রাঙামাটি প্রতিনিধি
শীতের শুরুতে পর্যটক বাড়তে শুরু করেছে পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে জেলার অধিকাংশ পর্যটন এলাকায় উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় পর্যটকের আগমন বেড়েছে বলে ধারণা করছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা। এদিকে বিজয় দিবসের ছুটি উপলক্ষে অধিকাংশ হোটেল-মোটেলে আগাম বুকিং দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন করপোরেশনের তথ্যমতে, পাহাড়ের পর্যটনের ভরা মৌসুম ধরা হয় নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন। সাজেক বাদে শুধু রাঙামাটি শহরে বর্তমানে দৈনিক পর্যটক আসছেন ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার জন। এই সংখ্যা আগামী মাসগুলোয় আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়া আর পাহাড়ে নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় পর্যটকদের আগমন বেড়েছে। রাঙামাটিতে এসে নৌ ভ্রমণ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন পর্যটকেরা। ছুটির দিনগুলোয় কানায় কানায় পূর্ণ হচ্ছে হোটেল-মোটেলসহ পর্যটন স্পটগুলো। পর্যটনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনার প্রকোপের কারণে এত দিন পর্যটক খরা যাচ্ছিল রাঙামাটিতে। ফলে পর্যটন মৌসুমেও তেমন পর্যটক আসেননি জেলায়। বর্তমান সময়ে পর্যটক আসায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের আয় বেড়েছে।
বেসরকারি হোটেল মতি মহলের পরিচালক শফিউল আজম বলেন, ‘বিজয় দিবসের ছুটির কারণে পর্যটকের যথেষ্ট সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। টানা চার দিন আমাদের হোটেলের সব রুম বরাদ্দ হয়ে গেছে। পর্যটকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।’
রাঙামাটি আবাসিক মালিক সমিতির সভাপতি মঈন উদ্দিন সেলিম বলেন, ‘দেড় বছরের অধিক সময় ধরে আমাদের এখানে পর্যটক আসেননি। করোনা-পরবর্তী এটাই হবে সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আগমন। আমাদের বেসরকারি হোটেলের সবগুলো প্রায় শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে।’
রাঙামাটি পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়ুয়া বলেন, ‘১৫ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের মোটেলে কোনো রুম খালি নেই। এ দিনগুলোয় নতুন-পুরোনো দুটি মোটেলে শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে। এ অবস্থা বেসরকারি মোটেলগুলোতেও। প্রচুর পর্যটক আসছেন রাঙামাটিতে। আমরা জায়গা দিতে পারছি না।’
পর্যটকদের যেন কোনো অসুবিধা না হয়, সে জন্য প্রতিনিয়ত মাঠে রয়েছে রাঙামাটি ট্যুরিস্ট পুলিশ। রাঙামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদাচ্ছের হোসেন বলেন, বিজয় দিবসের ছুটিতে রাঙামাটিতে বহু পর্যটকের আগমন হবে, এটি পুলিশের নজরে আছে। নিরাপত্তা দিতে ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত আছে। পর্যটকেরা যেন নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, সে ব্যবস্থা পুলিশ করছে। শহর ছাড়াও রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটক ভ্রমণ করছেন।
শীতের শুরুতে পর্যটক বাড়তে শুরু করেছে পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে জেলার অধিকাংশ পর্যটন এলাকায় উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় পর্যটকের আগমন বেড়েছে বলে ধারণা করছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা। এদিকে বিজয় দিবসের ছুটি উপলক্ষে অধিকাংশ হোটেল-মোটেলে আগাম বুকিং দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন করপোরেশনের তথ্যমতে, পাহাড়ের পর্যটনের ভরা মৌসুম ধরা হয় নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। এর মধ্যে নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন। সাজেক বাদে শুধু রাঙামাটি শহরে বর্তমানে দৈনিক পর্যটক আসছেন ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার জন। এই সংখ্যা আগামী মাসগুলোয় আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়া আর পাহাড়ে নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় পর্যটকদের আগমন বেড়েছে। রাঙামাটিতে এসে নৌ ভ্রমণ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন পর্যটকেরা। ছুটির দিনগুলোয় কানায় কানায় পূর্ণ হচ্ছে হোটেল-মোটেলসহ পর্যটন স্পটগুলো। পর্যটনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনার প্রকোপের কারণে এত দিন পর্যটক খরা যাচ্ছিল রাঙামাটিতে। ফলে পর্যটন মৌসুমেও তেমন পর্যটক আসেননি জেলায়। বর্তমান সময়ে পর্যটক আসায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের আয় বেড়েছে।
বেসরকারি হোটেল মতি মহলের পরিচালক শফিউল আজম বলেন, ‘বিজয় দিবসের ছুটির কারণে পর্যটকের যথেষ্ট সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। টানা চার দিন আমাদের হোটেলের সব রুম বরাদ্দ হয়ে গেছে। পর্যটকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।’
রাঙামাটি আবাসিক মালিক সমিতির সভাপতি মঈন উদ্দিন সেলিম বলেন, ‘দেড় বছরের অধিক সময় ধরে আমাদের এখানে পর্যটক আসেননি। করোনা-পরবর্তী এটাই হবে সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আগমন। আমাদের বেসরকারি হোটেলের সবগুলো প্রায় শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে।’
রাঙামাটি পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়ুয়া বলেন, ‘১৫ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের মোটেলে কোনো রুম খালি নেই। এ দিনগুলোয় নতুন-পুরোনো দুটি মোটেলে শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে। এ অবস্থা বেসরকারি মোটেলগুলোতেও। প্রচুর পর্যটক আসছেন রাঙামাটিতে। আমরা জায়গা দিতে পারছি না।’
পর্যটকদের যেন কোনো অসুবিধা না হয়, সে জন্য প্রতিনিয়ত মাঠে রয়েছে রাঙামাটি ট্যুরিস্ট পুলিশ। রাঙামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদাচ্ছের হোসেন বলেন, বিজয় দিবসের ছুটিতে রাঙামাটিতে বহু পর্যটকের আগমন হবে, এটি পুলিশের নজরে আছে। নিরাপত্তা দিতে ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত আছে। পর্যটকেরা যেন নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, সে ব্যবস্থা পুলিশ করছে। শহর ছাড়াও রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটক ভ্রমণ করছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে