হাবিবুর রনি, বাকৃবি
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ। দেশ ডিজিটাল হলেও এখনো পুরোনো প্রক্রিয়া চালু রয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ভোগান্তি কমাতে অনলাইনভিত্তিক ফরম পূরণ প্রক্রিয়া চালুর দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এই দাবি শিগগিরই পূরণের আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা গেছে, ফরম পূরণের জন্য প্রতিটি শিক্ষার্থীকে প্রথমে ডিন অফিস বা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা ভবন থেকে ফরম নিতে হয়। তারপর সেই ফরম পূরণ করে কোষাধ্যক্ষের কার্যালয় থেকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদ নিয়ে হিসাবরক্ষণ অফিসারের স্বাক্ষর নিতে হয়। তারপর সেই রশিদ ও নির্ধারিত টাকা জমা দিতে হয় পূবালী ব্যাংকে।
এরপর আবার কোষাধ্যক্ষ ভবন থেকে কোষাধ্যক্ষের স্বাক্ষর নিতে হয়। পরে ফরম ও টাকা জমার রশিদ নিয়ে জমা দিতে হয় নিজ হলের কার্যালয়ে। হল থেকে প্রভোস্টের স্বাক্ষরকৃত ফরম দেওয়া হলে তা ডিনের কার্যালয় বা নিজ বিভাগে জমা দিতে হয়। এত বড় একটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শেষ হয় সেমিস্টার ফাইনালের ফরম পূরণ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘ফরম পূরণ চলাকালে ক্লাস বন্ধ না থাকায় সব কাজ করতে হয় দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে। একসঙ্গে সকলে আসায় কোষাধ্যক্ষ ভবন ও পূবালী ব্যাংকে প্রচণ্ড ভিড় হয়। দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।’
শিক্ষার্থীরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে গতানুগতিক কার্যক্রম অনেক ভোগান্তির ও সময়সাপেক্ষ। পরীক্ষার আগে পড়াশোনা বাদ দিয়ে লম্বা সময় নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিতে হচ্ছে। ফরম পূরণ এবং ফি প্রদান অনলাইনে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হলে ভোগান্তি কমবে, সময়ও বাঁচবে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূরীকরণে পরবর্তী সেমিস্টার থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ফরম পূরণ এবং সেমিস্টার ফি প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আলী আশরাফ।
আইসিটি সেলের পরিচালক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ কেয়ার সেন্টারকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় নেওয়া হবে। এতে শিক্ষার্থীদের সকল তথ্য সংগৃহীত থাকবে। কোনো শিক্ষার্থী কোন রোগে আক্রান্ত, কবে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে, কি ওষুধ তাঁকে দেওয়া হয়েছে সবকিছুর রেকর্ড রাখা হবে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ব্যতীত অন্য কেউ চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করতে পারবে না।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ. কে. এম জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলকে অনলাইন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশ দিয়েছি। অনতিবিলম্বে তারা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনলাইনে করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ। দেশ ডিজিটাল হলেও এখনো পুরোনো প্রক্রিয়া চালু রয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ভোগান্তি কমাতে অনলাইনভিত্তিক ফরম পূরণ প্রক্রিয়া চালুর দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এই দাবি শিগগিরই পূরণের আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা গেছে, ফরম পূরণের জন্য প্রতিটি শিক্ষার্থীকে প্রথমে ডিন অফিস বা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা ভবন থেকে ফরম নিতে হয়। তারপর সেই ফরম পূরণ করে কোষাধ্যক্ষের কার্যালয় থেকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদ নিয়ে হিসাবরক্ষণ অফিসারের স্বাক্ষর নিতে হয়। তারপর সেই রশিদ ও নির্ধারিত টাকা জমা দিতে হয় পূবালী ব্যাংকে।
এরপর আবার কোষাধ্যক্ষ ভবন থেকে কোষাধ্যক্ষের স্বাক্ষর নিতে হয়। পরে ফরম ও টাকা জমার রশিদ নিয়ে জমা দিতে হয় নিজ হলের কার্যালয়ে। হল থেকে প্রভোস্টের স্বাক্ষরকৃত ফরম দেওয়া হলে তা ডিনের কার্যালয় বা নিজ বিভাগে জমা দিতে হয়। এত বড় একটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শেষ হয় সেমিস্টার ফাইনালের ফরম পূরণ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘ফরম পূরণ চলাকালে ক্লাস বন্ধ না থাকায় সব কাজ করতে হয় দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে। একসঙ্গে সকলে আসায় কোষাধ্যক্ষ ভবন ও পূবালী ব্যাংকে প্রচণ্ড ভিড় হয়। দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।’
শিক্ষার্থীরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে গতানুগতিক কার্যক্রম অনেক ভোগান্তির ও সময়সাপেক্ষ। পরীক্ষার আগে পড়াশোনা বাদ দিয়ে লম্বা সময় নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিতে হচ্ছে। ফরম পূরণ এবং ফি প্রদান অনলাইনে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হলে ভোগান্তি কমবে, সময়ও বাঁচবে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূরীকরণে পরবর্তী সেমিস্টার থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ফরম পূরণ এবং সেমিস্টার ফি প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আলী আশরাফ।
আইসিটি সেলের পরিচালক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ কেয়ার সেন্টারকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় নেওয়া হবে। এতে শিক্ষার্থীদের সকল তথ্য সংগৃহীত থাকবে। কোনো শিক্ষার্থী কোন রোগে আক্রান্ত, কবে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে, কি ওষুধ তাঁকে দেওয়া হয়েছে সবকিছুর রেকর্ড রাখা হবে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ব্যতীত অন্য কেউ চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করতে পারবে না।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ. কে. এম জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলকে অনলাইন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশ দিয়েছি। অনতিবিলম্বে তারা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনলাইনে করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে