নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন নিয়ে অবশেষে সমন্বয় বৈঠকে বসতে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। আগামী রোববার করপোরেশন কার্যালয়ে এই বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম ওয়াসা, জেলা প্রশাসনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা অংশ নেবেন। সিটি ডেভলপমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটির গাইড লাইনসে বছরে অন্তত একবার বৈঠকের কথা বলা হলেও গত দুই বছরে তাদের বৈঠক হয়নি।
মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। সমন্বয় করে এসব প্রকল্পের কাজ শেষ করা না হলেও আগামী বর্ষায় জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগ বাড়বে। তাই সমন্বয়ের কোনো বিকল্প নেই। এ কারণে বৈঠকটির উদ্যোগ নিয়েছি।’
আগামী বুধবার বৈঠক হওয়া কথা থাকলেও সেদিন সিডিএ চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ ঢাকায় একটি সভায় থাকবেন। যে কারণে বৈঠকটি আগামী রোববার বৈঠক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান মেয়র।
চসিক সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে আগামী বর্ষায় নগরবাসী যাতে জলাবদ্ধতার কবলে না পড়েন সে লক্ষ্যে চলতি শুষ্ক মৌসুমে সমন্বিতভাবে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হবে।
নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে গত চার বছর ধরে ১০ হাজার ৯২১ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে পৃথক চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। মধ্যে ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক সিডিএর মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জলমগ্নতা বা জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশন উন্নয়ন’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে পাউবো। ২ হাজার ৩১০ কোটি ২৪ লাখ ২০ টাকায় ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৭৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বহাদ্দারহাটের বাড়ইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত নতুন খাল খনন প্রকল্পের কাজ করছে চসিক।
সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীতার কারণে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ থেকে রেহাই মিলছে না নগরবাসীর। ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে চসিক মেয়রকে প্রধান করে ‘সিটি ডেভলপমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটি’ গঠন করা হয়। এর গাইড লাইনসে বছরে অন্তত একবার বৈঠকের কথা বলা হলেও গত দুই বছরে তাদের বৈঠক হয়নি। সম্প্রতি খাল-নালায় পড়ে মৃত্যুর ঘটনায় সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা ফুটে উঠে। এ অবস্থায় সমালোচনার মুখে অবশেষে আগামী সপ্তাহে হতে যাচ্ছে সমন্বয় বৈঠক।
নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন নিয়ে অবশেষে সমন্বয় বৈঠকে বসতে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। আগামী রোববার করপোরেশন কার্যালয়ে এই বৈঠক হবে বলে জানিয়েছেন চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম ওয়াসা, জেলা প্রশাসনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা অংশ নেবেন। সিটি ডেভলপমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটির গাইড লাইনসে বছরে অন্তত একবার বৈঠকের কথা বলা হলেও গত দুই বছরে তাদের বৈঠক হয়নি।
মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। সমন্বয় করে এসব প্রকল্পের কাজ শেষ করা না হলেও আগামী বর্ষায় জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগ বাড়বে। তাই সমন্বয়ের কোনো বিকল্প নেই। এ কারণে বৈঠকটির উদ্যোগ নিয়েছি।’
আগামী বুধবার বৈঠক হওয়া কথা থাকলেও সেদিন সিডিএ চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ ঢাকায় একটি সভায় থাকবেন। যে কারণে বৈঠকটি আগামী রোববার বৈঠক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান মেয়র।
চসিক সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে আগামী বর্ষায় নগরবাসী যাতে জলাবদ্ধতার কবলে না পড়েন সে লক্ষ্যে চলতি শুষ্ক মৌসুমে সমন্বিতভাবে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হবে।
নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে গত চার বছর ধরে ১০ হাজার ৯২১ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে পৃথক চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। মধ্যে ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক সিডিএর মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জলমগ্নতা বা জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশন উন্নয়ন’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে পাউবো। ২ হাজার ৩১০ কোটি ২৪ লাখ ২০ টাকায় ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৭৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বহাদ্দারহাটের বাড়ইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত নতুন খাল খনন প্রকল্পের কাজ করছে চসিক।
সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীতার কারণে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ থেকে রেহাই মিলছে না নগরবাসীর। ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে চসিক মেয়রকে প্রধান করে ‘সিটি ডেভলপমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটি’ গঠন করা হয়। এর গাইড লাইনসে বছরে অন্তত একবার বৈঠকের কথা বলা হলেও গত দুই বছরে তাদের বৈঠক হয়নি। সম্প্রতি খাল-নালায় পড়ে মৃত্যুর ঘটনায় সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা ফুটে উঠে। এ অবস্থায় সমালোচনার মুখে অবশেষে আগামী সপ্তাহে হতে যাচ্ছে সমন্বয় বৈঠক।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে