রানা আব্বাস
প্রশ্ন: আগের তুলনায় এবারের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরটা কি ভিন্ন মনে হচ্ছে?
মুমিনুল হক: আগের মতোই মনে হচ্ছে। ভিন্ন কিছু মনে হওয়ার কী আছে?
প্রশ্ন: বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকাতে ওয়ানডে সিরিজ জিতল, তবু ভিন্ন মনে হচ্ছে না?
মুমিনুল: ভিন্ন কিছু মনে হচ্ছে না। কারণ, ওয়ানডের জায়গায় ওয়ানডে, টেস্টের জায়গায় টেস্ট।
প্রশ্ন: কিন্তু ওয়ানডে সিরিজ জয় তো আপনাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলার কথা, তাই না?
মুমিনুল: আমি সব সময়ই আত্মবিশ্বাসী। ওয়ানডে সিরিজ হারলেও আত্মবিশ্বাসী থাকতাম, জিতেও আত্মবিশ্বাসী আছি। আমার আত্মবিশ্বাস কখনো কমে না।
প্রশ্ন: বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জয়টা নিশ্চয়ই আপনাদের আত্মবিশ্বাসের বড় একটা উৎস?
মুমিনুল: নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জেতার আগেও যেমন ছিলাম, পরেও তেমনই আছি। আমি আমার প্রসেস অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: নিউজিল্যান্ডে আপনাদের টেস্ট ইতিহাস যেমন ছিল, দক্ষিণ আফ্রিকাতেও অনেকটা তেমন। গত ২০ বছরে বেশির ভাগ টেস্ট বাংলাদেশ হেরেছে বড় ব্যবধানে। নিউজিল্যান্ডের মতো এখানেও কি ভিন্ন গল্প লেখার সেরা সুযোগ এবার?
মুমিনুল: প্রতিটি ম্যাচই আপনাকে ভালো কিছুর সুযোগ এনে দেয়। আগেও সুযোগ ছিল, এখনো আছে। সুযোগটা আপনি কীভাবে কাজে লাগাচ্ছেন, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। সুযোগ যে কোনো সময়েই ছিল না, তা নয়। এবারই সব সুযোগ, বিষয়টা তাও নয়। আপনারা হয়তো অনেক এক্সাইটেড। এক্সাইটেড থাকলে হয় কী, ফল ভালো না হলে নিতে পারবেন না।
প্রশ্ন: কেপটাউনে যে ১০ দিনের অনুশীলন করলেন, সেখানে নতুন কী যোগ হলো?
মুমিনুল: নতুন আর কী যোগ করা যায়? তবে কেপটাউনের অভিজ্ঞতা ভালো ছিল। গ্যারি (কারস্টেন) দুই দিন এসেছিলেন আমাদের অনুশীলনে। তিনি আমাদের উইকেট সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। দুই দিনে তো আর স্কিলে বিশাল উন্নতি করা যায় না।
প্রশ্ন: এ ধরনের প্রস্তুতিতে আসলে উপকার কোথায়? স্বল্প সময়ে যেহেতু স্কিলে বড় পরিবর্তন আনা কঠিন, তবে পুরোটাই কি মনস্তাত্ত্বিক?
মুমিনুল: মনস্তাত্ত্বিক উপকার হয়। উইকেট সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়। এই ধরনের কন্ডিশনে বাউন্স কীভাবে খেলা যায়, এসব আরকি! মাইন্ডসেট ভালো থাকে।
প্রশ্ন: ওয়ানডে সিরিজ জেতার আত্মবিশ্বাস তো আছেই। দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে তাদের সেরা দলটা পাচ্ছে না এবার। সব মিলিয়ে টেস্টে দুর্দান্ত কিছু করার সুযোগই কি পাচ্ছে বাংলাদেশ?
মুমিনুল: আমরা নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যে টেস্ট জিতেছি, সেটি কিন্তু তাদের সেরা দলের বিপক্ষেই। আন্তর্জাতিক ম্যাচ যারাই খেলে, কোনো দলই কিন্তু খারাপ হয় না। ওভাবে দেখার কিছু নেই। পাঁচ দিন আমরা ভালো খেললে টেস্ট জিতব। না হলে জেতা কঠিন। দুটি টেস্টে পাঁচ দিন, পাঁচ দিন খেলা গুরুত্বপূর্ণ। ছন্দ আমাদের দিকে থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যদি জিততে চাই, ১৫টি সেশনে আমাদের কমপক্ষে ১২টা জিততে হবে। টেস্ট ম্যাচ এত সহজ না। একটা সেশনে হারলে অনেক সময় আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়। ওয়ানডে আর টেস্টের অনেক পার্থক্য। রান কম হলে কিংবা ব্যাটিং বিপর্যয় হলেও ওয়ানডেতে ঘুরে দাঁড়ানো যায়। কিন্তু টেস্টে এটা একটু কঠিন।
প্রশ্ন: দক্ষিণ আফ্রিকা দলে কে আছে, কে নেই—এ আলোচনার বিপরীতে যদি বলি, বাংলাদেশ দলও তো সাকিব আল হাসানকে পাচ্ছে না। দ্বিতীয় টেস্ট তিনি খেলবেন কি না, এখনো নিশ্চিত নয়। এখানে কি এই আলোচনায় একটা ভারসাম্য আসতে পারে?
মুমিনুল: তিনি (সাকিব) থাকলে দলের সমন্বয় করা সহজ হয়। একজন অতিরিক্ত ব্যাটার, বোলার খেলানো যায়। না থাকলে একটু কঠিন হয়ে যায়। এখন এ রকম চলতে থাকলে এটা মেনে নিয়েই এগোতে হবে আমাদের।
প্রশ্ন: বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ এবার দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দলে দক্ষিণ আফ্রিকান কোচিং স্টাফ থাকার সুফল পাচ্ছে। আপনি কীভাবে দেখেন বিষয়টা?
মুমিনুল: তাহলে তো যে দেশে খেলতে যাব, সে দেশের কোচ নিয়োগ দিতে হবে। এ বছরেই আমাদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর আছে। এই সফরে তাহলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বেশি কোচ নিয়ে যাব (হাসি)।
প্রশ্ন: বিষয়টিকে কি প্রত্যাশার চাপ হিসেবে দেখছেন?
মুমিনুল: প্রত্যাশার চাপ থাকবেই। খেলবেন, প্রত্যাশার চাপ থাকবে না? এটা আপনি কীভাবে নিচ্ছেন, সামলাচ্ছেন সেটা আপনার ব্যাপার। যেটা জানি, টেস্টে ভালো রাখতে হলে পাঁচ দিনের মোমেন্টাম নিজেদের পক্ষে রাখতে হবে। সেটি রাখতে হলে যদি শুরুতে ব্যাটিং করি, ম্যাচে টিকে থাকার মতো ব্যাটিং করতে হবে। প্রসেস বা প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে পারলে টেস্ট ম্যাচ জেতা যায়। ফল নিয়ে বেশি চিন্তা করলে... যেখানেই খেলুন না কেন, ভারত কিংবা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেললেও খেলার আগে বলব, জিততে চাই। হারার জন্য তো আর খেলব না। এটা আমি কখনো বলিও না। সব সময়ই বলি, জয়ের জন্য খেলব। জিততে হলে প্রক্রিয়াগুলোও ঠিক রাখতে হবে।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সাফল্যে বেশি প্রশংসিত হচ্ছে বাংলাদেশের পেস বোলিং আক্রমণ। গত দুই বছরে পেসারদের উন্নতিতে আপনারও ভূমিকা আছে। তাদের সাফল্য দেখা আপনার জন্য কতটা তৃপ্তিদায়ক?
মুমিনুল: পেসারদের পর্যাপ্ত সময় আর সুযোগ দেওয়ায় সংবাদমাধ্যম কম সমালোচনা করেনি দলের পেস বোলিং কোচ আর আমাকে নিয়ে। অথচ দেখুন এ বছরে পেসাররা বিদেশে টেস্ট জেতাচ্ছে, ওয়ানডে সিরিজ জেতাচ্ছে। সামনেও এরাই টেস্ট জেতাবে।
প্রশ্ন: আগের তুলনায় এবারের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরটা কি ভিন্ন মনে হচ্ছে?
মুমিনুল হক: আগের মতোই মনে হচ্ছে। ভিন্ন কিছু মনে হওয়ার কী আছে?
প্রশ্ন: বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকাতে ওয়ানডে সিরিজ জিতল, তবু ভিন্ন মনে হচ্ছে না?
মুমিনুল: ভিন্ন কিছু মনে হচ্ছে না। কারণ, ওয়ানডের জায়গায় ওয়ানডে, টেস্টের জায়গায় টেস্ট।
প্রশ্ন: কিন্তু ওয়ানডে সিরিজ জয় তো আপনাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলার কথা, তাই না?
মুমিনুল: আমি সব সময়ই আত্মবিশ্বাসী। ওয়ানডে সিরিজ হারলেও আত্মবিশ্বাসী থাকতাম, জিতেও আত্মবিশ্বাসী আছি। আমার আত্মবিশ্বাস কখনো কমে না।
প্রশ্ন: বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জয়টা নিশ্চয়ই আপনাদের আত্মবিশ্বাসের বড় একটা উৎস?
মুমিনুল: নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জেতার আগেও যেমন ছিলাম, পরেও তেমনই আছি। আমি আমার প্রসেস অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: নিউজিল্যান্ডে আপনাদের টেস্ট ইতিহাস যেমন ছিল, দক্ষিণ আফ্রিকাতেও অনেকটা তেমন। গত ২০ বছরে বেশির ভাগ টেস্ট বাংলাদেশ হেরেছে বড় ব্যবধানে। নিউজিল্যান্ডের মতো এখানেও কি ভিন্ন গল্প লেখার সেরা সুযোগ এবার?
মুমিনুল: প্রতিটি ম্যাচই আপনাকে ভালো কিছুর সুযোগ এনে দেয়। আগেও সুযোগ ছিল, এখনো আছে। সুযোগটা আপনি কীভাবে কাজে লাগাচ্ছেন, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। সুযোগ যে কোনো সময়েই ছিল না, তা নয়। এবারই সব সুযোগ, বিষয়টা তাও নয়। আপনারা হয়তো অনেক এক্সাইটেড। এক্সাইটেড থাকলে হয় কী, ফল ভালো না হলে নিতে পারবেন না।
প্রশ্ন: কেপটাউনে যে ১০ দিনের অনুশীলন করলেন, সেখানে নতুন কী যোগ হলো?
মুমিনুল: নতুন আর কী যোগ করা যায়? তবে কেপটাউনের অভিজ্ঞতা ভালো ছিল। গ্যারি (কারস্টেন) দুই দিন এসেছিলেন আমাদের অনুশীলনে। তিনি আমাদের উইকেট সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। দুই দিনে তো আর স্কিলে বিশাল উন্নতি করা যায় না।
প্রশ্ন: এ ধরনের প্রস্তুতিতে আসলে উপকার কোথায়? স্বল্প সময়ে যেহেতু স্কিলে বড় পরিবর্তন আনা কঠিন, তবে পুরোটাই কি মনস্তাত্ত্বিক?
মুমিনুল: মনস্তাত্ত্বিক উপকার হয়। উইকেট সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়। এই ধরনের কন্ডিশনে বাউন্স কীভাবে খেলা যায়, এসব আরকি! মাইন্ডসেট ভালো থাকে।
প্রশ্ন: ওয়ানডে সিরিজ জেতার আত্মবিশ্বাস তো আছেই। দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে তাদের সেরা দলটা পাচ্ছে না এবার। সব মিলিয়ে টেস্টে দুর্দান্ত কিছু করার সুযোগই কি পাচ্ছে বাংলাদেশ?
মুমিনুল: আমরা নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যে টেস্ট জিতেছি, সেটি কিন্তু তাদের সেরা দলের বিপক্ষেই। আন্তর্জাতিক ম্যাচ যারাই খেলে, কোনো দলই কিন্তু খারাপ হয় না। ওভাবে দেখার কিছু নেই। পাঁচ দিন আমরা ভালো খেললে টেস্ট জিতব। না হলে জেতা কঠিন। দুটি টেস্টে পাঁচ দিন, পাঁচ দিন খেলা গুরুত্বপূর্ণ। ছন্দ আমাদের দিকে থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যদি জিততে চাই, ১৫টি সেশনে আমাদের কমপক্ষে ১২টা জিততে হবে। টেস্ট ম্যাচ এত সহজ না। একটা সেশনে হারলে অনেক সময় আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়। ওয়ানডে আর টেস্টের অনেক পার্থক্য। রান কম হলে কিংবা ব্যাটিং বিপর্যয় হলেও ওয়ানডেতে ঘুরে দাঁড়ানো যায়। কিন্তু টেস্টে এটা একটু কঠিন।
প্রশ্ন: দক্ষিণ আফ্রিকা দলে কে আছে, কে নেই—এ আলোচনার বিপরীতে যদি বলি, বাংলাদেশ দলও তো সাকিব আল হাসানকে পাচ্ছে না। দ্বিতীয় টেস্ট তিনি খেলবেন কি না, এখনো নিশ্চিত নয়। এখানে কি এই আলোচনায় একটা ভারসাম্য আসতে পারে?
মুমিনুল: তিনি (সাকিব) থাকলে দলের সমন্বয় করা সহজ হয়। একজন অতিরিক্ত ব্যাটার, বোলার খেলানো যায়। না থাকলে একটু কঠিন হয়ে যায়। এখন এ রকম চলতে থাকলে এটা মেনে নিয়েই এগোতে হবে আমাদের।
প্রশ্ন: বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ এবার দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দলে দক্ষিণ আফ্রিকান কোচিং স্টাফ থাকার সুফল পাচ্ছে। আপনি কীভাবে দেখেন বিষয়টা?
মুমিনুল: তাহলে তো যে দেশে খেলতে যাব, সে দেশের কোচ নিয়োগ দিতে হবে। এ বছরেই আমাদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর আছে। এই সফরে তাহলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বেশি কোচ নিয়ে যাব (হাসি)।
প্রশ্ন: বিষয়টিকে কি প্রত্যাশার চাপ হিসেবে দেখছেন?
মুমিনুল: প্রত্যাশার চাপ থাকবেই। খেলবেন, প্রত্যাশার চাপ থাকবে না? এটা আপনি কীভাবে নিচ্ছেন, সামলাচ্ছেন সেটা আপনার ব্যাপার। যেটা জানি, টেস্টে ভালো রাখতে হলে পাঁচ দিনের মোমেন্টাম নিজেদের পক্ষে রাখতে হবে। সেটি রাখতে হলে যদি শুরুতে ব্যাটিং করি, ম্যাচে টিকে থাকার মতো ব্যাটিং করতে হবে। প্রসেস বা প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে পারলে টেস্ট ম্যাচ জেতা যায়। ফল নিয়ে বেশি চিন্তা করলে... যেখানেই খেলুন না কেন, ভারত কিংবা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেললেও খেলার আগে বলব, জিততে চাই। হারার জন্য তো আর খেলব না। এটা আমি কখনো বলিও না। সব সময়ই বলি, জয়ের জন্য খেলব। জিততে হলে প্রক্রিয়াগুলোও ঠিক রাখতে হবে।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিক সাফল্যে বেশি প্রশংসিত হচ্ছে বাংলাদেশের পেস বোলিং আক্রমণ। গত দুই বছরে পেসারদের উন্নতিতে আপনারও ভূমিকা আছে। তাদের সাফল্য দেখা আপনার জন্য কতটা তৃপ্তিদায়ক?
মুমিনুল: পেসারদের পর্যাপ্ত সময় আর সুযোগ দেওয়ায় সংবাদমাধ্যম কম সমালোচনা করেনি দলের পেস বোলিং কোচ আর আমাকে নিয়ে। অথচ দেখুন এ বছরে পেসাররা বিদেশে টেস্ট জেতাচ্ছে, ওয়ানডে সিরিজ জেতাচ্ছে। সামনেও এরাই টেস্ট জেতাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে