মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
সকালে ঘাসের ডগার শিশিরবিন্দু শীতের আগমনের জানান দিচ্ছে। মেঘনা-ধনাগোদা নদীর তীরের মতলব উত্তর উপজেলাতেও শীতের এই আগমনী বার্তা ছড়িয়ে গেছে। সকালের শিশির আর সন্ধ্যায় কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামও। ফলে গ্রামবাসী নিচ্ছেন শীত মোকাবিলার প্রস্তুতি। এতে ভিড় বাড়ছে লেপ-তোশকের দোকানে। যে কারণে ব্যস্ততা বেড়েছে লেপ-তোশকের কারিগর ও এই ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদেরও।
শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় লেপ-তোশক প্রস্তুতকারী কারিগরদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। উপজেলার লেপ-তোশক তৈরির দোকানগুলোতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা ও ব্যবসায়ীরা। বছরের অন্যান্য সময় বেচাকেনা কম হলেও শীত মৌসুমে বিক্রি কয়েক গুন বেড়ে যায় এসব শীত বস্ত্রের। বাজারে কম্বলের তুলনায় লেপের দাম কম হওয়ায় চাহিদা বেশি। উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নের প্রতিটি বাজারেই দেখা গেছে শীতকে সামনে রেখে এমন প্রস্তুতির দৃশ্য।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন বাজারের লেপ-তোশক তৈরির কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিটি লেপ ও তোশক তৈরিতে ৫-৬ কেজি তুলা ব্যবহার করা হয়। এসব লেপ আকারভেদে ৯০০ থেকে দুই হাজার টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া একটি তোশক তৈরি করতে ৮-১৫ কেজি তুলা লাগে। বিক্রি হয় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়। একটি জাজিম তৈরিতে ৩০-৫০ কেজি তুলা ও নারিকেলের খোসা প্রয়োজন হয়। আকার ভেদে তা বিক্রি হয় ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, বছরের অন্যান্য সময় মাসে ২-৪ জন তোশক কিনতে আসলেও লেপের চাহিদা একেবারেই থাকে না। শীতের শুরু থেকে অন্তত ৪টি মাস লেপ-তোশক বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। এ সময় সবচেয়ে বেশি লেপ বিক্রি হয়ে থাকে। যে কারণে চাহিদার কথা মাথায় রেখে লেপ সেলাই কর্মীদের সংখ্যাও বাড়াতে হয়।
ছেংগারচর বাজারের কারিগর সফিকুল ইসলাম জানান, শীতের সময় কাজের চাপ একটু বেশি থাকে। এ সময় গড়ে প্রতিদিন একজন কারিগর ৩-৪টি লেপ-তোশক তৈরি করতে পারেন। এ ছাড়া গত শীতের তুলনায় বিভিন্ন প্রকার তুলা ও কাপড়ের দাম বেড়েছে। যে কারণে প্রতিটি লেপ-তোষকে আকার ভেদে ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা বেশি খরচ পড়ছে।
সকালে ঘাসের ডগার শিশিরবিন্দু শীতের আগমনের জানান দিচ্ছে। মেঘনা-ধনাগোদা নদীর তীরের মতলব উত্তর উপজেলাতেও শীতের এই আগমনী বার্তা ছড়িয়ে গেছে। সকালের শিশির আর সন্ধ্যায় কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামও। ফলে গ্রামবাসী নিচ্ছেন শীত মোকাবিলার প্রস্তুতি। এতে ভিড় বাড়ছে লেপ-তোশকের দোকানে। যে কারণে ব্যস্ততা বেড়েছে লেপ-তোশকের কারিগর ও এই ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদেরও।
শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় লেপ-তোশক প্রস্তুতকারী কারিগরদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। উপজেলার লেপ-তোশক তৈরির দোকানগুলোতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা ও ব্যবসায়ীরা। বছরের অন্যান্য সময় বেচাকেনা কম হলেও শীত মৌসুমে বিক্রি কয়েক গুন বেড়ে যায় এসব শীত বস্ত্রের। বাজারে কম্বলের তুলনায় লেপের দাম কম হওয়ায় চাহিদা বেশি। উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নের প্রতিটি বাজারেই দেখা গেছে শীতকে সামনে রেখে এমন প্রস্তুতির দৃশ্য।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন বাজারের লেপ-তোশক তৈরির কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিটি লেপ ও তোশক তৈরিতে ৫-৬ কেজি তুলা ব্যবহার করা হয়। এসব লেপ আকারভেদে ৯০০ থেকে দুই হাজার টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া একটি তোশক তৈরি করতে ৮-১৫ কেজি তুলা লাগে। বিক্রি হয় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়। একটি জাজিম তৈরিতে ৩০-৫০ কেজি তুলা ও নারিকেলের খোসা প্রয়োজন হয়। আকার ভেদে তা বিক্রি হয় ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, বছরের অন্যান্য সময় মাসে ২-৪ জন তোশক কিনতে আসলেও লেপের চাহিদা একেবারেই থাকে না। শীতের শুরু থেকে অন্তত ৪টি মাস লেপ-তোশক বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। এ সময় সবচেয়ে বেশি লেপ বিক্রি হয়ে থাকে। যে কারণে চাহিদার কথা মাথায় রেখে লেপ সেলাই কর্মীদের সংখ্যাও বাড়াতে হয়।
ছেংগারচর বাজারের কারিগর সফিকুল ইসলাম জানান, শীতের সময় কাজের চাপ একটু বেশি থাকে। এ সময় গড়ে প্রতিদিন একজন কারিগর ৩-৪টি লেপ-তোশক তৈরি করতে পারেন। এ ছাড়া গত শীতের তুলনায় বিভিন্ন প্রকার তুলা ও কাপড়ের দাম বেড়েছে। যে কারণে প্রতিটি লেপ-তোষকে আকার ভেদে ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা বেশি খরচ পড়ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে