আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
আধুনিকতার ছোঁয়ায় মসলা পেষায় বেড়েছে ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যবহার। তবে অনেকেই এখনো ভোলেননি বাংলার ঐতিহ্যবাহী শিলপাটার ব্যবহার। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ধানিয়াপাড়া গ্রামে দেখা মিলেছে শিলপাটা তৈরির কারখানার। ঠুকঠুক শব্দে হাতুড়ি আর ছেনি দিয়ে পাথর খোদাই করে বিভিন্ন নকশার পাটায় রূপ দিচ্ছেন কারিগরেরা। প্রতিদিন এসব শিলপাটা যাচ্ছে জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে।
সরেজমিন উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের ধানিয়াপাড়া গ্রামের ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় শিলপাটা তৈরির কারখানার কারিগরদের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের একজন মো. হেলাল বলেন, ‘আমি এই পেশায় প্রায়ই ২১ বছর ধরে আছি। প্রতিদিন ৫০টি পাটা এবং ৮০ শিল তৈরি করতে পারি। এতে আমার প্রতিদিন ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ আয় হয়।’
শিলপাটা তৈরির কারিগর মো. আসল মোল্লা বলেন, ‘আমরা পাথর খোদাই করে বিভিন্ন নকশা করে জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করে থাকি। এই পাটার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমরা প্রতিদিন ১৩০ থেকে ১৫০টি পাটা তৈরি করতে পারি। সেই পাটাগুলো একজন গিয়ে বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করেন। প্রায় ৩৫ বছর ধরে এই কাজ করছি।’
সিরাজদিখান বাজারের হাজী ভ্যারাইটিজ স্টোরের কারিগর পরীক্ষিত বণিক বলেন, ‘আমরা মারুফ এন্টারপ্রাইজ থেকে শিলপাটা পাইকারি কিনে এনে খুচরা বিক্রি করি। ১৮-১০ ইঞ্চির শিলপাটা ৬০০-৭০০ টাকা, ১৬-১০ ইঞ্চি ৫০০-৬০০ টাকা, ১৪-৯ ইঞ্চি ৪০০-৫০০ টাকা, ১২-৮ ইঞ্চি ৪৫০ টাকা খুচরা বিক্রি করে থাকি।’
শিলপাটা তৈরির কারখানার মালিক মো. শেখ আক্তার হোসেন বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে এনে আমার দোকানে শিলপাটা বিক্রি করতাম। মাঝেমধ্যে শিলপাটাগুলো খারাপ পড়ত। এতে ক্রেতাদের অসন্তোষ ছিল। সে জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম, পাটা তৈরি করে নিজেই বিক্রি করব। এরপর গড়ে তুলি কারখানা। ভারত থেকে আমদানি করা ভালো মানের পাথর কিনে এনে আমরা এই পাটা তৈরি করি। ক্রেতারা আসল শিলপাটা পেয়ে খুশি, আমরাও বিক্রি করতে পেরে খুশি।’
আধুনিকতার ছোঁয়ায় মসলা পেষায় বেড়েছে ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যবহার। তবে অনেকেই এখনো ভোলেননি বাংলার ঐতিহ্যবাহী শিলপাটার ব্যবহার। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ধানিয়াপাড়া গ্রামে দেখা মিলেছে শিলপাটা তৈরির কারখানার। ঠুকঠুক শব্দে হাতুড়ি আর ছেনি দিয়ে পাথর খোদাই করে বিভিন্ন নকশার পাটায় রূপ দিচ্ছেন কারিগরেরা। প্রতিদিন এসব শিলপাটা যাচ্ছে জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে।
সরেজমিন উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের ধানিয়াপাড়া গ্রামের ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় শিলপাটা তৈরির কারখানার কারিগরদের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের একজন মো. হেলাল বলেন, ‘আমি এই পেশায় প্রায়ই ২১ বছর ধরে আছি। প্রতিদিন ৫০টি পাটা এবং ৮০ শিল তৈরি করতে পারি। এতে আমার প্রতিদিন ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ আয় হয়।’
শিলপাটা তৈরির কারিগর মো. আসল মোল্লা বলেন, ‘আমরা পাথর খোদাই করে বিভিন্ন নকশা করে জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করে থাকি। এই পাটার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আমরা প্রতিদিন ১৩০ থেকে ১৫০টি পাটা তৈরি করতে পারি। সেই পাটাগুলো একজন গিয়ে বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করেন। প্রায় ৩৫ বছর ধরে এই কাজ করছি।’
সিরাজদিখান বাজারের হাজী ভ্যারাইটিজ স্টোরের কারিগর পরীক্ষিত বণিক বলেন, ‘আমরা মারুফ এন্টারপ্রাইজ থেকে শিলপাটা পাইকারি কিনে এনে খুচরা বিক্রি করি। ১৮-১০ ইঞ্চির শিলপাটা ৬০০-৭০০ টাকা, ১৬-১০ ইঞ্চি ৫০০-৬০০ টাকা, ১৪-৯ ইঞ্চি ৪০০-৫০০ টাকা, ১২-৮ ইঞ্চি ৪৫০ টাকা খুচরা বিক্রি করে থাকি।’
শিলপাটা তৈরির কারখানার মালিক মো. শেখ আক্তার হোসেন বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে এনে আমার দোকানে শিলপাটা বিক্রি করতাম। মাঝেমধ্যে শিলপাটাগুলো খারাপ পড়ত। এতে ক্রেতাদের অসন্তোষ ছিল। সে জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম, পাটা তৈরি করে নিজেই বিক্রি করব। এরপর গড়ে তুলি কারখানা। ভারত থেকে আমদানি করা ভালো মানের পাথর কিনে এনে আমরা এই পাটা তৈরি করি। ক্রেতারা আসল শিলপাটা পেয়ে খুশি, আমরাও বিক্রি করতে পেরে খুশি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে