সাইফুল মাসুম, ঢাকা
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের পাশে বেড়িবাঁধে পাইকারি ফুলের মার্কেট ও প্রসেসিং সেন্টার উদ্বোধন করা হয় গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর। এরপর সাড়ে পাঁচ মাস পেরোলেও ফুল ব্যবসায়ীদের কাছে এখনো দোকান হস্তান্তর করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মার্কেট পরিচালনার কোনো নীতিমালাই করা হয়নি। এ ছাড়া ওখানে ফুল বিক্রি করার মতো পরিবেশও গড়ে ওঠেনি। তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, জাতীয় নির্বাচন, মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী পরিবর্তন, অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিদেশ সফর এবং দোকান বরাদ্দ নিয়ে ফুল ব্যবসায়ীদের একাধিক সমিতির মতবিরোধের কারণে মার্কেটটি এখনো চালু করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অযত্নে পড়ে আছে মার্কেটের হিমাগার এবং নষ্ট হচ্ছে ফুল প্রক্রিয়াজাতকরণ ও প্যাকেজিংয়ের (মোড়কজাতকরণ) যন্ত্রপাতি।
গত সোমবার গাবতলীতে নবনির্মিত ফুল মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, সামনের গেট খোলা। ভবনের একটি কক্ষে অযত্নে পড়ে আছে ফুল প্রক্রিয়াজাতকরণ যন্ত্র। আরেকটি কক্ষে তালাবদ্ধ অবস্থায় রাখা ফুল মোড়কজাতকরণের যন্ত্রপাতি। ভবনের এক পাশে ছয়টি কাভার্ড ভ্যানসহ একটি ট্রাক দাঁড় করিয়ে রাখা। কাভার্ড ভ্যানে লেখা ‘কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সেন্ট্রাল মার্কেট গাবতলী’। জানা গেছে, গাড়িগুলো কয়েক বছর ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে এসব যন্ত্রপাতি আনা হয়েছিল। একই সময় ফুল রাখার জন্য একটি হিমাগার তৈরি করা হয়েছে।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও গাবতলী কেন্দ্রীয় ফুল মার্কেট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. মফিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে ব্যবসায়ীরা ফুল রেখে বিক্রি করবেন, তাঁরা তা নিজেদের মতো ডেকোরেশন করে নেবেন। তবে সমস্যা হচ্ছে, দোকান বরাদ্দের তালিকা নিয়ে।আমরা সর্বোচ্চ ২৫৫ জন ব্যবসায়ীকে দোকান বরাদ্দ দিতে পারব। শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ের ব্যবসায়ীরা ৪০০ দোকান বরাদ্দ চাইছেন। সবাই নিজেদের লোকজনের জন্য বেশি বরাদ্দ পেতে চাইছেন।’
জানা যায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হচ্ছে। ফুলের চাষ বেশি হয় যশোর, ঝিনাইদহ, পাবনা, মানিকগঞ্জ ও ঢাকার সাভারে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এসব ফুল খুচরা বিক্রি হলেও পাইকারি ফুল বিক্রি হয় শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ে। মূলত এই দুই এলাকার পাইকারি ফুল ব্যবসায়ীদের শহরের বাইরে স্থানান্তর করতেই গাবতলীতে পাইকারি ফুলের বাজার প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে অনেক পাইকারি ব্যবসায়ী শাহবাগ ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে চাইছেন না বলে অভিযোগ আছে। শাহবাগের এক খুচরা ফুল ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ওরা (পাইকারি ব্যবসায়ীরা) নানা অজুহাতে শাহবাগের জায়গা ছাড়তে চাইছে না। তারা গাবতলীতে না যাওয়ার পাঁয়তারা করছে। পাইকারেরা সরলে সবার জন্য ভালো হবে, শাহবাগে গ্যাদারিং (ভিড়) কমবে।’
আগারগাঁওয়ের ফুল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ে কোনো পাইকারি দোকান রাখা যাবে না। নইলে গাবতলীতে মার্কেট জমাতে পারব না। ব্যবসায়ীদের সবাইকে ওখানে জায়গা দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগারগাঁওয়ের পাইকারি ব্যবসায়ীদের মধ্যে ২০০ জনের এবং শাহবাগের ১৯০ জনের তালিকা করা হয়েছে। এখন শাহবাগের অংশও সমানসংখ্যক দোকান বরাদ্দ চাইছে। আমরা বলেছি, প্রকৃত ব্যবসায়ী ছাড়া অন্যরা যেন না পায়।’
তবে গাবতলীতে ফুলের মার্কেট চালু হলে ব্যবসায়ীদের দিক থেকে কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ। তিনি বলেন, ‘ফুলের মার্কেট হচ্ছে একটু বিশেষায়িত। সেখানে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ এখনো বাকি রয়েছে। এর জন্য প্রায় দেড় মাস সময় লাগবে। কিছু ফুল আছে কম জায়গা হলেও চলবে। তাই তিন-চার মাপের দোকান হবে। এটা বিপণন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানেন না। আমাদের প্রস্তাব, ৪০০ দোকান বরাদ্দ দিতে হবে। আর মার্কেটের যোগাযোগব্যবস্থাও উন্নত করতে হবে।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণের টাকায় প্রায় ২০ বছর আগে মার্কেটটি বানানো হয়েছিল। এর সঙ্গে বিভিন্ন জেলায়ও মার্কেট বানানো হয়। কথা ছিল কৃষকেরা নিজেরাই নিরাপদ শাকসবজি, ফল এনে রাজধানীর এই মার্কেটে বিক্রি করবেন। এ জন্য শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কাভার্ড ভ্যানও কেনা হয়েছিল। ২০১০ সালে স্বল্পমাত্রায় কেন্দ্রীয় মার্কেটটি চালু হলেও ২০১৪ সালের দিকে অদৃশ্য কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। ২০২১ সালে মার্কেট ভবনের সঙ্গে আরেকটি নতুন ভবন নির্মাণ করে কেন্দ্রীয় ফুল মার্কেট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরে ২০২৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর ফুলচাষি ও ব্যবসায়ীদের উপস্থিতিতে মার্কেটটির উদ্বোধন করেন তখনকার কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
কৃষি অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. হাসনিন জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাবতলীতে কেন্দ্রীয় ফুলের বাজার চালু করার উদ্যোগটি ভালো। তবে উদ্বোধনের সাড়ে পাঁচ মাস পরও সেটা কেন চালু করা সম্ভব হয়নি, তা খতিয়ে দেখা উচিত। কোনো সমস্যা থাকলে তা দ্রুত নিরসন করা দরকার। কারণ মার্কেটের সঙ্গে ফুলের মতো একটি সম্ভাবনাময় খাতের অগ্রগতি জড়িয়ে আছে।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের পাশে বেড়িবাঁধে পাইকারি ফুলের মার্কেট ও প্রসেসিং সেন্টার উদ্বোধন করা হয় গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর। এরপর সাড়ে পাঁচ মাস পেরোলেও ফুল ব্যবসায়ীদের কাছে এখনো দোকান হস্তান্তর করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মার্কেট পরিচালনার কোনো নীতিমালাই করা হয়নি। এ ছাড়া ওখানে ফুল বিক্রি করার মতো পরিবেশও গড়ে ওঠেনি। তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, জাতীয় নির্বাচন, মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী পরিবর্তন, অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিদেশ সফর এবং দোকান বরাদ্দ নিয়ে ফুল ব্যবসায়ীদের একাধিক সমিতির মতবিরোধের কারণে মার্কেটটি এখনো চালু করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অযত্নে পড়ে আছে মার্কেটের হিমাগার এবং নষ্ট হচ্ছে ফুল প্রক্রিয়াজাতকরণ ও প্যাকেজিংয়ের (মোড়কজাতকরণ) যন্ত্রপাতি।
গত সোমবার গাবতলীতে নবনির্মিত ফুল মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, সামনের গেট খোলা। ভবনের একটি কক্ষে অযত্নে পড়ে আছে ফুল প্রক্রিয়াজাতকরণ যন্ত্র। আরেকটি কক্ষে তালাবদ্ধ অবস্থায় রাখা ফুল মোড়কজাতকরণের যন্ত্রপাতি। ভবনের এক পাশে ছয়টি কাভার্ড ভ্যানসহ একটি ট্রাক দাঁড় করিয়ে রাখা। কাভার্ড ভ্যানে লেখা ‘কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সেন্ট্রাল মার্কেট গাবতলী’। জানা গেছে, গাড়িগুলো কয়েক বছর ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে এসব যন্ত্রপাতি আনা হয়েছিল। একই সময় ফুল রাখার জন্য একটি হিমাগার তৈরি করা হয়েছে।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও গাবতলী কেন্দ্রীয় ফুল মার্কেট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. মফিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে ব্যবসায়ীরা ফুল রেখে বিক্রি করবেন, তাঁরা তা নিজেদের মতো ডেকোরেশন করে নেবেন। তবে সমস্যা হচ্ছে, দোকান বরাদ্দের তালিকা নিয়ে।আমরা সর্বোচ্চ ২৫৫ জন ব্যবসায়ীকে দোকান বরাদ্দ দিতে পারব। শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ের ব্যবসায়ীরা ৪০০ দোকান বরাদ্দ চাইছেন। সবাই নিজেদের লোকজনের জন্য বেশি বরাদ্দ পেতে চাইছেন।’
জানা যায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হচ্ছে। ফুলের চাষ বেশি হয় যশোর, ঝিনাইদহ, পাবনা, মানিকগঞ্জ ও ঢাকার সাভারে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এসব ফুল খুচরা বিক্রি হলেও পাইকারি ফুল বিক্রি হয় শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ে। মূলত এই দুই এলাকার পাইকারি ফুল ব্যবসায়ীদের শহরের বাইরে স্থানান্তর করতেই গাবতলীতে পাইকারি ফুলের বাজার প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে অনেক পাইকারি ব্যবসায়ী শাহবাগ ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে চাইছেন না বলে অভিযোগ আছে। শাহবাগের এক খুচরা ফুল ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ওরা (পাইকারি ব্যবসায়ীরা) নানা অজুহাতে শাহবাগের জায়গা ছাড়তে চাইছে না। তারা গাবতলীতে না যাওয়ার পাঁয়তারা করছে। পাইকারেরা সরলে সবার জন্য ভালো হবে, শাহবাগে গ্যাদারিং (ভিড়) কমবে।’
আগারগাঁওয়ের ফুল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ে কোনো পাইকারি দোকান রাখা যাবে না। নইলে গাবতলীতে মার্কেট জমাতে পারব না। ব্যবসায়ীদের সবাইকে ওখানে জায়গা দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগারগাঁওয়ের পাইকারি ব্যবসায়ীদের মধ্যে ২০০ জনের এবং শাহবাগের ১৯০ জনের তালিকা করা হয়েছে। এখন শাহবাগের অংশও সমানসংখ্যক দোকান বরাদ্দ চাইছে। আমরা বলেছি, প্রকৃত ব্যবসায়ী ছাড়া অন্যরা যেন না পায়।’
তবে গাবতলীতে ফুলের মার্কেট চালু হলে ব্যবসায়ীদের দিক থেকে কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ। তিনি বলেন, ‘ফুলের মার্কেট হচ্ছে একটু বিশেষায়িত। সেখানে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ এখনো বাকি রয়েছে। এর জন্য প্রায় দেড় মাস সময় লাগবে। কিছু ফুল আছে কম জায়গা হলেও চলবে। তাই তিন-চার মাপের দোকান হবে। এটা বিপণন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানেন না। আমাদের প্রস্তাব, ৪০০ দোকান বরাদ্দ দিতে হবে। আর মার্কেটের যোগাযোগব্যবস্থাও উন্নত করতে হবে।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণের টাকায় প্রায় ২০ বছর আগে মার্কেটটি বানানো হয়েছিল। এর সঙ্গে বিভিন্ন জেলায়ও মার্কেট বানানো হয়। কথা ছিল কৃষকেরা নিজেরাই নিরাপদ শাকসবজি, ফল এনে রাজধানীর এই মার্কেটে বিক্রি করবেন। এ জন্য শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কাভার্ড ভ্যানও কেনা হয়েছিল। ২০১০ সালে স্বল্পমাত্রায় কেন্দ্রীয় মার্কেটটি চালু হলেও ২০১৪ সালের দিকে অদৃশ্য কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। ২০২১ সালে মার্কেট ভবনের সঙ্গে আরেকটি নতুন ভবন নির্মাণ করে কেন্দ্রীয় ফুল মার্কেট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরে ২০২৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর ফুলচাষি ও ব্যবসায়ীদের উপস্থিতিতে মার্কেটটির উদ্বোধন করেন তখনকার কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
কৃষি অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. হাসনিন জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাবতলীতে কেন্দ্রীয় ফুলের বাজার চালু করার উদ্যোগটি ভালো। তবে উদ্বোধনের সাড়ে পাঁচ মাস পরও সেটা কেন চালু করা সম্ভব হয়নি, তা খতিয়ে দেখা উচিত। কোনো সমস্যা থাকলে তা দ্রুত নিরসন করা দরকার। কারণ মার্কেটের সঙ্গে ফুলের মতো একটি সম্ভাবনাময় খাতের অগ্রগতি জড়িয়ে আছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে