ইয়াসিন ইসলাম জনি
আর্থিক নিরাপত্তা, সামাজিক মর্যাদা ও অন্যান্য কারণে দিনে দিনে ব্যাংকের চাকরিতে প্রতিযোগিতা বাড়ছে। কয়েক লাখ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে সফলতা পেতে হলে গোছানো ও নিয়মিত প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইবা—এই তিন ধাপে একজন প্রার্থীকে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়।
যেসব বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে:
সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও আইসিটি থেকেই ব্যাংকের প্রিলিমিনারি প্রশ্ন হয়ে থাকে। মোটামুটি ৮০-১০০টার মতো প্রশ্ন হয়ে থাকে সব বিষয় মিলিয়ে।
এক ঘণ্টার মতো সময় পাবেন উত্তর করার জন্য। নেগেটিভ মার্ক থাকলে প্রশ্নে বলা থাকবে। এ ক্ষেত্রে নির্দেশনাগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
বাংলা: বর্তমানে ব্যাংকের এমসিকিউ প্রশ্নের দিকে তাকালে ব্যাকরণ অংশের একটা আধিক্য চোখে পড়ে। তাই বাংলা সাহিত্যের পাশাপাশি ব্যাকরণ অংশে জোর বাড়াতে হবে। স্কুল-কলেজের পর আর সেভাবে বাংলা পড়া হয়ে ওঠে না বলে অনেকে এ বিষয়ে নানা সমস্যায় পড়ে। সাহিত্য অংশ পড়তে তেমন বেগ পেতে না হলেও ব্যাকরণ অংশ নিয়ে একটা সমস্যা তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাকরণ বোর্ড বই অথবা বাজারের কোনো ভালো মানের বই থেকে সন্ধি, সমাস, কারক ইত্যাদি বুঝে বুঝে পড়তে হবে, কখনোই মুখস্থ করা যাবে না। নিয়মিত এসব ব্যাকরণ অনুশীলন না করলে পরীক্ষার হলে ভুল করার সম্ভাবনা থাকে। তাই ব্যাকরণ অংশ নিয়মিত রিভিশন দেওয়ার বিকল্প নেই। তবে প্রায়ই পারিভাষিক শব্দ, সমার্থক শব্দ, বাগধারা ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। এসব কয়েকবার রিডিং পড়লে আয়ত্তে চলে আসবে। সাহিত্য অংশ পড়ার ক্ষেত্রে প্রধান প্রধান কবিদের নাম এবং গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখিত সাহিত্যকর্মের খুঁটিনাটি জানতে পারলে এগিয়ে থাকবেন।
ইংরেজি: ব্যাংকে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি বিষয় অন্যতম প্রধান সহায়তা ভূমিকা পালন করে। ইংরেজিতে দক্ষতা ভালো হলে লিখিত পরীক্ষায়ও এগিয়ে থাকবেন।
তাই প্রথমেই ইংরেজি গ্রামারের একটা স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে। ইংরেজির বেসিকে সমস্যা হলে ছোট ক্লাসের অষ্টম বা নবম-দশম শ্রেণির বই থেকে বেসিক গ্রামারগুলো বুঝে বুঝে নোট করে পড়তে পারলে বেটার। এতে রিভিশন দিতে সহজ হবে। তা ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো পড়ার সময় মুখস্থ না করে কারও সাহায্য নিয়ে ব্যাখ্যা জেনে পড়তে হবে এবং প্রয়োজনে সাইড নোট লিখতে হবে। রিভিশন দেওয়ার সময় এটা বেশ কাজে দেয়। ইংরেজি ভোকাবুলারি নিয়ে অনেকে টেনশনে থাকেন। এটা এক দিন বা এক মাসে শেষ করার জিনিস না। একটা বই থেকে সময় নিয়ে দৈনিক চর্চা করে যেতে হবে এবং বারবার রিভিশনে রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নতুন নতুন শব্দ শেয়ার করার বিকল্প নেই। সপ্তাহে একটা ভালো ইংরেজি পত্রিকা রেখে সেখান থেকে রিডিং পড়ে নতুন নতুন শব্দ নোট করে রাখতে পারেন। এতে নতুন শব্দ শেখার পাশাপাশি ইংরেজি ওপর অন্যান্য দক্ষতা বাড়বে।
গণিত: ব্যাংকে চাকরি করবেন আর গণিতে দুর্বল থাকবেন, এটা সম্ভব না। তাই যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, দ্রুত কাটিয়ে উঠতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ফিরে যেতে হবে স্কুল পর্যায়ের গণিত বইয়ে। অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির বই আগে বুঝে বুঝে শেষ করতে পারেন। এতে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। তারপর ধরে ধরে বিগত বছরের এমসিকিউ ও লিখিত প্রশ্নগুলো সমাধান করতে পারেন। শুরুতে সমস্যা হবে, তবে হাল ছাড়া যাবে না। গণিতের যত খুঁটিনাটি বিষয় আছে, সব একবার রপ্ত করতে পারলে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করার অভ্যাস করতে হবে। শুরুর দিকে সমস্যা হবে, তবে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। বিভিন্ন ঘরের নামতা, ছোটখাটো সংখ্যার বর্গ, ঘন ইত্যাদি মুখস্থ রাখতে হবে। এতে পরীক্ষার হলে অঙ্ক দ্রুত সমাধান করা যাবে। যাদের অঙ্ক করার সময় ছোটখাটো ভুল হয়, এ বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।
পরীক্ষার হলে অঙ্ক কেবল পারলেই হবে না, নির্ভুল এবং দ্রুততম সময়ে যাঁরা সমাধান করতে পারবেন, তাঁরাই এগিয়ে থাকবেন।
সাধারণ জ্ঞান: নামে সাধারণ জ্ঞান হলেও অধিকাংশই অসাধারণ আর অসীম জ্ঞান। সাধারণ জ্ঞানে ছবিসহ বুঝতে পারলে মনে থাকবে বেশি। এতে বেশি সময় লাগলেও মনে রাখতে সুবিধা হবে। সাধারণ জ্ঞান পড়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই মানচিত্রের সঙ্গে মিলিয়ে পড়বেন। এতে মনে রাখার জন্য টেনশন করতে হবে না। বাংলাদেশের কোন জেলায় কোন নদী, কোন নদী কীভাবে মিলিত হয়েছে, কোন জেলার বিশেষ স্থানসমূহ কোথায় অবস্থিত—এসব মানচিত্রের সঙ্গে মিলিয়ে পড়বেন। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি পড়ার ক্ষেত্রে কোন প্রণালি কোথায় অবস্থিত, কোন দেশ কোন মহাদেশে অবস্থিত, সীমান্তবর্তী দেশ কোনগুলো, এসব ভালো করে পড়ার ক্ষেত্রে মানচিত্রের বিকল্প নেই।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া আর মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সে চোখ রাখা এ ক্ষেত্রে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। সেই সঙ্গে ভালো কোনো দেশীয় সংবাদ চ্যানেল থেকে প্রতিদিন যদি একটা পূর্ণাঙ্গ সংবাদ দেখতে পারেন, তাহলে দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কী ঘটছে তা জানতে পারবেন। এতে করে সাম্প্রতিক বিষয়ে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবেন। ব্যাংকিং সম্পর্কিত বিভিন্ন টার্ম থেকে এখন বেশ কিছু প্রশ্ন আসে। তাই এসব বিষয়ে একটা স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি: বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। এ বিষয়ে পিছিয়ে থাকা মানে সব দিক থেকেই পিছিয়ে থাকা। এ বিষয় থেকেও বেশ কিছু প্রশ্ন এসে থাকে। এখানে ভালো করা তুলনামূলক সহজ। এখন অনেক বই আছে বাজারে। যেকোনো একটা নিতে পারেন। প্রথমেই বিগত বছরের প্রশ্নগুলো মনোযোগ দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করবেন। এতে করে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাবেন, যা প্রস্তুতি নেওয়ার পথ সহজ করবে। একটু ভালো প্রস্তুতি নিতে চাইলে ইন্টারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বইগুলো পড়লে কনসেপ্ট ক্লিয়ার হবে। প্রায়ই ব্যবহারিক কম্পিউটার থেকে কিছু প্রশ্ন দেওয়া থাকে, যা কেবল বই পড়লে আয়ত্তে আসে না। ফলে যাঁরা নিয়মিত কম্পিউটারে টুকটাক কাজ করেন, তাঁরা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকবেন।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন
আর্থিক নিরাপত্তা, সামাজিক মর্যাদা ও অন্যান্য কারণে দিনে দিনে ব্যাংকের চাকরিতে প্রতিযোগিতা বাড়ছে। কয়েক লাখ প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে সফলতা পেতে হলে গোছানো ও নিয়মিত প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইবা—এই তিন ধাপে একজন প্রার্থীকে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়।
যেসব বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে:
সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও আইসিটি থেকেই ব্যাংকের প্রিলিমিনারি প্রশ্ন হয়ে থাকে। মোটামুটি ৮০-১০০টার মতো প্রশ্ন হয়ে থাকে সব বিষয় মিলিয়ে।
এক ঘণ্টার মতো সময় পাবেন উত্তর করার জন্য। নেগেটিভ মার্ক থাকলে প্রশ্নে বলা থাকবে। এ ক্ষেত্রে নির্দেশনাগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
বাংলা: বর্তমানে ব্যাংকের এমসিকিউ প্রশ্নের দিকে তাকালে ব্যাকরণ অংশের একটা আধিক্য চোখে পড়ে। তাই বাংলা সাহিত্যের পাশাপাশি ব্যাকরণ অংশে জোর বাড়াতে হবে। স্কুল-কলেজের পর আর সেভাবে বাংলা পড়া হয়ে ওঠে না বলে অনেকে এ বিষয়ে নানা সমস্যায় পড়ে। সাহিত্য অংশ পড়তে তেমন বেগ পেতে না হলেও ব্যাকরণ অংশ নিয়ে একটা সমস্যা তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাকরণ বোর্ড বই অথবা বাজারের কোনো ভালো মানের বই থেকে সন্ধি, সমাস, কারক ইত্যাদি বুঝে বুঝে পড়তে হবে, কখনোই মুখস্থ করা যাবে না। নিয়মিত এসব ব্যাকরণ অনুশীলন না করলে পরীক্ষার হলে ভুল করার সম্ভাবনা থাকে। তাই ব্যাকরণ অংশ নিয়মিত রিভিশন দেওয়ার বিকল্প নেই। তবে প্রায়ই পারিভাষিক শব্দ, সমার্থক শব্দ, বাগধারা ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। এসব কয়েকবার রিডিং পড়লে আয়ত্তে চলে আসবে। সাহিত্য অংশ পড়ার ক্ষেত্রে প্রধান প্রধান কবিদের নাম এবং গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখিত সাহিত্যকর্মের খুঁটিনাটি জানতে পারলে এগিয়ে থাকবেন।
ইংরেজি: ব্যাংকে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইংরেজি বিষয় অন্যতম প্রধান সহায়তা ভূমিকা পালন করে। ইংরেজিতে দক্ষতা ভালো হলে লিখিত পরীক্ষায়ও এগিয়ে থাকবেন।
তাই প্রথমেই ইংরেজি গ্রামারের একটা স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে। ইংরেজির বেসিকে সমস্যা হলে ছোট ক্লাসের অষ্টম বা নবম-দশম শ্রেণির বই থেকে বেসিক গ্রামারগুলো বুঝে বুঝে নোট করে পড়তে পারলে বেটার। এতে রিভিশন দিতে সহজ হবে। তা ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো পড়ার সময় মুখস্থ না করে কারও সাহায্য নিয়ে ব্যাখ্যা জেনে পড়তে হবে এবং প্রয়োজনে সাইড নোট লিখতে হবে। রিভিশন দেওয়ার সময় এটা বেশ কাজে দেয়। ইংরেজি ভোকাবুলারি নিয়ে অনেকে টেনশনে থাকেন। এটা এক দিন বা এক মাসে শেষ করার জিনিস না। একটা বই থেকে সময় নিয়ে দৈনিক চর্চা করে যেতে হবে এবং বারবার রিভিশনে রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নতুন নতুন শব্দ শেয়ার করার বিকল্প নেই। সপ্তাহে একটা ভালো ইংরেজি পত্রিকা রেখে সেখান থেকে রিডিং পড়ে নতুন নতুন শব্দ নোট করে রাখতে পারেন। এতে নতুন শব্দ শেখার পাশাপাশি ইংরেজি ওপর অন্যান্য দক্ষতা বাড়বে।
গণিত: ব্যাংকে চাকরি করবেন আর গণিতে দুর্বল থাকবেন, এটা সম্ভব না। তাই যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, দ্রুত কাটিয়ে উঠতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ফিরে যেতে হবে স্কুল পর্যায়ের গণিত বইয়ে। অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির বই আগে বুঝে বুঝে শেষ করতে পারেন। এতে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। তারপর ধরে ধরে বিগত বছরের এমসিকিউ ও লিখিত প্রশ্নগুলো সমাধান করতে পারেন। শুরুতে সমস্যা হবে, তবে হাল ছাড়া যাবে না। গণিতের যত খুঁটিনাটি বিষয় আছে, সব একবার রপ্ত করতে পারলে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করার অভ্যাস করতে হবে। শুরুর দিকে সমস্যা হবে, তবে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। বিভিন্ন ঘরের নামতা, ছোটখাটো সংখ্যার বর্গ, ঘন ইত্যাদি মুখস্থ রাখতে হবে। এতে পরীক্ষার হলে অঙ্ক দ্রুত সমাধান করা যাবে। যাদের অঙ্ক করার সময় ছোটখাটো ভুল হয়, এ বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।
পরীক্ষার হলে অঙ্ক কেবল পারলেই হবে না, নির্ভুল এবং দ্রুততম সময়ে যাঁরা সমাধান করতে পারবেন, তাঁরাই এগিয়ে থাকবেন।
সাধারণ জ্ঞান: নামে সাধারণ জ্ঞান হলেও অধিকাংশই অসাধারণ আর অসীম জ্ঞান। সাধারণ জ্ঞানে ছবিসহ বুঝতে পারলে মনে থাকবে বেশি। এতে বেশি সময় লাগলেও মনে রাখতে সুবিধা হবে। সাধারণ জ্ঞান পড়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই মানচিত্রের সঙ্গে মিলিয়ে পড়বেন। এতে মনে রাখার জন্য টেনশন করতে হবে না। বাংলাদেশের কোন জেলায় কোন নদী, কোন নদী কীভাবে মিলিত হয়েছে, কোন জেলার বিশেষ স্থানসমূহ কোথায় অবস্থিত—এসব মানচিত্রের সঙ্গে মিলিয়ে পড়বেন। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি পড়ার ক্ষেত্রে কোন প্রণালি কোথায় অবস্থিত, কোন দেশ কোন মহাদেশে অবস্থিত, সীমান্তবর্তী দেশ কোনগুলো, এসব ভালো করে পড়ার ক্ষেত্রে মানচিত্রের বিকল্প নেই।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া আর মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সে চোখ রাখা এ ক্ষেত্রে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। সেই সঙ্গে ভালো কোনো দেশীয় সংবাদ চ্যানেল থেকে প্রতিদিন যদি একটা পূর্ণাঙ্গ সংবাদ দেখতে পারেন, তাহলে দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কী ঘটছে তা জানতে পারবেন। এতে করে সাম্প্রতিক বিষয়ে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবেন। ব্যাংকিং সম্পর্কিত বিভিন্ন টার্ম থেকে এখন বেশ কিছু প্রশ্ন আসে। তাই এসব বিষয়ে একটা স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি: বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। এ বিষয়ে পিছিয়ে থাকা মানে সব দিক থেকেই পিছিয়ে থাকা। এ বিষয় থেকেও বেশ কিছু প্রশ্ন এসে থাকে। এখানে ভালো করা তুলনামূলক সহজ। এখন অনেক বই আছে বাজারে। যেকোনো একটা নিতে পারেন। প্রথমেই বিগত বছরের প্রশ্নগুলো মনোযোগ দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করবেন। এতে করে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাবেন, যা প্রস্তুতি নেওয়ার পথ সহজ করবে। একটু ভালো প্রস্তুতি নিতে চাইলে ইন্টারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বইগুলো পড়লে কনসেপ্ট ক্লিয়ার হবে। প্রায়ই ব্যবহারিক কম্পিউটার থেকে কিছু প্রশ্ন দেওয়া থাকে, যা কেবল বই পড়লে আয়ত্তে আসে না। ফলে যাঁরা নিয়মিত কম্পিউটারে টুকটাক কাজ করেন, তাঁরা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকবেন।
অনুলিখন: মোছা. জেলি খাতুন
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে