জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ডলার সাশ্রয়ে টাকা ও রুপিতে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে সম্প্রতি বাড়তি আগ্রহ দেখাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। কিন্তু মুদ্রার রেট নির্ধারণ, চুক্তিকরণ ও কার্যকর উদ্যোগের অভাবে এক দশক আগের সেই পুরোনো প্রস্তাব এখনো অধরাই রয়েছে। টাকা ও রুপিতে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে বাংলাদেশকে গত ডিসেম্বরে প্রস্তাব দেয় ভারত। নানা জটিলতায় এবারও অন্তত ছয় মাস বিলম্ব হবে টাকা ও রুপির বিনিময়ে ব্যবসায়িক লেনদেন—এমনটি দাবি সংশ্লিষ্টদের।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি বড় অর্থনীতির দেশের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে নানা দিক ভাবতে হচ্ছে। তার মধ্যে ডলারের দাম ওঠানামার ক্ষেত্রে রুপি ও টাকার রেট নির্ধারণ, দুই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) এবং সরকারের অনুমোদন। এসব কম্প্রিহেনসিভ ওয়েতে করতে সাধারণত একটু বেশি সময় নিতে হয়। আর এখন পর্যন্ত টাকা-রুপি বিনিময় প্রস্তাব পর্যায়ে রয়েছে। সুতরাং চাইলেও শিগগিরই রুপি ও টাকায় বিনিময় সম্ভাবনা দেখছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ নিট পোশাক উৎপাদক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। ফলে ভারতের প্রস্তাব তত্ত্বগতভাবে ঠিক হলেও বাস্তবে কঠিন হতে পারে। ভারত থেকে প্রায় ২০০ কোটি ডলারের যে রপ্তানি আয় বাংলাদেশ করে, সে পরিমাণ বাণিজ্য ভারতীয় মুদ্রায় করার কথা ভাবা হচ্ছে। সেটি হলেও ১ হাজার কোটি ডলারের বেশি যে আমদানি ব্যয়, তা ডলারেই করতে হবে। তবে ২০০ কোটি ডলারের পরিবর্তে টাকা ও রুপিতে লেনদেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন দিলে সমস্যা নেই। এটি শিগগিরই চালুর কোনো ইঙ্গিত দেখছি না।’
জানা যায়, ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্যের উদ্যোগ নিয়েছিল ভারত। ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান তখন বেশ অবমূল্যায়ন হয়েছিল। তবে নানা ঝুঁকি বিবেচনায় তখনকার উদ্যোগ সফল হয়নি। তবে হঠাৎ করে গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারত উভয় দেশের জন্য বাণিজ্যের মাধ্যম হিসেবে রুপি চালু করার প্রস্তাব করে। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ২৪-২৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত জি-সম্মেলনের এক ফাঁকে সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, টাকা ও রুপির বিনিময়ে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে সম্প্রতি তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। দুই দেশের পক্ষ থেকে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই প্রায় শেষ পর্যায়ে। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজ দেশের মুদ্রার মূল্যমান, রেট নির্ধারণ ও বাণিজ্য ঘাটতি প্রভৃতি ইস্যুতে বাড়তি সতর্কতা দেখাতে গিয়ে শিগগিরই আলোর মুখ দেখছে না টাকা-রুপিতে লেনদেন। বিষয়টি বর্তমান গতিতে চললে বাস্তবায়নে অন্তত আরও ছয়-সাত মাস লাগতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারতে ২০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। আর বাংলাদেশ ভারত থেকে পণ্য আমদানি করেছিল ১ হাজার ৬১৯ কোটি ডলারের। ঘাটতির পরিমাণ ১ হাজার ৪১৯ কোটি ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে জড়িত বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভারতের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করতে হলে ভারত ও বাংলাদেশের ব্যাংকের সঙ্গে রুপি ব্যবহারের জন্য পৃথক চুক্তিতে সই করতে হবে। টাকার মান নির্ধারণ করতে হবে। আবার মুদ্রার মান ডলারের তুলনায় ওঠানামা করে। তখন কীভাবে ও কত রেট হবে, তা নিয়ে কাজ চলছে। এগুলো সঠিকভাবে করতে না পারলে লেনদেন লেজেগোবরে অবস্থা হবে। সবকিছু মিলে সাতপাঁচ ভেবেই এগোতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার আব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইবিসিসিআই) মোট বাণিজ্যের হিসাব প্রস্তাব আকারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়েছে। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের বিষয়ে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাও প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এদিকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের এক বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার জানান, রুপি-টাকা বিনিময় পদ্ধতি চালু করা গেলে ভারতকে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয়, তা আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে দিতে হবে না এবং এর ফলে রিজার্ভের ওপর চাপও কমবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের মাধ্যম হিসেবে ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহারের প্রস্তাব তৈরি করছে ভারত। দেশটি শিগগির এ-বিষয়ক আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠাবে বাংলাদেশ সরকারকে। প্রস্তাব পাওয়ার পর অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহার করে ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যাও রয়েছে। কম্প্রিহেনশন পথে এগোতে পৃথক চুক্তি করতে হবে। মুদ্রার মান নির্ধারণ করতে হবে। সেগুলোর সমাধানের কাজ চলছে। ইতিবাচক সিদ্ধান্ত এলে প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে টাকা ও রুপিতে লেনদেন চালু হবে।
ডলার সাশ্রয়ে টাকা ও রুপিতে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে সম্প্রতি বাড়তি আগ্রহ দেখাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। কিন্তু মুদ্রার রেট নির্ধারণ, চুক্তিকরণ ও কার্যকর উদ্যোগের অভাবে এক দশক আগের সেই পুরোনো প্রস্তাব এখনো অধরাই রয়েছে। টাকা ও রুপিতে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে বাংলাদেশকে গত ডিসেম্বরে প্রস্তাব দেয় ভারত। নানা জটিলতায় এবারও অন্তত ছয় মাস বিলম্ব হবে টাকা ও রুপির বিনিময়ে ব্যবসায়িক লেনদেন—এমনটি দাবি সংশ্লিষ্টদের।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি বড় অর্থনীতির দেশের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে নানা দিক ভাবতে হচ্ছে। তার মধ্যে ডলারের দাম ওঠানামার ক্ষেত্রে রুপি ও টাকার রেট নির্ধারণ, দুই দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) এবং সরকারের অনুমোদন। এসব কম্প্রিহেনসিভ ওয়েতে করতে সাধারণত একটু বেশি সময় নিতে হয়। আর এখন পর্যন্ত টাকা-রুপি বিনিময় প্রস্তাব পর্যায়ে রয়েছে। সুতরাং চাইলেও শিগগিরই রুপি ও টাকায় বিনিময় সম্ভাবনা দেখছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ নিট পোশাক উৎপাদক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। ফলে ভারতের প্রস্তাব তত্ত্বগতভাবে ঠিক হলেও বাস্তবে কঠিন হতে পারে। ভারত থেকে প্রায় ২০০ কোটি ডলারের যে রপ্তানি আয় বাংলাদেশ করে, সে পরিমাণ বাণিজ্য ভারতীয় মুদ্রায় করার কথা ভাবা হচ্ছে। সেটি হলেও ১ হাজার কোটি ডলারের বেশি যে আমদানি ব্যয়, তা ডলারেই করতে হবে। তবে ২০০ কোটি ডলারের পরিবর্তে টাকা ও রুপিতে লেনদেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন দিলে সমস্যা নেই। এটি শিগগিরই চালুর কোনো ইঙ্গিত দেখছি না।’
জানা যায়, ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্যের উদ্যোগ নিয়েছিল ভারত। ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান তখন বেশ অবমূল্যায়ন হয়েছিল। তবে নানা ঝুঁকি বিবেচনায় তখনকার উদ্যোগ সফল হয়নি। তবে হঠাৎ করে গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারত উভয় দেশের জন্য বাণিজ্যের মাধ্যম হিসেবে রুপি চালু করার প্রস্তাব করে। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ২৪-২৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত জি-সম্মেলনের এক ফাঁকে সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, টাকা ও রুপির বিনিময়ে বাণিজ্যিক লেনদেন করতে সম্প্রতি তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। দুই দেশের পক্ষ থেকে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই প্রায় শেষ পর্যায়ে। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজ দেশের মুদ্রার মূল্যমান, রেট নির্ধারণ ও বাণিজ্য ঘাটতি প্রভৃতি ইস্যুতে বাড়তি সতর্কতা দেখাতে গিয়ে শিগগিরই আলোর মুখ দেখছে না টাকা-রুপিতে লেনদেন। বিষয়টি বর্তমান গতিতে চললে বাস্তবায়নে অন্তত আরও ছয়-সাত মাস লাগতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ ভারতে ২০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। আর বাংলাদেশ ভারত থেকে পণ্য আমদানি করেছিল ১ হাজার ৬১৯ কোটি ডলারের। ঘাটতির পরিমাণ ১ হাজার ৪১৯ কোটি ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে জড়িত বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভারতের সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করতে হলে ভারত ও বাংলাদেশের ব্যাংকের সঙ্গে রুপি ব্যবহারের জন্য পৃথক চুক্তিতে সই করতে হবে। টাকার মান নির্ধারণ করতে হবে। আবার মুদ্রার মান ডলারের তুলনায় ওঠানামা করে। তখন কীভাবে ও কত রেট হবে, তা নিয়ে কাজ চলছে। এগুলো সঠিকভাবে করতে না পারলে লেনদেন লেজেগোবরে অবস্থা হবে। সবকিছু মিলে সাতপাঁচ ভেবেই এগোতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার আব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইবিসিসিআই) মোট বাণিজ্যের হিসাব প্রস্তাব আকারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়েছে। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের বিষয়ে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাও প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এদিকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের এক বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার জানান, রুপি-টাকা বিনিময় পদ্ধতি চালু করা গেলে ভারতকে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয়, তা আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে দিতে হবে না এবং এর ফলে রিজার্ভের ওপর চাপও কমবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের মাধ্যম হিসেবে ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহারের প্রস্তাব তৈরি করছে ভারত। দেশটি শিগগির এ-বিষয়ক আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠাবে বাংলাদেশ সরকারকে। প্রস্তাব পাওয়ার পর অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ডলারের পরিবর্তে রুপি ব্যবহার করে ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যাও রয়েছে। কম্প্রিহেনশন পথে এগোতে পৃথক চুক্তি করতে হবে। মুদ্রার মান নির্ধারণ করতে হবে। সেগুলোর সমাধানের কাজ চলছে। ইতিবাচক সিদ্ধান্ত এলে প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে টাকা ও রুপিতে লেনদেন চালু হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে