অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
নদী থেকে বালু তোলার কারণে নদী ভাঙনের হুমকিতে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের গাজিরহাটি গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫টি ঘরবাড়ি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমিকায় অসন্তোষ রয়েছে ভুক্তভোগীদের মধ্যে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে কলমা-আব্দুল্লাপুর লোপ কাট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে সরকার। ভৈরব আজমিরিগঞ্জ নৌপথে প্রায় আড়াই ঘণ্টা দূরত্ব কমাতে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। এতে আব্দুল্লাপুর দক্ষিণ দিকে কালনী নদী হতে কলমা গ্রামের সামনে মেঘনা নদী পর্যন্ত খনন করা হয়। তাতে নৌপথে আড়াই ঘণ্টা সময় বেঁচে যায়।
নদীপথ কমে এলেও নতুন নদী থেকে অবাধে বালু তোলায় গাজিরহাটিসহ একাধিক স্থানে নদী ভাঙনে ফসলি জমি তলিয়ে যাচ্ছে। মূল নদীর কয়েক কিলোমিটার ভেতরে থাকা গ্রাম ও ফসলি জমি এখন কাটাগাঙ্গের ভাঙনের কবলে। এই গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫টি পরিবার এখন হুমকির মুখে।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, ‘আগে শুনেছি খাল কেটে কুমির আনা হয়। এখন দেখছি গাঙ্গ কেটে ভাঙন ধরানো হয়েছে। এই গাঙ্গের কারণে লঞ্চ (নৌপথ) যাতায়াতে সময় বাঁচলেও আমাদের জমি মরছে, বাড়ি ঘর মরতে বসেছে। এই নদী ভাঙন প্রতিরোধে নদী শাসন এবং বালু উত্তোলনকারীদের থামাতে হবে।’
কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, অষ্টগ্রামের কাটাগাঙ্গের ভাঙন রোধে কাজ করা হচ্ছে। গত অর্থ বছরে ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে, প্রায় ৬ হাজার বালির বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলে ভাঙন প্রতিরোধ করা হয়। ভাঙন রোধে আরও অতিরিক্ত বরাদ্দের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।
গাজিহাটি গ্রামের বাসিন্দা ডাবলু দাস বলেন, ‘জমি কাইট্টা গাঙ্গ হইল। এই গাঙ্গের ভাঙনে আমরা নিজেরাই সমস্যায় আছি। গ্রামের পাশে দুই-আড়াই হাজার বালু ব্যাগে পুরা গ্রাম রক্ষা হইত না। আরও বেশি বেশি বস্তা দিয়ে গাঙ্গ শাসন করা দরকার। এখন স্রোত নাই, তবু ভাঙন চলছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য শ্রীহরি দাস বলেন, ‘তিন বছর আগে অবৈধভাবে গাঙ্গের বালু তোলার কারণে, গাজিরহাটির ভাঙন শুরু হয়। গেল বর্ষায় কিছু বালুর বস্তা ঠিকাদারদের ইচ্ছেমতো ফেলা হয়েছে। আমাদের কোনো কথা শোনেনি। এতে সামান্য জায়গা রক্ষা হলেও আমরা হুমকির মুখে রয়েছি। গ্রামটি রক্ষায় সরকারের সুদৃষ্টি চাই।’
কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড উপসহকারী প্রকৌশলী মো. সেলিম মিয়া মুঠোফোনে বলেন, গ্রামটি রক্ষায় অতিরিক্ত চাহিদা প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এখন তেমন ভাঙন নেই। তবে, ভাঙন শুরু হলে বা বর্ষার আগে নতুন করে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ করা হবে।
নদী থেকে বালু তোলার কারণে নদী ভাঙনের হুমকিতে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের গাজিরহাটি গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫টি ঘরবাড়ি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমিকায় অসন্তোষ রয়েছে ভুক্তভোগীদের মধ্যে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে কলমা-আব্দুল্লাপুর লোপ কাট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে সরকার। ভৈরব আজমিরিগঞ্জ নৌপথে প্রায় আড়াই ঘণ্টা দূরত্ব কমাতে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। এতে আব্দুল্লাপুর দক্ষিণ দিকে কালনী নদী হতে কলমা গ্রামের সামনে মেঘনা নদী পর্যন্ত খনন করা হয়। তাতে নৌপথে আড়াই ঘণ্টা সময় বেঁচে যায়।
নদীপথ কমে এলেও নতুন নদী থেকে অবাধে বালু তোলায় গাজিরহাটিসহ একাধিক স্থানে নদী ভাঙনে ফসলি জমি তলিয়ে যাচ্ছে। মূল নদীর কয়েক কিলোমিটার ভেতরে থাকা গ্রাম ও ফসলি জমি এখন কাটাগাঙ্গের ভাঙনের কবলে। এই গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫টি পরিবার এখন হুমকির মুখে।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, ‘আগে শুনেছি খাল কেটে কুমির আনা হয়। এখন দেখছি গাঙ্গ কেটে ভাঙন ধরানো হয়েছে। এই গাঙ্গের কারণে লঞ্চ (নৌপথ) যাতায়াতে সময় বাঁচলেও আমাদের জমি মরছে, বাড়ি ঘর মরতে বসেছে। এই নদী ভাঙন প্রতিরোধে নদী শাসন এবং বালু উত্তোলনকারীদের থামাতে হবে।’
কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, অষ্টগ্রামের কাটাগাঙ্গের ভাঙন রোধে কাজ করা হচ্ছে। গত অর্থ বছরে ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে, প্রায় ৬ হাজার বালির বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলে ভাঙন প্রতিরোধ করা হয়। ভাঙন রোধে আরও অতিরিক্ত বরাদ্দের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।
গাজিহাটি গ্রামের বাসিন্দা ডাবলু দাস বলেন, ‘জমি কাইট্টা গাঙ্গ হইল। এই গাঙ্গের ভাঙনে আমরা নিজেরাই সমস্যায় আছি। গ্রামের পাশে দুই-আড়াই হাজার বালু ব্যাগে পুরা গ্রাম রক্ষা হইত না। আরও বেশি বেশি বস্তা দিয়ে গাঙ্গ শাসন করা দরকার। এখন স্রোত নাই, তবু ভাঙন চলছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ও ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য শ্রীহরি দাস বলেন, ‘তিন বছর আগে অবৈধভাবে গাঙ্গের বালু তোলার কারণে, গাজিরহাটির ভাঙন শুরু হয়। গেল বর্ষায় কিছু বালুর বস্তা ঠিকাদারদের ইচ্ছেমতো ফেলা হয়েছে। আমাদের কোনো কথা শোনেনি। এতে সামান্য জায়গা রক্ষা হলেও আমরা হুমকির মুখে রয়েছি। গ্রামটি রক্ষায় সরকারের সুদৃষ্টি চাই।’
কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড উপসহকারী প্রকৌশলী মো. সেলিম মিয়া মুঠোফোনে বলেন, গ্রামটি রক্ষায় অতিরিক্ত চাহিদা প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এখন তেমন ভাঙন নেই। তবে, ভাঙন শুরু হলে বা বর্ষার আগে নতুন করে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে