জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
মাঠ কর্মকর্তাদের পাঠানো অনিয়মের অভিযোগগুলোর গুরুত্ব দেওয়া হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তাবাহিনীর (আরএনবি) সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। জড়িয়ে পড়ছেন মাদক, ট্রেনের তেল ও মালামাল চুরিতে। বেড়েই চলেছে চুরির ঘটনা।
জানা গেছে, রেলওয়ের চট্টগ্রাম গুডস পোর্ট ইয়ার্ড (সিজিপিওয়াই) থেকে তেল চুরি ও মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগে আরএনবির হাবিলদার-সিপাহিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ৩ মাস আগে চিঠি দেন দায়িত্বরত প্রধান পরিদর্শক মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান। কিন্তু বিষয়টিতে গুরুত্ব দেননি রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের আরএনবির চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের সম্পৃক্ততা পায়। এরপর ১০ জনের মধ্যে ৭ জনকে বদলি করা হয়। বদলির আগে তদন্ত কমিটি করার নিয়ম থাকলেও এ ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানো হয়। বদলির চার দিন পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। যেটি হাস্যকর বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
সিজিপিওয়াইকে বলা হয় রেলওয়ের প্রাণ। এখানে শত শত খালি কনটেইনার, বিটিও (ট্যাংক-ওয়াগন), মালবাহী ওয়াগন অবস্থান করে। পরে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যায়। বছরের পর বছর ধরে তেল ও মালামাল চুরির অভিযোগ আসছে। এই ইয়ার্ড থেকে শুধু মাসেই কয়েক লাখ টাকার তেল চুরি হয়। এ
ছাড়া মালামাল চুরি তো আছেই। ৩ মার্চ দুদকের অভিযানে তার প্রমাণও মেলে।
সূত্র জানায়, সিজিপিওয়াইতে প্রায় এক বছর প্রধান পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান। তিনি দায়িত্ব পালন করার সময় তাঁর কাছে হাবিলদার, নায়েক ও সিপাহিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ আসে। তেল ও মালামাল চুরি ছাড়াও মাদকের সম্পৃক্ততার অভিযোগ পান তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়াকে চিঠি দেন তিনি।
চিঠিতে উল্লেখ করেন, অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধান, ডিউটি অফিসার এবং ফাইল ইনচার্জের মৌখিক অভিযোগ—ইয়ার্ডের ১০ জন সদস্য তেল ও মালামাল চুরি করেছেন। তাঁরা চোরদের সহযোগিতাও করেছেন। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করায় গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন চলাচলেও বিঘ্ন ঘটছে। এসব বিষয়ে বারবার সতর্ক করার পরও তাঁরা অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। চিঠিতে ১০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।
তাঁরা হলেন—হাবিলদার মো. নুরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, নায়েক মো. শফিকুল আলম, সিপাহি শহিদুল ইসলাম, মো. মাহফুজ আলম, অজয় দাশ, মো. আব্দুল মালেক, মো. তারেক রহমান, মাহমুদুল হাসান ও অমল কাটি চাকমা। জানা গেছে, সর্বোচ্চ তিন বছর এক জায়গায় থাকার নিয়ম থাকলেও শহিদুল ইসলাম প্রায় ১৪ বছর পদায়ন ছিলেন সিজিপিওয়াইয়ে। প্রায় ৯ বছর কর্মরত ছিলেন আরেক সিপাহি মাহমুদুল হাসান। অজয় দাশ কর্মরত ছিলেন ছয় বছর। সিপাহি মো. আবদুল মালেক কর্মরত ছিলেন প্রায় সাড়ে ৯ বছর। আর সিপাহি অমল কাটি চাকমা কর্মরত ছিলেন সাড়ে আট বছর।
কিন্তু আমান উল্লাহ আমানের সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাসেও কোনো ব্যবস্থা নেননি আরএনবির প্রধান জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া। এই বিষয়ে কোনো তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়নি। চলতি বছরের ৩ মার্চ দুদকের একটি দল অভিযান চালায়। তেল ও মালামাল চুরিতে রেলওয়ের কর্মকর্তা ছাড়াও আরএনবির সদস্যরা জড়িত ছিলেন—এমন অভিযোগের প্রমাণও পায়। এই বিষয়ে দুদক জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়াকেও জিজ্ঞাসাবাদও করে।
দুদকের অভিযানের পরপরই ওই ১০ জনসহ ১৪ জনকে বদলি করা হয়। পূর্বাঞ্চলের সহকারী কমান্ড্যান্ট মুজিবুল হক স্বাক্ষরিত আদেশে সিজিপিওয়াইয়ের সিপাহি শহীদুল ইসলাম ও মো. মাহফুজ আলমকে রেলের পাহাড়তলী কারখানায়, অজয় দাশকে পাহাড়তলী স্টোর্সে, মো. আবদুল মালেককে চট্টগ্রাম জেনারেল শাখায়, মো. তারেক রহমানকে পাহাড়তলী স্টোর্সে, মাহমুদুল হাসানকে সিআরবিতে এবং অমল কাটি চাকমাকে বদলি করা হয়েছে আরএনবির গোয়েন্দা শাখায়।
একই দিনে পৃথক আদেশে পাহাড়তলী স্টোর্স থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় সিপাহি মো. আলী, মো. আনোয়ার হোসেন ও মো. আনিসুর রহমানকে, সিআরবি থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় মো. সাদ্দাম হোসেন ও শাহাদাত হোসেন করিমকে। চট্টগ্রাম অস্ত্র শাখা থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় এহসান উদ্দিনকে।
পূর্বাঞ্চলের সহকারী কমান্ড্যান্ট মুজিবুল হক বলেন, দুদকের অভিযান ও বদলির আদেশ ভিন্ন। তিন মাস আগে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি অবজ্ঞা করা হয়েছে কেন? এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে মুজিবুল হক বলেন, ‘চিফ কমান্ড্যান্টের আদেশে বদলি করা হয়। এর বেশি আর কিছু বলতে পারব না।’
এই বিষয়ে জানতে আরএনবির প্রধান জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার দপ্তরে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি রেলওয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে আছেন জানিয়ে বিকেলে কল দিতে বলেন। বিকেলে কল করা হলে তাঁকে আর পাওয়া যায়নি।
মাঠ কর্মকর্তাদের পাঠানো অনিয়মের অভিযোগগুলোর গুরুত্ব দেওয়া হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তাবাহিনীর (আরএনবি) সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। জড়িয়ে পড়ছেন মাদক, ট্রেনের তেল ও মালামাল চুরিতে। বেড়েই চলেছে চুরির ঘটনা।
জানা গেছে, রেলওয়ের চট্টগ্রাম গুডস পোর্ট ইয়ার্ড (সিজিপিওয়াই) থেকে তেল চুরি ও মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগে আরএনবির হাবিলদার-সিপাহিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ৩ মাস আগে চিঠি দেন দায়িত্বরত প্রধান পরিদর্শক মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান। কিন্তু বিষয়টিতে গুরুত্ব দেননি রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের আরএনবির চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের সম্পৃক্ততা পায়। এরপর ১০ জনের মধ্যে ৭ জনকে বদলি করা হয়। বদলির আগে তদন্ত কমিটি করার নিয়ম থাকলেও এ ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানো হয়। বদলির চার দিন পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। যেটি হাস্যকর বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
সিজিপিওয়াইকে বলা হয় রেলওয়ের প্রাণ। এখানে শত শত খালি কনটেইনার, বিটিও (ট্যাংক-ওয়াগন), মালবাহী ওয়াগন অবস্থান করে। পরে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যায়। বছরের পর বছর ধরে তেল ও মালামাল চুরির অভিযোগ আসছে। এই ইয়ার্ড থেকে শুধু মাসেই কয়েক লাখ টাকার তেল চুরি হয়। এ
ছাড়া মালামাল চুরি তো আছেই। ৩ মার্চ দুদকের অভিযানে তার প্রমাণও মেলে।
সূত্র জানায়, সিজিপিওয়াইতে প্রায় এক বছর প্রধান পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান। তিনি দায়িত্ব পালন করার সময় তাঁর কাছে হাবিলদার, নায়েক ও সিপাহিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ আসে। তেল ও মালামাল চুরি ছাড়াও মাদকের সম্পৃক্ততার অভিযোগ পান তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়াকে চিঠি দেন তিনি।
চিঠিতে উল্লেখ করেন, অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধান, ডিউটি অফিসার এবং ফাইল ইনচার্জের মৌখিক অভিযোগ—ইয়ার্ডের ১০ জন সদস্য তেল ও মালামাল চুরি করেছেন। তাঁরা চোরদের সহযোগিতাও করেছেন। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করায় গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন চলাচলেও বিঘ্ন ঘটছে। এসব বিষয়ে বারবার সতর্ক করার পরও তাঁরা অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। চিঠিতে ১০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।
তাঁরা হলেন—হাবিলদার মো. নুরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, নায়েক মো. শফিকুল আলম, সিপাহি শহিদুল ইসলাম, মো. মাহফুজ আলম, অজয় দাশ, মো. আব্দুল মালেক, মো. তারেক রহমান, মাহমুদুল হাসান ও অমল কাটি চাকমা। জানা গেছে, সর্বোচ্চ তিন বছর এক জায়গায় থাকার নিয়ম থাকলেও শহিদুল ইসলাম প্রায় ১৪ বছর পদায়ন ছিলেন সিজিপিওয়াইয়ে। প্রায় ৯ বছর কর্মরত ছিলেন আরেক সিপাহি মাহমুদুল হাসান। অজয় দাশ কর্মরত ছিলেন ছয় বছর। সিপাহি মো. আবদুল মালেক কর্মরত ছিলেন প্রায় সাড়ে ৯ বছর। আর সিপাহি অমল কাটি চাকমা কর্মরত ছিলেন সাড়ে আট বছর।
কিন্তু আমান উল্লাহ আমানের সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাসেও কোনো ব্যবস্থা নেননি আরএনবির প্রধান জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া। এই বিষয়ে কোনো তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়নি। চলতি বছরের ৩ মার্চ দুদকের একটি দল অভিযান চালায়। তেল ও মালামাল চুরিতে রেলওয়ের কর্মকর্তা ছাড়াও আরএনবির সদস্যরা জড়িত ছিলেন—এমন অভিযোগের প্রমাণও পায়। এই বিষয়ে দুদক জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়াকেও জিজ্ঞাসাবাদও করে।
দুদকের অভিযানের পরপরই ওই ১০ জনসহ ১৪ জনকে বদলি করা হয়। পূর্বাঞ্চলের সহকারী কমান্ড্যান্ট মুজিবুল হক স্বাক্ষরিত আদেশে সিজিপিওয়াইয়ের সিপাহি শহীদুল ইসলাম ও মো. মাহফুজ আলমকে রেলের পাহাড়তলী কারখানায়, অজয় দাশকে পাহাড়তলী স্টোর্সে, মো. আবদুল মালেককে চট্টগ্রাম জেনারেল শাখায়, মো. তারেক রহমানকে পাহাড়তলী স্টোর্সে, মাহমুদুল হাসানকে সিআরবিতে এবং অমল কাটি চাকমাকে বদলি করা হয়েছে আরএনবির গোয়েন্দা শাখায়।
একই দিনে পৃথক আদেশে পাহাড়তলী স্টোর্স থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় সিপাহি মো. আলী, মো. আনোয়ার হোসেন ও মো. আনিসুর রহমানকে, সিআরবি থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় মো. সাদ্দাম হোসেন ও শাহাদাত হোসেন করিমকে। চট্টগ্রাম অস্ত্র শাখা থেকে সিজিপিওয়াইয়ে বদলি করা হয় এহসান উদ্দিনকে।
পূর্বাঞ্চলের সহকারী কমান্ড্যান্ট মুজিবুল হক বলেন, দুদকের অভিযান ও বদলির আদেশ ভিন্ন। তিন মাস আগে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি অবজ্ঞা করা হয়েছে কেন? এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে মুজিবুল হক বলেন, ‘চিফ কমান্ড্যান্টের আদেশে বদলি করা হয়। এর বেশি আর কিছু বলতে পারব না।’
এই বিষয়ে জানতে আরএনবির প্রধান জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার দপ্তরে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি রেলওয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে আছেন জানিয়ে বিকেলে কল দিতে বলেন। বিকেলে কল করা হলে তাঁকে আর পাওয়া যায়নি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে