ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ফুলকপি ঢাকাসহ সারা দেশে যাচ্ছে। এর ফলনও ভালো হয়েছে। প্রতিটি ফুলকপি ১০ থেকে ১২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চাষিরা ভালো দামের আশায় আগাম জাতের ফুলকপি চাষ করছেন। আগাম ফুলকপি চাষে ঝুঁকি থাকলেও উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে লাভবান হচ্ছেন উপজেলার শত শত চাষি। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এক দিকে ফুলকপির ফলন ভালো, অন্য দিকে বাজারে চাহিদা ও ভালো দাম থাকায় চাষিদের মুখে ফুটেছে হাসি।
উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃষক আজগার আলী জানান, এবার তিনি বারোমাসিয়ার নদীর তীরে কুটিবাড়ী এলাকায় ৩ বিঘা জমিতে ফুলকপির চাষ করেছেন। এর জন্য তাঁর বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। দাম ভালো থাকায় শুরুর দিকে ফুলকপির মণ দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকা পেয়েছেন। গত শনিবার ৫ মণ ফুলকপি ৮২০ টাকা দরে নাগেশ্বরীর পাইকারদের কাছে বিক্রি করেছেন। এখন পর্যন্ত দেড় লাখ টাকার ফুলকপি খেত থেকে বিক্রি করেছেন। এরকম দাম থাকলে আরও ১ লাখ টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারবেন।
উপজেলার ফুলমতি গ্ৰামের কৃষক মনিন্দ্র নাথ মন্ডল ও মনারুল ইসলাম জানান, আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এবার ফুলকপির ভালো ফলন হয়েছে। দাম ভালো থাকায় আমরা বিঘা প্রতি ৬৫ থেকে ৭০ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারছি।
নাগেশ্বরী উপজেলার ফুলকপি ব্যবসায়ী (পাইকার) মিঠু চন্দ্র জানান, ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রান্তিক চাষিদের কাছ থেকে ৭৫০ থেকে ৮২০ টাকা দরে প্রতি মণ ফুলকপি কেনেন। তিনি প্রতিদিন অটোরিকশা করে ৩৫ থেকে ৪০ মণ ফুলকপি কিনে নাগেশ্বরী বাজারে গিয়ে ভূরুঙ্গামারী, রায়গঞ্জ, ভিতরবন, বেরুবাড়ী, কালিগঞ্জসহ ওই এলাকার স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে ৯৫০ থেকে ১ হাজার ৫০ থেকে টাকা দরে বিক্রি করেন। তাঁদের কাছ থেকে কিনে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বাজারে কেজি প্রতি ফুলকপি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা দরে খুচরা বিক্রি করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা. নিলুফা ইয়াছমিন জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শে চলতি মৌসুমে উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় ৮০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির চাষ করেছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় গত বছরের চেয়ে এ বছর ভালো ফলনের পাশাপাশি ভালো দাম পাওয়ায় চাষিরা লাভবান হচ্ছেন। এসব ফুলকপি এখন স্থানীয় বাজারে চাহিদা পূরণ করে চলে যাচ্ছে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ফুলকপি ঢাকাসহ সারা দেশে যাচ্ছে। এর ফলনও ভালো হয়েছে। প্রতিটি ফুলকপি ১০ থেকে ১২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চাষিরা ভালো দামের আশায় আগাম জাতের ফুলকপি চাষ করছেন। আগাম ফুলকপি চাষে ঝুঁকি থাকলেও উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে লাভবান হচ্ছেন উপজেলার শত শত চাষি। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এক দিকে ফুলকপির ফলন ভালো, অন্য দিকে বাজারে চাহিদা ও ভালো দাম থাকায় চাষিদের মুখে ফুটেছে হাসি।
উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃষক আজগার আলী জানান, এবার তিনি বারোমাসিয়ার নদীর তীরে কুটিবাড়ী এলাকায় ৩ বিঘা জমিতে ফুলকপির চাষ করেছেন। এর জন্য তাঁর বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। দাম ভালো থাকায় শুরুর দিকে ফুলকপির মণ দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকা পেয়েছেন। গত শনিবার ৫ মণ ফুলকপি ৮২০ টাকা দরে নাগেশ্বরীর পাইকারদের কাছে বিক্রি করেছেন। এখন পর্যন্ত দেড় লাখ টাকার ফুলকপি খেত থেকে বিক্রি করেছেন। এরকম দাম থাকলে আরও ১ লাখ টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারবেন।
উপজেলার ফুলমতি গ্ৰামের কৃষক মনিন্দ্র নাথ মন্ডল ও মনারুল ইসলাম জানান, আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এবার ফুলকপির ভালো ফলন হয়েছে। দাম ভালো থাকায় আমরা বিঘা প্রতি ৬৫ থেকে ৭০ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারছি।
নাগেশ্বরী উপজেলার ফুলকপি ব্যবসায়ী (পাইকার) মিঠু চন্দ্র জানান, ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রান্তিক চাষিদের কাছ থেকে ৭৫০ থেকে ৮২০ টাকা দরে প্রতি মণ ফুলকপি কেনেন। তিনি প্রতিদিন অটোরিকশা করে ৩৫ থেকে ৪০ মণ ফুলকপি কিনে নাগেশ্বরী বাজারে গিয়ে ভূরুঙ্গামারী, রায়গঞ্জ, ভিতরবন, বেরুবাড়ী, কালিগঞ্জসহ ওই এলাকার স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে ৯৫০ থেকে ১ হাজার ৫০ থেকে টাকা দরে বিক্রি করেন। তাঁদের কাছ থেকে কিনে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বাজারে কেজি প্রতি ফুলকপি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা দরে খুচরা বিক্রি করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা. নিলুফা ইয়াছমিন জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শে চলতি মৌসুমে উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় ৮০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির চাষ করেছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় গত বছরের চেয়ে এ বছর ভালো ফলনের পাশাপাশি ভালো দাম পাওয়ায় চাষিরা লাভবান হচ্ছেন। এসব ফুলকপি এখন স্থানীয় বাজারে চাহিদা পূরণ করে চলে যাচ্ছে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে