ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম জেলার দরিদ্র ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের জন্য ব্যাংকগুলো থেকে কৃষিঋণ কার্যক্রমে কোনো গতি নেই। টার্গেট অর্জন চ্যালেঞ্জ মনে করায় ব্যাংকগুলো ঋণ দেওয়ায় অনীহা প্রকাশ করছে।
গতকাল রোববার কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন সম্মেলন কক্ষে জেলা কৃষিঋণ কমিটির মাসিক সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জিলুফা সুলতানা। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর অঞ্চলের উপপরিচালক নকুল কুমার, কুড়িগ্রাম অগ্রণী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বায়েজিদ মো. আশরাফুজ্জামান, ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ফুলজার হোসেন, রুপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মর্তুজা সাইফুল্লাহ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জেলায় কর্মরত ১৮টি ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অগ্রণী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বায়েজিদ মো. আশরাফুজ্জামান জানান, জেলায় কৃষিঋণের বিপরীতে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ কোটি ৫২ লাখ ৩১ হাজার টাকা। সেখানে বিতরণ হয়েছে ২৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বিতরণের হার ১৯ ভাগ। এই সার্কেলে একেবারেই ঋণ বিতরণ করেনি কর্মসংস্থান ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংক।
আশরাফুজ্জামান আরও জানান, চাষিদের জন্য মসলা জাতীয় পণ্য উৎপাদন করতে ব্যাংকগুলোতে ১৯৭ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করলেও বাকি ১৭টি ব্যাংক তা করেনি। লক্ষ্যমাত্রার মাত্র সাত ভাগ ঋণ দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের বিপরীতে পাওয়া গেছে ২৭ লাখ ৩১ হাজার টাকা। বিতরণ হয়েছে ২৬ লাখ ৫ হাজার টাকা।
এখন পর্যন্ত ১৮টি ব্যাংকে ২ হাজার ৮৬৭টি সার্টিফিকেট মামলা চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করে আশরাফুজ্জামান আরও জানান, এতে বকেয়া রয়েছে ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অপরদিকে অর্থনৈতিক মামলা করা হয়েছে ৭৩টি। এতে ৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকা বকেয়া রয়েছে।
কৃষিঋণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে সভার সভাপতি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জিলুফা সুলতানা জানান, ঋণ পাওয়ার বিষয়টি কৃষকের জানাতে জেলার ৭৩টি ইউনিয়ন, তহসিল অফিস ও হাটবাজারে প্রচারণামূলক পোস্টার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া সব ব্যাংকের কৃষকের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃষিঋণ বিতরণে আরও গতিশীল হতে হবে।
কুড়িগ্রাম জেলার দরিদ্র ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের জন্য ব্যাংকগুলো থেকে কৃষিঋণ কার্যক্রমে কোনো গতি নেই। টার্গেট অর্জন চ্যালেঞ্জ মনে করায় ব্যাংকগুলো ঋণ দেওয়ায় অনীহা প্রকাশ করছে।
গতকাল রোববার কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন সম্মেলন কক্ষে জেলা কৃষিঋণ কমিটির মাসিক সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জিলুফা সুলতানা। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর অঞ্চলের উপপরিচালক নকুল কুমার, কুড়িগ্রাম অগ্রণী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বায়েজিদ মো. আশরাফুজ্জামান, ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ফুলজার হোসেন, রুপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মর্তুজা সাইফুল্লাহ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জেলায় কর্মরত ১৮টি ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অগ্রণী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বায়েজিদ মো. আশরাফুজ্জামান জানান, জেলায় কৃষিঋণের বিপরীতে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ কোটি ৫২ লাখ ৩১ হাজার টাকা। সেখানে বিতরণ হয়েছে ২৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বিতরণের হার ১৯ ভাগ। এই সার্কেলে একেবারেই ঋণ বিতরণ করেনি কর্মসংস্থান ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংক।
আশরাফুজ্জামান আরও জানান, চাষিদের জন্য মসলা জাতীয় পণ্য উৎপাদন করতে ব্যাংকগুলোতে ১৯৭ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ১ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করলেও বাকি ১৭টি ব্যাংক তা করেনি। লক্ষ্যমাত্রার মাত্র সাত ভাগ ঋণ দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের বিপরীতে পাওয়া গেছে ২৭ লাখ ৩১ হাজার টাকা। বিতরণ হয়েছে ২৬ লাখ ৫ হাজার টাকা।
এখন পর্যন্ত ১৮টি ব্যাংকে ২ হাজার ৮৬৭টি সার্টিফিকেট মামলা চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করে আশরাফুজ্জামান আরও জানান, এতে বকেয়া রয়েছে ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অপরদিকে অর্থনৈতিক মামলা করা হয়েছে ৭৩টি। এতে ৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকা বকেয়া রয়েছে।
কৃষিঋণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে সভার সভাপতি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জিলুফা সুলতানা জানান, ঋণ পাওয়ার বিষয়টি কৃষকের জানাতে জেলার ৭৩টি ইউনিয়ন, তহসিল অফিস ও হাটবাজারে প্রচারণামূলক পোস্টার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া সব ব্যাংকের কৃষকের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃষিঋণ বিতরণে আরও গতিশীল হতে হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে