দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার দাকোপে সরকারি কর্মচারীদের থাকার ডরমিটরি ভবনটির ছাদ ফেটে গেছে। বৃষ্টি হলেই ছাদ দিয়ে ঘরে পানি ঢোকে। দেয়ালের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। ভবনটি বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যেকোনো মুহূর্তে এটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এখানে বসবাসকারী সরকারি কর্মচারীরা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তাঁরা ভবনটি দ্রুত পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। সূত্রে জানা যায়, সরকারি কর্মচারীদের থাকার জন্য ১৯৮৬ সালে দাকোপে নির্মাণ করা হয় এই দোতলা ভবনটি। এর পর থেকে এখানে বসবাস করতে থাকেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত এই উপজেলায় কর্মরত কর্মচারীরা। পরে কয়েকবার ভবনটিতে সংস্কারকাজ হয়। কিন্তু বর্তমানে ভবনটির অবস্থা খুবই নাজুক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভবনের ছাদ ফেটে গেছে। বর্ষা এলে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। জানালা ভেঙে গেছে। দরজা ঠিকমতো আটকায় না। বাথরুমের অবস্থা আরও শোচনীয়। ডাইনিং রুমের ভেতরের অবস্থা খুবই খারাপ। মোট কথা কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে ভবনটি। দ্রুত ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা দরকার। এখানে বসবাস করেন বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মচারী।
এলজিইডি অফিসের জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা ৮ জন এখানে থাকি। ভবনের ছাদ ফেটে গেছে। বর্ষা এলে পানি পড়ে। দরজা-জানালা নষ্ট। বাথরুম নষ্ট।
যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে ভবনটি। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ভবনটি পুনর্নির্মাণের দাবি জানান।
ভূমি অফিসের মুমিনুল বলেন, ‘আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এখানে থাকছি। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে। ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।’
তিনি অতি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস জানান, ডরমিটরি ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এখানে বসবাস করা কঠিন। যেকোনো সময় এটি ভেঙে পড়তে পারে। এখানে যাঁরা বসবাস করেন, তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। অতি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হবে।
দাকোপ উপজেলা চেয়ারম্যান মনসুর আলী খান বলেন, ‘ডরমিটরি ভবন প্রত্যেক উপজেলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভবন। দূর-দূরান্ত থেকে আসা সরকারি কর্মচারীরা এখানে থেকে অফিস করেন। এতে তাঁদের অনেক সুবিধা হয়। আমাদের উপজেলার ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণে সরকারি কর্মচারীরা বিপাকে পড়েছেন।’ তিনি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলবেন বলে আশ্বাস দেন।
খুলনার দাকোপে সরকারি কর্মচারীদের থাকার ডরমিটরি ভবনটির ছাদ ফেটে গেছে। বৃষ্টি হলেই ছাদ দিয়ে ঘরে পানি ঢোকে। দেয়ালের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। ভবনটি বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যেকোনো মুহূর্তে এটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এখানে বসবাসকারী সরকারি কর্মচারীরা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তাঁরা ভবনটি দ্রুত পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। সূত্রে জানা যায়, সরকারি কর্মচারীদের থাকার জন্য ১৯৮৬ সালে দাকোপে নির্মাণ করা হয় এই দোতলা ভবনটি। এর পর থেকে এখানে বসবাস করতে থাকেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত এই উপজেলায় কর্মরত কর্মচারীরা। পরে কয়েকবার ভবনটিতে সংস্কারকাজ হয়। কিন্তু বর্তমানে ভবনটির অবস্থা খুবই নাজুক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভবনের ছাদ ফেটে গেছে। বর্ষা এলে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। জানালা ভেঙে গেছে। দরজা ঠিকমতো আটকায় না। বাথরুমের অবস্থা আরও শোচনীয়। ডাইনিং রুমের ভেতরের অবস্থা খুবই খারাপ। মোট কথা কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে ভবনটি। দ্রুত ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা দরকার। এখানে বসবাস করেন বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মচারী।
এলজিইডি অফিসের জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা ৮ জন এখানে থাকি। ভবনের ছাদ ফেটে গেছে। বর্ষা এলে পানি পড়ে। দরজা-জানালা নষ্ট। বাথরুম নষ্ট।
যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে ভবনটি। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ভবনটি পুনর্নির্মাণের দাবি জানান।
ভূমি অফিসের মুমিনুল বলেন, ‘আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এখানে থাকছি। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে। ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।’
তিনি অতি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস জানান, ডরমিটরি ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এখানে বসবাস করা কঠিন। যেকোনো সময় এটি ভেঙে পড়তে পারে। এখানে যাঁরা বসবাস করেন, তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। অতি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হবে।
দাকোপ উপজেলা চেয়ারম্যান মনসুর আলী খান বলেন, ‘ডরমিটরি ভবন প্রত্যেক উপজেলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভবন। দূর-দূরান্ত থেকে আসা সরকারি কর্মচারীরা এখানে থেকে অফিস করেন। এতে তাঁদের অনেক সুবিধা হয়। আমাদের উপজেলার ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণে সরকারি কর্মচারীরা বিপাকে পড়েছেন।’ তিনি দ্রুত ভবনটি নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলবেন বলে আশ্বাস দেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪