নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় নির্বিচারে পাহাড় কাটছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ঘটনাস্থলে একটি দল পাঠিয়ে পাহাড় কাটার সত্যতা পাওয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছিল সাতকানিয়া উপজেলা প্রশাসন। ১০ দিন আগে পাঠানো ওই চিঠি এখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার।
জানা গেছে, গত ২৭ আগস্ট সাতকানিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত সিদ্দিকী পরিবেশ অধিদপ্তরে ওই চিঠি পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু পাহাড় কাটা বন্ধে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি পরিবেশ অধিদপ্তর। পাহাড় রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তরের এমন নির্বিকার ভূমিকায় উদ্বিগ্ন পরিবেশবাদীরা।
স্থানীয় ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাতকানিয়া উপজেলার কেঁওচিয়া মৌজায় অবস্থিত বিজিবি ট্রেনিং সেন্টারের সীমান্ত এলাকায় অন্তত তিনটি খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) সহায়তায় পাহাড় কাটা শুরু হয়।
খবর পেয়ে গত ২৬ আগস্ট সেখানে একটি দল পাঠানো হয় উপজেলা ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে। বাজালিয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ওই দল ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। তারা একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করে উপজেলা ভূমি অফিসে পাঠায়। এরপর উপজেলা ভূমি অফিস থেকে বিজিবিকে পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দেখাতে বলা হয়।
নিয়মানুযায়ী পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র লাগে। সেটি দেখাতে পারেননি বিজিবির কর্মকর্তারা। তাঁরা উপজেলা ভূমি অফিসকে জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে সাতকানিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত সিদ্দিকী বলেন, পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে অনুমতির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কিংবা ডিপার্টমেন্টের এখতিয়ার নয়। পাহাড় কাটার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র লাগবে। কিন্তু বিজিবি এ-সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।
আরাফাত সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘এ জন্য পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি গত ২৭ আগস্ট। এরপর কাজ পরিবেশ অধিদপ্তরের। অধিদপ্তর এই নিয়ে আইনগতভাবে এগোতে পারে।’
এসি ল্যান্ডের চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি দেখিনি। দেখার পর পরিবেশ আইন অনুযায়ী আমরা সামনে অগ্রসর হব।’
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় নির্বিচারে পাহাড় কাটছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ঘটনাস্থলে একটি দল পাঠিয়ে পাহাড় কাটার সত্যতা পাওয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছিল সাতকানিয়া উপজেলা প্রশাসন। ১০ দিন আগে পাঠানো ওই চিঠি এখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার।
জানা গেছে, গত ২৭ আগস্ট সাতকানিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত সিদ্দিকী পরিবেশ অধিদপ্তরে ওই চিঠি পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু পাহাড় কাটা বন্ধে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি পরিবেশ অধিদপ্তর। পাহাড় রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তরের এমন নির্বিকার ভূমিকায় উদ্বিগ্ন পরিবেশবাদীরা।
স্থানীয় ব্যক্তিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাতকানিয়া উপজেলার কেঁওচিয়া মৌজায় অবস্থিত বিজিবি ট্রেনিং সেন্টারের সীমান্ত এলাকায় অন্তত তিনটি খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) সহায়তায় পাহাড় কাটা শুরু হয়।
খবর পেয়ে গত ২৬ আগস্ট সেখানে একটি দল পাঠানো হয় উপজেলা ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে। বাজালিয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ওই দল ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। তারা একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করে উপজেলা ভূমি অফিসে পাঠায়। এরপর উপজেলা ভূমি অফিস থেকে বিজিবিকে পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দেখাতে বলা হয়।
নিয়মানুযায়ী পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র লাগে। সেটি দেখাতে পারেননি বিজিবির কর্মকর্তারা। তাঁরা উপজেলা ভূমি অফিসকে জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে সাতকানিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরাফাত সিদ্দিকী বলেন, পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে অনুমতির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কিংবা ডিপার্টমেন্টের এখতিয়ার নয়। পাহাড় কাটার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র লাগবে। কিন্তু বিজিবি এ-সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।
আরাফাত সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘এ জন্য পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি গত ২৭ আগস্ট। এরপর কাজ পরিবেশ অধিদপ্তরের। অধিদপ্তর এই নিয়ে আইনগতভাবে এগোতে পারে।’
এসি ল্যান্ডের চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি দেখিনি। দেখার পর পরিবেশ আইন অনুযায়ী আমরা সামনে অগ্রসর হব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪