আনিছুর লাডলা, লালমনিরহাট
তদারকির অভাবে হারিয়ে হওয়ার পথে মোগল আমলে নির্মিত গিলাবাড়ী পুরোনো মসজিদ। এদিকে নামাজের জায়গা সংকট থাকায় এর সংস্কার নিয়ে স্থানীয় মুসল্লিদের মধ্যে দ্বিমত দেখা দিয়েছে। কেউ বলছেন মসজিদটির অবকাঠামো ঠিক রাখতে, কেউ বলছেন ভেঙে নতুন মসজিদ করতে।
গিলাবাড়ী পুরোনো মসজিদের অবস্থান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ী ইউনিয়নের গিলাবাড়ী গ্রামে। মসজিদটি মোগল আমলে নির্মিত বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এটি ইট, সুরকি দিয়ে তৈরি। এতে দুই সারিতে নামাজ আদায় করা যায়। এর পাশে রয়েছে কুয়াটি আজও মোঘল আমলের নির্মাণশৈলীর স্মৃতি বহন করে চলেছে।
দেশের মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক এই নিদর্শনটি সংরক্ষণ এবং পরিকল্পিতভাবে সংস্কারের ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসনসহ প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের সুদৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন বলে এলাকার সচেতন মহল মনে করে।
মসজিদ কমিটির সভাপতি এরশাদ আলমের বলেন, ‘গ্রামের মুসল্লিদের একটি পক্ষ অনেক দিন ধরেই প্রাচীন এই মসজিদটি ভেঙে নতুন মসজিদ তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। কিন্তু আরেকটি পক্ষ তাঁদের বিরোধিতা করছে।’ তিনি প্রাচীন এই মসজিদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মাধ্যমে সংরক্ষণের দাবি জানান।
মুসল্লি আব্দুর রউফ ও মোয়ানেম জানান, মসজিদটি অনেক পুরোনো। এখানে নামাজের সময় সবার জায়গা হয় না। তাই ওই মসজিদটি ভেঙে নতুন মসজিদ করার পক্ষে বেশির ভাগ মুসল্লি।
মসজিদের আরেক মুসল্লি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ‘মোগল আমলের মসজিদটি কোনোভাবেই ভাঙা যাবে না। এটি সংরক্ষণ করতে হবে। এটি আমাদের সম্পদ। এটি রক্ষা করার দায়িত্ব সবার।’
স্থানীয় বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান মিয়া জানান, ছোটবেলা থেকেই তিনি মসজিদটি একই অবস্থায় দেখে আসছেন। তবে তিনি তাঁর দাদার কাছে শুনেছেন মসজিদটি আরও উঁচু ছিল। পরে যা মাটির নিচে ৩ ফুট পর্যন্ত দেবে গেছে।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর জানান, মসজিদটি মোগল আমলের। এটি পরিদর্শনে এসেছিলেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের একটি দল। মসজিদটি সংরক্ষণ করতে হবে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
তদারকির অভাবে হারিয়ে হওয়ার পথে মোগল আমলে নির্মিত গিলাবাড়ী পুরোনো মসজিদ। এদিকে নামাজের জায়গা সংকট থাকায় এর সংস্কার নিয়ে স্থানীয় মুসল্লিদের মধ্যে দ্বিমত দেখা দিয়েছে। কেউ বলছেন মসজিদটির অবকাঠামো ঠিক রাখতে, কেউ বলছেন ভেঙে নতুন মসজিদ করতে।
গিলাবাড়ী পুরোনো মসজিদের অবস্থান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ী ইউনিয়নের গিলাবাড়ী গ্রামে। মসজিদটি মোগল আমলে নির্মিত বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। এটি ইট, সুরকি দিয়ে তৈরি। এতে দুই সারিতে নামাজ আদায় করা যায়। এর পাশে রয়েছে কুয়াটি আজও মোঘল আমলের নির্মাণশৈলীর স্মৃতি বহন করে চলেছে।
দেশের মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক এই নিদর্শনটি সংরক্ষণ এবং পরিকল্পিতভাবে সংস্কারের ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসনসহ প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের সুদৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন বলে এলাকার সচেতন মহল মনে করে।
মসজিদ কমিটির সভাপতি এরশাদ আলমের বলেন, ‘গ্রামের মুসল্লিদের একটি পক্ষ অনেক দিন ধরেই প্রাচীন এই মসজিদটি ভেঙে নতুন মসজিদ তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। কিন্তু আরেকটি পক্ষ তাঁদের বিরোধিতা করছে।’ তিনি প্রাচীন এই মসজিদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মাধ্যমে সংরক্ষণের দাবি জানান।
মুসল্লি আব্দুর রউফ ও মোয়ানেম জানান, মসজিদটি অনেক পুরোনো। এখানে নামাজের সময় সবার জায়গা হয় না। তাই ওই মসজিদটি ভেঙে নতুন মসজিদ করার পক্ষে বেশির ভাগ মুসল্লি।
মসজিদের আরেক মুসল্লি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ‘মোগল আমলের মসজিদটি কোনোভাবেই ভাঙা যাবে না। এটি সংরক্ষণ করতে হবে। এটি আমাদের সম্পদ। এটি রক্ষা করার দায়িত্ব সবার।’
স্থানীয় বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান মিয়া জানান, ছোটবেলা থেকেই তিনি মসজিদটি একই অবস্থায় দেখে আসছেন। তবে তিনি তাঁর দাদার কাছে শুনেছেন মসজিদটি আরও উঁচু ছিল। পরে যা মাটির নিচে ৩ ফুট পর্যন্ত দেবে গেছে।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর জানান, মসজিদটি মোগল আমলের। এটি পরিদর্শনে এসেছিলেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের একটি দল। মসজিদটি সংরক্ষণ করতে হবে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে