আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশে অনলাইনে ওষুধ বেচাকেনা চলছে অনুমোদন ছাড়াই। এমনকি দোকান থেকে সরাসরি ওষুধ বিক্রি করতে হলেও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়। অথচ সাধারণ ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধ কেনাবেচা করছে।
এসব ওষুধ কিনে অনেকেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রশাসন দু-একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানাও করেছে।
মেডইজি (MedEasy) নামের একটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধ কেনাবেচা করে। ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা উল্লেখ আছে ‘লেভেল: ৩, রোড: ১৪, ব্লক: সি, ১৮০/৬, আবদুল্লাহ পার্ক, বনশ্রী মেইন রোড, ঢাকা-১২১৯’। প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে থাকা নম্বরে গত দুই দিন কয়েক দফা ফোন করা হলে প্রতিবারই অপর প্রান্ত থেকে বলা হয়, ‘হাসান বলছি কাস্টমার সাপোর্ট থেকে।’ ওষুধের ব্যবসা করার কোনো লাইসেন্স তাঁদের প্রতিষ্ঠানের আছে কি না জানতে চাইলে হাসান প্রথমে নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেননি। পরে জানান, একই নামে আফতাবনগরে তাঁদের একটি মডেল ফার্মেসি আছে, যার ড্রাগ লাইসেন্স নম্বর ডিসি-২২১১২ এবং মালিকের নাম আরেফিন জামান। কিন্তু অনলাইনে যাচাই করে ওই নম্বরের কোনো লাইসেন্সের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে লাইসেন্স নম্বর যাচাই করার সুযোগ আছে। মেডইজি ছাড়াও ওষুধপত্র, চালডাল ডটকম, আরোগ্য, লাজ ফার্মা, হেলথ ফার্মা ডটকম বিডি, ফুড পান্ডা, অনলাইন মেডিসিন বাজার, ওষুধ ডটকম, ই-এসেনসিয়ালস, হেলথ ওএস লিমিটেড—এমন বাহারি নামের অসংখ্য প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধের ব্যবসা করছে।
দেশে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে গেলে মানুষের ঘরে ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ১৪টি প্রতিষ্ঠানকে অনলাইনভিত্তিক ফার্মেসি পরিচালনার লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনলাইনে ওষুধের সঙ্গে মাদক বিক্রি হওয়ার অভিযোগ পাওয়ায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে অনলাইনভিত্তিক ওষুধ বেচাকেনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও মুখপাত্র মো. নূরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন,কোভিড-১৯-পরবর্তী সময়ে জরুরি
প্রয়োজনে ওষুধ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে অধিদপ্তর থেকে অনলাইন ফার্মেসি পরিচালনার ১৪টি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। তবে এখন এসব লাইসেন্সের মেয়াদ নেই। যদি কেউ আইন লঙ্ঘন করে অনলাইন বা ওয়েবভিত্তিক ওষুধ বিক্রি, বিতরণ বা মজুত করে, তাহলে সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওষুধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩-এর ১৪ (২) উপধারায় উল্লেখ আছে, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যথাযথ কর্তৃপক্ষ থেকে নেওয়া লাইসেন্স ছাড়া অথবা লাইসেন্সে আরোপিত শর্তবহির্ভূতভাবে কোনো ওষুধ বিক্রি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রির উদ্দেশ্যে প্রদর্শনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট অথবা ওয়েব বেইজড প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারবে না। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে অনূর্ধ্ব ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান আছে।
পুরান ঢাকার বাবুবাজারে একটি গুদামঘর ভাড়া নিয়ে ‘সততা মেডিসিন কর্নার’ নামে অনলাইনে ওষুধের ব্যবসা শুরু করেছিলেন আজিজুর রহমান। র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত গত বছরের ৭ জুলাই অভিযান চালালে প্রতিষ্ঠানটির লাইসেন্স না থাকাসহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। ওই সব অনিয়মের কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে জরিমানাও করা হয়। সেই প্রতিষ্ঠান এখন আদাবরে ‘হেলথ ওএস’ নাম দিয়ে অনলাইনে ওষুধ বিক্রি করছে।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পরিচালক জাকির হোসেন বলেন, অনলাইনে ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ থাকে না। এখানে জবাবদিহি নেই। নিম্নমান, মেয়াদোত্তীর্ণ, নকল ও ভেজাল ওষুধ বেচা ছাড়াও মাদকদ্রব্য বিক্রি করার সুযোগ থাকে। অনুমোদিত ও দায়িত্বশীল কোনো ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনলে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।
সাভারের বিরুলিয়ায় কাজলা গার্মেন্টস অ্যাপারেলস ভিলেজ লিমিটেডের কর্মকর্তা হেদায়েত আলী গত বছরের ২২ জুলাই ‘ওষুধপত্র’ নামের একটি অনলাইন ফার্মেসি থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায় একটি ওষুধ কিনেছিলেন। টাকা পরিশোধ করার পর কোনো এসএমএস বা ফোন না পেয়ে তিনি ২৩ জুলাই প্রতিষ্ঠানের কল সেন্টারে কল করেন। সেখান থেকে বলা হয়, ওষুধের ডেলিভারি চার্জ দিতে হবে। তখন হেদায়েত আলী অর্ডার বাতিল করলে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, টাকা ফেরত দিতে ৩০ দিন লাগবে। যদিও ১০ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা। এক মাসেও টাকা ফেরত না পাওয়ায় হেদায়েত আলী জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ দেন। এরপর ‘ওষুধপত্র’ থেকে তাঁর টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইন ফার্মেসিতে মূলত ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ বিক্রি হয়। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। এখানে বেআইনি ওষুধও বিক্রি হতে পারে। এ দেশের ওষুধ বিতরণব্যবস্থা এমনিতেই অপব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। যখন বিতরণব্যবস্থা সরকারের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসবে তখন অনলাইনভিত্তিক সেবা চালু করা যেতে পারে।’
দেশে অনলাইনে ওষুধ বেচাকেনা চলছে অনুমোদন ছাড়াই। এমনকি দোকান থেকে সরাসরি ওষুধ বিক্রি করতে হলেও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়। অথচ সাধারণ ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধ কেনাবেচা করছে।
এসব ওষুধ কিনে অনেকেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রশাসন দু-একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানাও করেছে।
মেডইজি (MedEasy) নামের একটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধ কেনাবেচা করে। ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা উল্লেখ আছে ‘লেভেল: ৩, রোড: ১৪, ব্লক: সি, ১৮০/৬, আবদুল্লাহ পার্ক, বনশ্রী মেইন রোড, ঢাকা-১২১৯’। প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে থাকা নম্বরে গত দুই দিন কয়েক দফা ফোন করা হলে প্রতিবারই অপর প্রান্ত থেকে বলা হয়, ‘হাসান বলছি কাস্টমার সাপোর্ট থেকে।’ ওষুধের ব্যবসা করার কোনো লাইসেন্স তাঁদের প্রতিষ্ঠানের আছে কি না জানতে চাইলে হাসান প্রথমে নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেননি। পরে জানান, একই নামে আফতাবনগরে তাঁদের একটি মডেল ফার্মেসি আছে, যার ড্রাগ লাইসেন্স নম্বর ডিসি-২২১১২ এবং মালিকের নাম আরেফিন জামান। কিন্তু অনলাইনে যাচাই করে ওই নম্বরের কোনো লাইসেন্সের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে লাইসেন্স নম্বর যাচাই করার সুযোগ আছে। মেডইজি ছাড়াও ওষুধপত্র, চালডাল ডটকম, আরোগ্য, লাজ ফার্মা, হেলথ ফার্মা ডটকম বিডি, ফুড পান্ডা, অনলাইন মেডিসিন বাজার, ওষুধ ডটকম, ই-এসেনসিয়ালস, হেলথ ওএস লিমিটেড—এমন বাহারি নামের অসংখ্য প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধের ব্যবসা করছে।
দেশে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে গেলে মানুষের ঘরে ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ১৪টি প্রতিষ্ঠানকে অনলাইনভিত্তিক ফার্মেসি পরিচালনার লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনলাইনে ওষুধের সঙ্গে মাদক বিক্রি হওয়ার অভিযোগ পাওয়ায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে অনলাইনভিত্তিক ওষুধ বেচাকেনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও মুখপাত্র মো. নূরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন,কোভিড-১৯-পরবর্তী সময়ে জরুরি
প্রয়োজনে ওষুধ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে অধিদপ্তর থেকে অনলাইন ফার্মেসি পরিচালনার ১৪টি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। তবে এখন এসব লাইসেন্সের মেয়াদ নেই। যদি কেউ আইন লঙ্ঘন করে অনলাইন বা ওয়েবভিত্তিক ওষুধ বিক্রি, বিতরণ বা মজুত করে, তাহলে সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওষুধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩-এর ১৪ (২) উপধারায় উল্লেখ আছে, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যথাযথ কর্তৃপক্ষ থেকে নেওয়া লাইসেন্স ছাড়া অথবা লাইসেন্সে আরোপিত শর্তবহির্ভূতভাবে কোনো ওষুধ বিক্রি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রির উদ্দেশ্যে প্রদর্শনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট অথবা ওয়েব বেইজড প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারবে না। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে অনূর্ধ্ব ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান আছে।
পুরান ঢাকার বাবুবাজারে একটি গুদামঘর ভাড়া নিয়ে ‘সততা মেডিসিন কর্নার’ নামে অনলাইনে ওষুধের ব্যবসা শুরু করেছিলেন আজিজুর রহমান। র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত গত বছরের ৭ জুলাই অভিযান চালালে প্রতিষ্ঠানটির লাইসেন্স না থাকাসহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। ওই সব অনিয়মের কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে জরিমানাও করা হয়। সেই প্রতিষ্ঠান এখন আদাবরে ‘হেলথ ওএস’ নাম দিয়ে অনলাইনে ওষুধ বিক্রি করছে।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পরিচালক জাকির হোসেন বলেন, অনলাইনে ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ থাকে না। এখানে জবাবদিহি নেই। নিম্নমান, মেয়াদোত্তীর্ণ, নকল ও ভেজাল ওষুধ বেচা ছাড়াও মাদকদ্রব্য বিক্রি করার সুযোগ থাকে। অনুমোদিত ও দায়িত্বশীল কোনো ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনলে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।
সাভারের বিরুলিয়ায় কাজলা গার্মেন্টস অ্যাপারেলস ভিলেজ লিমিটেডের কর্মকর্তা হেদায়েত আলী গত বছরের ২২ জুলাই ‘ওষুধপত্র’ নামের একটি অনলাইন ফার্মেসি থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায় একটি ওষুধ কিনেছিলেন। টাকা পরিশোধ করার পর কোনো এসএমএস বা ফোন না পেয়ে তিনি ২৩ জুলাই প্রতিষ্ঠানের কল সেন্টারে কল করেন। সেখান থেকে বলা হয়, ওষুধের ডেলিভারি চার্জ দিতে হবে। তখন হেদায়েত আলী অর্ডার বাতিল করলে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, টাকা ফেরত দিতে ৩০ দিন লাগবে। যদিও ১০ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা। এক মাসেও টাকা ফেরত না পাওয়ায় হেদায়েত আলী জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ দেন। এরপর ‘ওষুধপত্র’ থেকে তাঁর টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইন ফার্মেসিতে মূলত ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ বিক্রি হয়। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। এখানে বেআইনি ওষুধও বিক্রি হতে পারে। এ দেশের ওষুধ বিতরণব্যবস্থা এমনিতেই অপব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। যখন বিতরণব্যবস্থা সরকারের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসবে তখন অনলাইনভিত্তিক সেবা চালু করা যেতে পারে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪