দল। ২০১০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন স্পেনের নিজেদের প্রথম ম্যাচ। স্পেনের হয়ে ২৭ মিনিটে গোল করেছিলেন জাভি আলোনসো। এরপর শুরু হয় ডাচদের গোলবন্যা। শেষ পর্যন্ত ৫-১ গোলে জয় পায় ডাচরা।
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈত্য বধ
বিশ্বকাপে দৈত্য বধ ভালোই রপ্ত করেছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। ২০০২ বিশ্বকাপে যৌথ আয়োজক হয়ে হারিয়েছিল সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে। ২-১ ব্যবধানের জয়টি এসেছিল গোল্ডেন গোলে। ২০১৮ বিশ্বকাপে অবশ্য তারা হারিয়েছিল তৎকালীন চ্যাম্পিয়ন জার্মানিকে। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছিল জার্মানি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪