শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
‘বারবার এ বাঁধ ভেঙে ডুবি। নদীর পানি একবার ঢুকলি সারা বছর ভুগতি হয়। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি কিচ্ছু আস্ত থাকে না’। কথাগুলো বলেন বাঁধ ভাঙনের শিকার ভামিয়া গ্রামের নীলকান্ত রপ্তান।
ওই বৃদ্ধ আরও বলেন, ‘তবে এবার বাঁধ উঁচু করা হচ্ছে বলে বুকি সাহস পাচ্ছি’। তাঁর দাবি আগাগোড়া বাঁধ একইভাবে সংস্কার করা হলে উপকূলে বসবাসকারীদের কোনো ভয় থাকবে না।
শুধুমাত্র নীলকান্ত রপ্তান না। উপজেলার দুর্গাবাটি অংশে নির্মিত ৫ নম্বর পোল্ডারের প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার উঁচু বাঁধ স্থানীয়দের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। আবারও তারা শঙ্কামুক্ত অবস্থায় কৃষিসহ দৈনন্দিন কাজে মনোযোগী হওয়ার সুযোগ পাবে বলেও জানায়।
স্থানীয়দের আশা সদ্য শুরু উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কার কাজ সম্পূর্ণ হলে দুর্গত এ জনপদের হাজারো পরিবার অন্তত ভাঙনের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাবে। অব্যাহত ভাঙন থেকে রেহাই মিললে এলাকার যোগাযোগসহ ও কৃষি খাতের অগ্রগতি তাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে বলেও তারা আশাবাদী।
দুর্গাবাটি গ্রামের সাহাবুদ্দীন গাজী জানায়, সদ্য শুরু বাঁধের সংস্কার কাজ স্থানীয়দের মতো তাকেও আশাবাদী করেছে। একইভাবে গোটা ভাঙনকুলে বাঁধ সংস্কার করা হলে উপকূলবাসী নদী ভাঙনের কথা ভুলে আবারও চাষাবাদ শুরু করবে।
একই এলাকার শ্রীকান্ত মন্ডল জানান, দুই যুগ পর বাঁধে মাটি পড়ায় স্থানীয়রা বেজায় খুশি। তবে নুতনভাবে সংস্কার ঐ বাঁধ সংরক্ষণে ঢেউয়ের আঘাত হানা অংশে ব্লক স্থাপনের দাবি তার।
বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভবতোষ মণ্ডল বলেন, ‘এসব এলাকার বাঁধ প্রতি বছর একাধিকবার ভাঙায় স্থানীয়রা সেখানে বসবাসের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। তবে নতুনভাবে মাটি ফেলে বাঁধ উঁচু ও প্রশস্ত করার উদ্যোগে স্থানীয়দের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে।’
যদিও স্থানীয় এ জনপ্রতিনিধির দাবি কার্যাদেশ অনুযায়ী নদী অংশে বালুর বস্তা ডাম্পিং না হলে সমগ্র কাজ মূল্যহীন হয়ে পড়বে। আর তাই বাঁধ সংস্কার কাজের ‘গণনা অংশে’ তিনি স্থানীয় গ্রামবাসীদের অংশগ্রহণের দাবি জানান।
উপজেলা পাউবোর বিভাগ ১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব আবুল খায়ের বলেন, ‘উপকূলীয় জনগণের জানমাল সুরক্ষায় বাঁধ সংস্কারের কাজ চলছে। পাউবোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজের তদারকি করছেন।’
‘বারবার এ বাঁধ ভেঙে ডুবি। নদীর পানি একবার ঢুকলি সারা বছর ভুগতি হয়। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি কিচ্ছু আস্ত থাকে না’। কথাগুলো বলেন বাঁধ ভাঙনের শিকার ভামিয়া গ্রামের নীলকান্ত রপ্তান।
ওই বৃদ্ধ আরও বলেন, ‘তবে এবার বাঁধ উঁচু করা হচ্ছে বলে বুকি সাহস পাচ্ছি’। তাঁর দাবি আগাগোড়া বাঁধ একইভাবে সংস্কার করা হলে উপকূলে বসবাসকারীদের কোনো ভয় থাকবে না।
শুধুমাত্র নীলকান্ত রপ্তান না। উপজেলার দুর্গাবাটি অংশে নির্মিত ৫ নম্বর পোল্ডারের প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার উঁচু বাঁধ স্থানীয়দের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। আবারও তারা শঙ্কামুক্ত অবস্থায় কৃষিসহ দৈনন্দিন কাজে মনোযোগী হওয়ার সুযোগ পাবে বলেও জানায়।
স্থানীয়দের আশা সদ্য শুরু উপকূল রক্ষা বাঁধের সংস্কার কাজ সম্পূর্ণ হলে দুর্গত এ জনপদের হাজারো পরিবার অন্তত ভাঙনের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাবে। অব্যাহত ভাঙন থেকে রেহাই মিললে এলাকার যোগাযোগসহ ও কৃষি খাতের অগ্রগতি তাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে বলেও তারা আশাবাদী।
দুর্গাবাটি গ্রামের সাহাবুদ্দীন গাজী জানায়, সদ্য শুরু বাঁধের সংস্কার কাজ স্থানীয়দের মতো তাকেও আশাবাদী করেছে। একইভাবে গোটা ভাঙনকুলে বাঁধ সংস্কার করা হলে উপকূলবাসী নদী ভাঙনের কথা ভুলে আবারও চাষাবাদ শুরু করবে।
একই এলাকার শ্রীকান্ত মন্ডল জানান, দুই যুগ পর বাঁধে মাটি পড়ায় স্থানীয়রা বেজায় খুশি। তবে নুতনভাবে সংস্কার ঐ বাঁধ সংরক্ষণে ঢেউয়ের আঘাত হানা অংশে ব্লক স্থাপনের দাবি তার।
বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভবতোষ মণ্ডল বলেন, ‘এসব এলাকার বাঁধ প্রতি বছর একাধিকবার ভাঙায় স্থানীয়রা সেখানে বসবাসের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। তবে নতুনভাবে মাটি ফেলে বাঁধ উঁচু ও প্রশস্ত করার উদ্যোগে স্থানীয়দের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে।’
যদিও স্থানীয় এ জনপ্রতিনিধির দাবি কার্যাদেশ অনুযায়ী নদী অংশে বালুর বস্তা ডাম্পিং না হলে সমগ্র কাজ মূল্যহীন হয়ে পড়বে। আর তাই বাঁধ সংস্কার কাজের ‘গণনা অংশে’ তিনি স্থানীয় গ্রামবাসীদের অংশগ্রহণের দাবি জানান।
উপজেলা পাউবোর বিভাগ ১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব আবুল খায়ের বলেন, ‘উপকূলীয় জনগণের জানমাল সুরক্ষায় বাঁধ সংস্কারের কাজ চলছে। পাউবোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজের তদারকি করছেন।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে