আয়নাল হোসেন, ঢাকা
পুরান ঢাকার ইসলামপুর খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ কাপড়ের ব্যবসা, ওষুধের ব্যবসা, চালের আড়ত। পাশে বাদামতলীতে রয়েছে ফলের ব্যবসা। ফলে এই এলাকার ইসলামপুর রোড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সব সময়ই থাকে ব্যস্ত। তবে রোডটির নিচে নর্দমা সংস্কার করা হচ্ছে প্রায় দুই মাস ধরে। এর কেটে রাখা মাটি ফেলে রাখা হয়েছে সড়কজুড়ে। এতে ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। সেই ভোগান্তি আরও বাড়িয়েছে কাজের ধীরগতি।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের সর্ববৃহৎ ব্যবসায়িক হাব পুরান ঢাকার ইসলামপুর। সে জন্য ইসলামপুর সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত রিকশা, ভ্যান, ট্রলি, ঠেলাগাড়িতে মালামাল আনা-নেওয়া করা হয়। আর রাতে মিটফোর্ড রোড, ইসলামপুর রোড হয়ে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ ভ্যানে মালামাল বহন করা হয়। এ কারণে সড়কটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রায় দুই মাস ধরে সড়কটিতে থাকা নর্দমার সংস্কারকাজ চলতে থাকায় ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ইসলামপুর রোডের হৃদয় বেকারির কর্ণধার সফিকুল ইসলাম জানান, ইসলামপুর রোডে সামান্য বৃষ্টি হলেই সার্বক্ষণিক কাদা-পানি লেগে থাকত। ছয়-সাত বছর আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন বাবুবাজার-ইসলামপুর রোড পরিদর্শনে আসেন। তখন ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে সড়কটি এক মাসের মধ্যে সংস্কার করে দেন তিনি। এরপর পদ্মার পানি আনার জন্য ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে আরেক দফা খোঁড়া হয়। সম্প্রতি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নর্দমা সংস্কারে তৃতীয় দফা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলমান রয়েছে।
এ রোডের মেসার্স রাতুল মেডিকেল হলের মালিক নূর ইসলাম জানান, গত কোরবানির ঈদের ২০-২৫ দিন আগে থেকে সড়কটি কাটা শুরু হয়। দীর্ঘদিনেও কাজ শেষ হয়নি। এতে তাঁদের ভোগান্তির শেষ নেই। দোকানগুলোতে বিক্রি অনেকটা কমে গেছে। তিনি দ্রুত কাজ শেষ করার দাবি করেন।
বাবুবাজার-আরমানিটোলা সমাজকল্যাণ সংসদের সদস্যসচিব জাকির হোসেন রনি বলেন, ইসলামপুর রোডটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই রোডে ১২-১৫টি বড় ওষুধের মার্কেট রয়েছে। সারা দেশ থেকে ব্যবসায়ীরা কাপড় কিনতে আসেন এখানে। রাতের বেলায় সড়কটিতে ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চলাচল করে। রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শেষ নেই। এমনকি হেঁটে চলাও মুশকিল। দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার দাবি করেন তিনি।
সংস্কারকাজে ধীরগতির কারণে কাপড় ব্যবসায়ীদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। ঈদের অনেক আগে থেকেই রাস্তাটি কেটে ফেলে রাখা হয়। এই রাস্তা কেটে মাটি দুই পাশে রাখায় হেঁটে চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে তাঁদের লোকসান আরও বাড়বে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় কাপড়ের ব্যবসা এমনিতেই মন্দা চলছে। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তার ভোগান্তি তাদের আরও দুর্ভোগ বাড়িয়েছে বলে জানান ইসলামপুর রোডের একজন কাপড় ব্যবসায়ী।
সার্বিক বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ বলেন, কাজটি দ্রুত শেষ করতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০ আগস্টের মধ্যে কাজ সম্পন্ন না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
পুরান ঢাকার ইসলামপুর খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ কাপড়ের ব্যবসা, ওষুধের ব্যবসা, চালের আড়ত। পাশে বাদামতলীতে রয়েছে ফলের ব্যবসা। ফলে এই এলাকার ইসলামপুর রোড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সব সময়ই থাকে ব্যস্ত। তবে রোডটির নিচে নর্দমা সংস্কার করা হচ্ছে প্রায় দুই মাস ধরে। এর কেটে রাখা মাটি ফেলে রাখা হয়েছে সড়কজুড়ে। এতে ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। সেই ভোগান্তি আরও বাড়িয়েছে কাজের ধীরগতি।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের সর্ববৃহৎ ব্যবসায়িক হাব পুরান ঢাকার ইসলামপুর। সে জন্য ইসলামপুর সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত রিকশা, ভ্যান, ট্রলি, ঠেলাগাড়িতে মালামাল আনা-নেওয়া করা হয়। আর রাতে মিটফোর্ড রোড, ইসলামপুর রোড হয়ে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও পিকআপ ভ্যানে মালামাল বহন করা হয়। এ কারণে সড়কটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রায় দুই মাস ধরে সড়কটিতে থাকা নর্দমার সংস্কারকাজ চলতে থাকায় ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ইসলামপুর রোডের হৃদয় বেকারির কর্ণধার সফিকুল ইসলাম জানান, ইসলামপুর রোডে সামান্য বৃষ্টি হলেই সার্বক্ষণিক কাদা-পানি লেগে থাকত। ছয়-সাত বছর আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন বাবুবাজার-ইসলামপুর রোড পরিদর্শনে আসেন। তখন ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে সড়কটি এক মাসের মধ্যে সংস্কার করে দেন তিনি। এরপর পদ্মার পানি আনার জন্য ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে আরেক দফা খোঁড়া হয়। সম্প্রতি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নর্দমা সংস্কারে তৃতীয় দফা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলমান রয়েছে।
এ রোডের মেসার্স রাতুল মেডিকেল হলের মালিক নূর ইসলাম জানান, গত কোরবানির ঈদের ২০-২৫ দিন আগে থেকে সড়কটি কাটা শুরু হয়। দীর্ঘদিনেও কাজ শেষ হয়নি। এতে তাঁদের ভোগান্তির শেষ নেই। দোকানগুলোতে বিক্রি অনেকটা কমে গেছে। তিনি দ্রুত কাজ শেষ করার দাবি করেন।
বাবুবাজার-আরমানিটোলা সমাজকল্যাণ সংসদের সদস্যসচিব জাকির হোসেন রনি বলেন, ইসলামপুর রোডটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই রোডে ১২-১৫টি বড় ওষুধের মার্কেট রয়েছে। সারা দেশ থেকে ব্যবসায়ীরা কাপড় কিনতে আসেন এখানে। রাতের বেলায় সড়কটিতে ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চলাচল করে। রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শেষ নেই। এমনকি হেঁটে চলাও মুশকিল। দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার দাবি করেন তিনি।
সংস্কারকাজে ধীরগতির কারণে কাপড় ব্যবসায়ীদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। ঈদের অনেক আগে থেকেই রাস্তাটি কেটে ফেলে রাখা হয়। এই রাস্তা কেটে মাটি দুই পাশে রাখায় হেঁটে চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে তাঁদের লোকসান আরও বাড়বে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় কাপড়ের ব্যবসা এমনিতেই মন্দা চলছে। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তার ভোগান্তি তাদের আরও দুর্ভোগ বাড়িয়েছে বলে জানান ইসলামপুর রোডের একজন কাপড় ব্যবসায়ী।
সার্বিক বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ বলেন, কাজটি দ্রুত শেষ করতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০ আগস্টের মধ্যে কাজ সম্পন্ন না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে