কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামে বেদে সম্প্রদায়ের জন্য নির্মিত হচ্ছে ৫৯টি আধা পাকা বাড়ি। দুই ঘরের এ বাড়িগুলোতে বেদে সম্প্রদায়ের ৫৯টি পরিবারের প্রায় ৩০০ জনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা হবে বলে জানা গেছে। পাশাপাশি নির্মাণ করা হবে মসজিদ ও শিশুদের খেলার মাঠ।
কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেশের ইতিহাসে এটিই হতে যাচ্ছে বেদে সম্প্রদায়ে সবচেয়ে বড় পল্লি। ইতিমধ্যে আবাসনের বিশাল নির্মাণযজ্ঞ শুরু হয়েছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া এ উপহার দ্রুততম সময়ের মধ্যে বরাদ্দ পাওয়া পরিবারগুলোকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে পল্লিটি নির্মাণ জলাধারের পাশেই করা হচ্ছে। ঘরের চারপাশে কিছু খোলা জায়গা রাখা হচ্ছে। এসব খোলা স্থানে তারা যাতে গবাদিপশু পালন এবং গাছ লাগানোর কাজে ব্যবহার করবে। আগামী জুনের মধ্যেই এ বাড়িগুলো বেদে সম্প্রদায়ের লোকজনের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে বলে মনে করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে বেদে সম্প্রদায়ের জন্য নির্মিত প্রত্যেক পরিবারের জন্য দুই শতক জমির ওপর নির্মিত একটি বাড়িতে দুটি ঘর, রান্নাঘর ও একটি শৌচাগার নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রতিটি বাড়ি তৈরির ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা।
প্রকল্প কাজ পরিদর্শনে গিয়ে কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা আবু তালেব ও রুহুল আমিনের সঙ্গে। তাঁরা জানান, যে এলাকায় বেদে সম্প্রদায়ের আশ্রয়ণ নির্মাণ করা হচ্ছে সে এলাকা একেবারেই নিরিবিলি। সেখানে স্থানীয় দুই-একটি পরিবারের বসবাস থাকলেও চলাচলের কোনো সড়ক ছিল না। এখন সেখানে ঘর নির্মাণের আগেই সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। এখানে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজনের বসবাস শুরু হলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও জীবন মানের উন্নয়ন হবে বলে তাঁদের ধারণা।
স্থানীয় বেদে পল্লি যুব সমাজের সরদার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বেদে সম্প্রদায়ের অধিকাংশই ভূমিহীন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সারা দিন বনে বনে ঘুরে বেড়াই; সাপের খেলা, জাদু আর ভিক্ষার উপার্জনে আমাদের সংসার চলে। বাঁশের ফালি, কঞ্চি আর পলিথিনের তাঁবুই আমাদের ভরসা। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে আমাদের কষ্টের সীমা থাকে না। সরকার এখন আমাদের পাকা ঘর দিচ্ছে। এখন আমরা মাথা গোঁজার স্থায়ী জায়গা পাব। সরকারের প্রতি আমরা অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।
কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া জেরিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন। মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি একটি পরিবারও গৃহহীন থাকবে না। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য উপজেলা প্রশাসন কালীগঞ্জে বেদে সম্প্রদায়ের ৫৯ পরিবারকে চিহ্নিত করে তাঁদের জন্য ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে।’
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামে বেদে সম্প্রদায়ের জন্য নির্মিত হচ্ছে ৫৯টি আধা পাকা বাড়ি। দুই ঘরের এ বাড়িগুলোতে বেদে সম্প্রদায়ের ৫৯টি পরিবারের প্রায় ৩০০ জনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা হবে বলে জানা গেছে। পাশাপাশি নির্মাণ করা হবে মসজিদ ও শিশুদের খেলার মাঠ।
কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেশের ইতিহাসে এটিই হতে যাচ্ছে বেদে সম্প্রদায়ে সবচেয়ে বড় পল্লি। ইতিমধ্যে আবাসনের বিশাল নির্মাণযজ্ঞ শুরু হয়েছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া এ উপহার দ্রুততম সময়ের মধ্যে বরাদ্দ পাওয়া পরিবারগুলোকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে পল্লিটি নির্মাণ জলাধারের পাশেই করা হচ্ছে। ঘরের চারপাশে কিছু খোলা জায়গা রাখা হচ্ছে। এসব খোলা স্থানে তারা যাতে গবাদিপশু পালন এবং গাছ লাগানোর কাজে ব্যবহার করবে। আগামী জুনের মধ্যেই এ বাড়িগুলো বেদে সম্প্রদায়ের লোকজনের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে বলে মনে করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে বেদে সম্প্রদায়ের জন্য নির্মিত প্রত্যেক পরিবারের জন্য দুই শতক জমির ওপর নির্মিত একটি বাড়িতে দুটি ঘর, রান্নাঘর ও একটি শৌচাগার নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রতিটি বাড়ি তৈরির ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা।
প্রকল্প কাজ পরিদর্শনে গিয়ে কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা আবু তালেব ও রুহুল আমিনের সঙ্গে। তাঁরা জানান, যে এলাকায় বেদে সম্প্রদায়ের আশ্রয়ণ নির্মাণ করা হচ্ছে সে এলাকা একেবারেই নিরিবিলি। সেখানে স্থানীয় দুই-একটি পরিবারের বসবাস থাকলেও চলাচলের কোনো সড়ক ছিল না। এখন সেখানে ঘর নির্মাণের আগেই সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। এখানে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজনের বসবাস শুরু হলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও জীবন মানের উন্নয়ন হবে বলে তাঁদের ধারণা।
স্থানীয় বেদে পল্লি যুব সমাজের সরদার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বেদে সম্প্রদায়ের অধিকাংশই ভূমিহীন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সারা দিন বনে বনে ঘুরে বেড়াই; সাপের খেলা, জাদু আর ভিক্ষার উপার্জনে আমাদের সংসার চলে। বাঁশের ফালি, কঞ্চি আর পলিথিনের তাঁবুই আমাদের ভরসা। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে আমাদের কষ্টের সীমা থাকে না। সরকার এখন আমাদের পাকা ঘর দিচ্ছে। এখন আমরা মাথা গোঁজার স্থায়ী জায়গা পাব। সরকারের প্রতি আমরা অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।
কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া জেরিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন। মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি একটি পরিবারও গৃহহীন থাকবে না। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য উপজেলা প্রশাসন কালীগঞ্জে বেদে সম্প্রদায়ের ৫৯ পরিবারকে চিহ্নিত করে তাঁদের জন্য ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে