মাদারীপুর প্রতিনিধি
সকাল কিংবা বিকেলে আড্ডা জমে ওঠে চায়ের চুমুকে। ক্লান্তি দূর করতে চায়ের জুড়ি নেই। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রং চা, দুধ চা ও গ্রিন টি প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তবে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হরেক রকমের চায়ের আবিষ্কার হয়েছে। মাল্টা চা, মরিচ চা, গুড়ের চা, অপরাজিতা চা বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এবার মাদারীপুরের তরুণ চা বিক্রেতা আলতাফ মাহমুদ হাজির করেছেন সুস্বাদের তান্দুরী চা। গরুর দুধের সর, কাজুবাদামসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তিনি তৈরি করেন এই সুস্বাদু চা। তাঁর চায়ের সুনাম শুধু মাদারীপুরে সীমাবদ্ধ নয়, ছড়িয়ে পড়েছে পাশের জেলা শরীয়তপুর, ফরিদপুরসহ আশপাশের এলাকায়।
ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে তিনি এই সুস্বাদু চা তৈরি করা শিখেছেন। প্রতিদিন বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত তিনি চা বিক্রি করেন। প্রতিদিন ৮-৯ হাজার টাকার চা বিক্রি করেন। ছুটির দিনে বিক্রি আরও বাড়ে। এই তান্দুরী চায়ে ভাগ্য বদলেছে আলতাফ মাহমুদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের দত্তেরহাট গ্রামের তরুণ আলতাফ মাহমুদ। আর্থিক সংকটে লেখাপড়া খুব বেশি করতে পারেননি। পরিবারের চাহিদা মেটাতে পাশের পেয়ারপুর ইউনিয়নের পেয়ারপুর বাজারে বাবা তোফাজ্জেল ফকিরের ছোট্ট চায়ের দোকানে চা বিক্রির কাজ শুরু করেন। কিন্তু বাজারের চায়ের দোকানের ছড়াছড়ি। এত চায়ের দোকানির ভিড়ে শুধু চা বিক্রি করে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ে তাঁর জন্য। বাধ্য হয়ে বিকল্প উপায় খুঁজতে থাকেন তিনি। এ জন্য ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ঘাঁটতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি ভারতের ঐতিহ্যবাহী তান্দুরী চা তৈরির রেসিপি রপ্ত করতে থাকেন। প্রায় এক বছর আগে শুরু করেন তান্দুরী চা তৈরি। এতেই বাঁক বদলের শুরু। দিন-দিন বাড়তে থাকে তাঁর দোকানে চা পিপাসুদের ভিড়। এতে বেড়ে যায় আয়।
আলতাফ মাহমুদ বলেন, ‘গরুর দুধের সর, কাজু বাদাম, ওভালটিন, টেরাবিকা, চকোলেট সিরাপসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তৈরি করেন চা। মাটির তৈরি ছোট্ট হাঁড়িতে গরম চা পরিবেশন করি। চায়ের স্বাদ ভালো হওয়ায় প্রতিদিনই মাদারীপুরের বিভিন্ন উপজেলা, শরীয়তপুর, ফরিদপুরের ভাঙ্গাসহ দূরদূরান্ত থেকে অনেকে পেয়ারাপুর বাজারে ছুটে আসেন তান্দুরী চা পান করতে।’
প্রতি কাপ তান্দুরী চা ৩০ টাকা, চকলেট তান্দুরী ৫০ টাকা, কফি তান্দুরী ৫০ টাকা, কফি রেগুলার ৩০ টাকা, চকলেট চা ৩০ টাকা, মালাই চা ২০ টাকা, দুধ চা ১০ টাকা ও গ্রিন টি প্রতি কাপ ১০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি। আলতাফ মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ কাপ চা বিক্রি হয়। আগে যেখানে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার চা বিক্রি করতেই হিমশিম খেতে হতো, সেখানে এখন প্রতিদিন ৮ থেকে ৯ হাজার টাকার তান্দুরী চা বিক্রি করি। শুক্রবারসহ ছুটির দিনে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।’
ইউটিউব থেকে শেখা এই তান্দুরী চায়ে ভাগ্য বদলেছে আলতাফ মাহমুদের। বর্তমানে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখেই রয়েছেন তিনি।
সকাল কিংবা বিকেলে আড্ডা জমে ওঠে চায়ের চুমুকে। ক্লান্তি দূর করতে চায়ের জুড়ি নেই। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রং চা, দুধ চা ও গ্রিন টি প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তবে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হরেক রকমের চায়ের আবিষ্কার হয়েছে। মাল্টা চা, মরিচ চা, গুড়ের চা, অপরাজিতা চা বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এবার মাদারীপুরের তরুণ চা বিক্রেতা আলতাফ মাহমুদ হাজির করেছেন সুস্বাদের তান্দুরী চা। গরুর দুধের সর, কাজুবাদামসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তিনি তৈরি করেন এই সুস্বাদু চা। তাঁর চায়ের সুনাম শুধু মাদারীপুরে সীমাবদ্ধ নয়, ছড়িয়ে পড়েছে পাশের জেলা শরীয়তপুর, ফরিদপুরসহ আশপাশের এলাকায়।
ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে তিনি এই সুস্বাদু চা তৈরি করা শিখেছেন। প্রতিদিন বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত তিনি চা বিক্রি করেন। প্রতিদিন ৮-৯ হাজার টাকার চা বিক্রি করেন। ছুটির দিনে বিক্রি আরও বাড়ে। এই তান্দুরী চায়ে ভাগ্য বদলেছে আলতাফ মাহমুদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের দত্তেরহাট গ্রামের তরুণ আলতাফ মাহমুদ। আর্থিক সংকটে লেখাপড়া খুব বেশি করতে পারেননি। পরিবারের চাহিদা মেটাতে পাশের পেয়ারপুর ইউনিয়নের পেয়ারপুর বাজারে বাবা তোফাজ্জেল ফকিরের ছোট্ট চায়ের দোকানে চা বিক্রির কাজ শুরু করেন। কিন্তু বাজারের চায়ের দোকানের ছড়াছড়ি। এত চায়ের দোকানির ভিড়ে শুধু চা বিক্রি করে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ে তাঁর জন্য। বাধ্য হয়ে বিকল্প উপায় খুঁজতে থাকেন তিনি। এ জন্য ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ঘাঁটতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি ভারতের ঐতিহ্যবাহী তান্দুরী চা তৈরির রেসিপি রপ্ত করতে থাকেন। প্রায় এক বছর আগে শুরু করেন তান্দুরী চা তৈরি। এতেই বাঁক বদলের শুরু। দিন-দিন বাড়তে থাকে তাঁর দোকানে চা পিপাসুদের ভিড়। এতে বেড়ে যায় আয়।
আলতাফ মাহমুদ বলেন, ‘গরুর দুধের সর, কাজু বাদাম, ওভালটিন, টেরাবিকা, চকোলেট সিরাপসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তৈরি করেন চা। মাটির তৈরি ছোট্ট হাঁড়িতে গরম চা পরিবেশন করি। চায়ের স্বাদ ভালো হওয়ায় প্রতিদিনই মাদারীপুরের বিভিন্ন উপজেলা, শরীয়তপুর, ফরিদপুরের ভাঙ্গাসহ দূরদূরান্ত থেকে অনেকে পেয়ারাপুর বাজারে ছুটে আসেন তান্দুরী চা পান করতে।’
প্রতি কাপ তান্দুরী চা ৩০ টাকা, চকলেট তান্দুরী ৫০ টাকা, কফি তান্দুরী ৫০ টাকা, কফি রেগুলার ৩০ টাকা, চকলেট চা ৩০ টাকা, মালাই চা ২০ টাকা, দুধ চা ১০ টাকা ও গ্রিন টি প্রতি কাপ ১০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি। আলতাফ মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ কাপ চা বিক্রি হয়। আগে যেখানে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার চা বিক্রি করতেই হিমশিম খেতে হতো, সেখানে এখন প্রতিদিন ৮ থেকে ৯ হাজার টাকার তান্দুরী চা বিক্রি করি। শুক্রবারসহ ছুটির দিনে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।’
ইউটিউব থেকে শেখা এই তান্দুরী চায়ে ভাগ্য বদলেছে আলতাফ মাহমুদের। বর্তমানে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সুখেই রয়েছেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে