বিনোদন ডেস্ক
কলকাতার টিভি সিরিয়ালগুলোতে নীরবে একটা বদল হচ্ছে। জি বাংলা, স্টার জলসা কিংবা কালারস বাংলার মতো চ্যানেলগুলোতে কমে আসছে মেগা সিরিয়ালের দৈর্ঘ্য। টিআরপি-দৌড়ে পেরে উঠতে না পেরে অনেক সিরিয়াল কম সময়ে থেমে যাচ্ছে। যেখানে আগে বছরের পর বছর জনপ্রিয়তা নিয়ে টিকে থাকত। কিন্তু অত দিন ধরে চলা সিরিয়ালের সংখ্যা এখন বেশ কম।
দর্শকদের একান্ত করে নেওয়ার সান্ধ্য বিনোদনের নাম হলো মেগা সিরিয়াল। যেটা বিশেষত মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের কিশোরী থেকে শুরু করে মা-কাকি-দাদিদের অনেক না পাওয়ার যন্ত্রণা ভুলিয়ে দেয়। প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে বাঙালির সন্ধ্যার একচেটিয়া দখল নিয়েছে এ মাধ্যম। কিন্তু এই ওয়েব কনটেন্টের রমরমা সময়েও কি মেগা সিরিয়ালের আকর্ষণ একই রকম আছে? একই আছে তার প্রোটাগনিস্টের ক্যারিশমা?
মেগা সিরিয়ারের অন্যতম প্রযোজক ও পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের মতে, ‘এই ক্যারিশমা আজও অব্যাহত, তবে আমরা বোধ হয় একটা সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছি, যেখান থেকে মেগা সিরিয়াল তার ভাবধারা বদল করছে। একজন নয়, অচিরেই আমরা হয়তো চার-পাঁচজন নায়ক-নায়িকার গল্পে চলে যাব, যেখানে কনসেপ্টই হবে হিরো। সিরয়ালের দৈর্ঘ্যই হবে তিন থেকে চার মাস।’
একসময়ের জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘আদর্শ হিন্দু হোটেল’-এর পরিচালক রাজা সেন সাহিত্যের পক্ষে। তাঁর মতে, ‘সাহিত্যনির্ভরতাই বাংলা সিরিয়ালের অতীত ও ভবিষ্যৎ। গল্পের অভাবে শিগগিরই আমাদের হয়তো আবার সাহিত্যের দরবারেই ফিরতে হবে, তাতে আখেরে দর্শকদেরই লাভ হবে।’
দর্শকদের মধ্যেও পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে। কিছুদিন আগেও ভাবা যায়নি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এত দ্রুত দর্শকদের মন কেড়ে নেবে, যেখানে নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। নব্বইয়ের দশক থেকে বহু জনপ্রিয় সিরিয়ালের পরিচালক মনীশ ঘোষ এই পরীক্ষা-নিরীক্ষারই পক্ষে। তাঁর মতে, ‘দর্শক বোধ হয় অন্য কিছু চাইছেন। ড্রয়িংরুম আর রান্নাঘরের কূটকচালি ছেড়ে তারা প্রান্তিক মানুষের জীবনসংগ্রামের সাবলীল কাহিনিরই পক্ষে।’
কলকাতার টিভি সিরিয়ালগুলোতে নীরবে একটা বদল হচ্ছে। জি বাংলা, স্টার জলসা কিংবা কালারস বাংলার মতো চ্যানেলগুলোতে কমে আসছে মেগা সিরিয়ালের দৈর্ঘ্য। টিআরপি-দৌড়ে পেরে উঠতে না পেরে অনেক সিরিয়াল কম সময়ে থেমে যাচ্ছে। যেখানে আগে বছরের পর বছর জনপ্রিয়তা নিয়ে টিকে থাকত। কিন্তু অত দিন ধরে চলা সিরিয়ালের সংখ্যা এখন বেশ কম।
দর্শকদের একান্ত করে নেওয়ার সান্ধ্য বিনোদনের নাম হলো মেগা সিরিয়াল। যেটা বিশেষত মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের কিশোরী থেকে শুরু করে মা-কাকি-দাদিদের অনেক না পাওয়ার যন্ত্রণা ভুলিয়ে দেয়। প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে বাঙালির সন্ধ্যার একচেটিয়া দখল নিয়েছে এ মাধ্যম। কিন্তু এই ওয়েব কনটেন্টের রমরমা সময়েও কি মেগা সিরিয়ালের আকর্ষণ একই রকম আছে? একই আছে তার প্রোটাগনিস্টের ক্যারিশমা?
মেগা সিরিয়ারের অন্যতম প্রযোজক ও পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের মতে, ‘এই ক্যারিশমা আজও অব্যাহত, তবে আমরা বোধ হয় একটা সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছি, যেখান থেকে মেগা সিরিয়াল তার ভাবধারা বদল করছে। একজন নয়, অচিরেই আমরা হয়তো চার-পাঁচজন নায়ক-নায়িকার গল্পে চলে যাব, যেখানে কনসেপ্টই হবে হিরো। সিরয়ালের দৈর্ঘ্যই হবে তিন থেকে চার মাস।’
একসময়ের জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘আদর্শ হিন্দু হোটেল’-এর পরিচালক রাজা সেন সাহিত্যের পক্ষে। তাঁর মতে, ‘সাহিত্যনির্ভরতাই বাংলা সিরিয়ালের অতীত ও ভবিষ্যৎ। গল্পের অভাবে শিগগিরই আমাদের হয়তো আবার সাহিত্যের দরবারেই ফিরতে হবে, তাতে আখেরে দর্শকদেরই লাভ হবে।’
দর্শকদের মধ্যেও পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে। কিছুদিন আগেও ভাবা যায়নি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এত দ্রুত দর্শকদের মন কেড়ে নেবে, যেখানে নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। নব্বইয়ের দশক থেকে বহু জনপ্রিয় সিরিয়ালের পরিচালক মনীশ ঘোষ এই পরীক্ষা-নিরীক্ষারই পক্ষে। তাঁর মতে, ‘দর্শক বোধ হয় অন্য কিছু চাইছেন। ড্রয়িংরুম আর রান্নাঘরের কূটকচালি ছেড়ে তারা প্রান্তিক মানুষের জীবনসংগ্রামের সাবলীল কাহিনিরই পক্ষে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪