কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
মিনহাজউদ্দিন আহমেদ (২১) ও মিরাজউদ্দিন আহমেদ (১৮) দুই ভাই। নেত্রকোনার কেন্দুয়ার এই দুই তরুণ পড়ালেখার পাশাপাশি মাশরুম চাষ করছেন। প্রশিক্ষণ নিয়ে উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে তারা মাশরুম চাষ শুরু করেন। বর্তমানে তাদের মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা। উপজেলা কৃষি অফিস জানায়, বাণিজ্যিকভাবে উপজেলায় এটিই প্রথম মাশরুম চাষ। মাশরুম চাষের জন্য দুই ভাইকে আমরা সর্বাত্মক সহায়তা করছি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লেখাপড়ার পাশাপাশি উৎপাদনশীল কিছু করার চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন মিনহাজউদ্দিন আহমেদ ও মিরাজউদ্দিন আহমেদ। এ অবস্থায় গত বছরের শুরুর দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে ভিডিও দেখে মাশরুম চাষে উদ্বুদ্ধ হন তারা। কিন্তু এতে তাঁরা তেমন সফল হতে পারেননি। এরপরও দমে যাননি তাঁরা। পরে মাগুরার ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে মাশরুম চাষের ওপর ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নেন।
প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর থেকে নিজ বসতবাড়িতে ‘এনএমসি মাশরুম সেন্টার ‘ (নেত্রকোনা মাশরুম সেন্টার) নামে মাশরুম চাষ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ওয়েস্টার জাতের মাশরুমের চাষ করছেন। এখন প্রতিদিন গড়ে ১৫-২০ কেজি মাশরুম উৎপাদন হয়। খরচ বাদে প্রতিমাসে তাদের আয় এখন প্রায় ৫০ হাজার টাকা। গত দুই মাসে তাদের আয় হয়েছে লাখ টাকার কাছাকাছি। মাশরুম চাষ করে এখন তাঁরা সফলতার মুখ দেখছেন।
মিনহাজ ও মিরাজ বলেন, মাগুরার ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেশ উপকার হয়েছে। এখন বাড়িতে উৎপাদিত মাশরুম খাচ্ছেন। পাশাপাশি বাইরেও বিক্রি করছেন।
তাঁরা আরও জানায়, একটু চেষ্টা করলেই মাশরুম চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। মাশরুম একধরনের সবজি। রুটির মতো খাওয়া যায়। ঘরে চাষ করা যায়। তাই আমাদের দেখাদেখি এখন অন্যরাও এ মাশরুম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
এর জন্য তাদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছি। তবে ব্যাপকভাবে এই মাশরুমের চাষ করতে হলে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রতিটি এলাকায় যদি একটি মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলা যায়, তবে সেটি অনেকের ভাগ্য ফিরিয়ে আনবে।
কেন্দুয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম শাহজাহান কবির জানান, মাশরুম অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও ঔষধি গুণ সম্পন্ন খাবার। এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো অ্যাসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে এটি সারা দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। স্বল্প পুঁজি ও শ্রম ব্যয় করে অধিক আয় করা সম্ভব বলে কেন্দুয়াতেও পরিচিত হয়ে উঠছে মাশরুম চাষ। তিনি আরও জানান, বাণিজ্যিকভাবে এটিই উপজেলায় প্রথম মাশরুম চাষ। তাদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া সুযোগ পেলে দুই ভাইয়ের মাশরুম চাষ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি পরিদর্শনেও যাব।
মিনহাজউদ্দিন আহমেদ (২১) ও মিরাজউদ্দিন আহমেদ (১৮) দুই ভাই। নেত্রকোনার কেন্দুয়ার এই দুই তরুণ পড়ালেখার পাশাপাশি মাশরুম চাষ করছেন। প্রশিক্ষণ নিয়ে উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে তারা মাশরুম চাষ শুরু করেন। বর্তমানে তাদের মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা। উপজেলা কৃষি অফিস জানায়, বাণিজ্যিকভাবে উপজেলায় এটিই প্রথম মাশরুম চাষ। মাশরুম চাষের জন্য দুই ভাইকে আমরা সর্বাত্মক সহায়তা করছি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লেখাপড়ার পাশাপাশি উৎপাদনশীল কিছু করার চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন মিনহাজউদ্দিন আহমেদ ও মিরাজউদ্দিন আহমেদ। এ অবস্থায় গত বছরের শুরুর দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে ভিডিও দেখে মাশরুম চাষে উদ্বুদ্ধ হন তারা। কিন্তু এতে তাঁরা তেমন সফল হতে পারেননি। এরপরও দমে যাননি তাঁরা। পরে মাগুরার ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে মাশরুম চাষের ওপর ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নেন।
প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর থেকে নিজ বসতবাড়িতে ‘এনএমসি মাশরুম সেন্টার ‘ (নেত্রকোনা মাশরুম সেন্টার) নামে মাশরুম চাষ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ওয়েস্টার জাতের মাশরুমের চাষ করছেন। এখন প্রতিদিন গড়ে ১৫-২০ কেজি মাশরুম উৎপাদন হয়। খরচ বাদে প্রতিমাসে তাদের আয় এখন প্রায় ৫০ হাজার টাকা। গত দুই মাসে তাদের আয় হয়েছে লাখ টাকার কাছাকাছি। মাশরুম চাষ করে এখন তাঁরা সফলতার মুখ দেখছেন।
মিনহাজ ও মিরাজ বলেন, মাগুরার ড্রিম মাশরুম সেন্টার থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেশ উপকার হয়েছে। এখন বাড়িতে উৎপাদিত মাশরুম খাচ্ছেন। পাশাপাশি বাইরেও বিক্রি করছেন।
তাঁরা আরও জানায়, একটু চেষ্টা করলেই মাশরুম চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। মাশরুম একধরনের সবজি। রুটির মতো খাওয়া যায়। ঘরে চাষ করা যায়। তাই আমাদের দেখাদেখি এখন অন্যরাও এ মাশরুম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
এর জন্য তাদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছি। তবে ব্যাপকভাবে এই মাশরুমের চাষ করতে হলে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রতিটি এলাকায় যদি একটি মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলা যায়, তবে সেটি অনেকের ভাগ্য ফিরিয়ে আনবে।
কেন্দুয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম শাহজাহান কবির জানান, মাশরুম অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও ঔষধি গুণ সম্পন্ন খাবার। এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো অ্যাসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে এটি সারা দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। স্বল্প পুঁজি ও শ্রম ব্যয় করে অধিক আয় করা সম্ভব বলে কেন্দুয়াতেও পরিচিত হয়ে উঠছে মাশরুম চাষ। তিনি আরও জানান, বাণিজ্যিকভাবে এটিই উপজেলায় প্রথম মাশরুম চাষ। তাদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া সুযোগ পেলে দুই ভাইয়ের মাশরুম চাষ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি পরিদর্শনেও যাব।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে