মীর মহিবুল্লাহ, পটুয়াখালী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলটির নেতারা বর্তমানে চারটি গ্রুপে ভাগ হয়ে কর্মসূচি পালন করছেন। সভা-সমাবেশেও একে অপরের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন।
এসব গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) আ স ম ফিরোজ, পৌরসভার মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোতালেব হাওলাদার এবং দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী এভিআর গ্রুপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হাসিব আলম তালুকদার। কোন্দল নিয়ে তিন পক্ষের অভিযোগের তির এমপি ফিরোজের দিকে।
এমপিবিরোধী নেতারা বলছেন, আ স ম ফিরোজ এই আসনের সাতবারের এমপি। এ ছাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ ৪০ বছর নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এ সময়ে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছেন নিজের লোকবল দিয়ে, যা এখনো তাঁর নিয়ন্ত্রণে। তাঁর একক আধিপত্য বিস্তারের কারণে দলে কোন্দল ও বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। এ বিরোধকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে চারজনের জীবন গেছে।
কোন্দল নিয়ে এমপির ভাষ্য, বিরোধীদের সঙ্গে আর একত্র হওয়ার সুযোগ নেই। যারা বিপক্ষে গেছে, তাদের আর গ্রহণ করা হয় না।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন, দলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এমন বিভক্তির সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুয়েলের সঙ্গে এমপির দ্বন্দ্বের সূত্রপাত ২০১২ সালে।
সে সময় পৌরসভা নির্বাচনে উপজেলা কমিটির কাছে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন জুয়েল। তবে তাতে আপত্তি তুলে ফিরোজ নিজের অনুসারী গোলাম কিবরিয়া পান্নুকে সমর্থন দেন। ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মেয়র নির্বাচিত হন জুয়েল। এরপর বিরোধ আরও বেড়ে যায়। ২০২২ সালের নির্বাচনে
নৌকা পেয়ে জুয়েল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন। কয়েকটি সহযোগী সংগঠনের নেতারা তাঁর অনুসারী। জুয়েল এবার সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী। জিয়াউল হক জুয়েল বলেন, ‘তিনি (ফিরোজ) নিবেদিত নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে এককভাবে দল পরিচালনা করেন। এ রকম স্বেচ্ছাচারিতা মানি না বিধায় আমার সঙ্গে বিরোধ দেখা দিয়েছে।
দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী এখন আমার সঙ্গে আছেন। তবে দল যাকে নৌকা দেবে, তার পক্ষে কাজ করব। নৌকার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই।’ এদিকে একসময় গুরুত্বপূর্ণ অনুসারী হিসেবে কাজ করলেও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব হাওলাদার এখন এমপি ফিরোজের অন্যতম প্রতিপক্ষ।
এ নিয়ে দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দলীয় আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে দুজনের দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয় এবং এর প্রভাব মাঠপর্যায়েও পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে হামলায় জড়িয়েছেন দুই পক্ষের সমর্থকেরা। এ বিষয়ে মোতালেব হাওলাদার বলেন, ‘এমপি সাহেব চান উপজেলায় আর কোনো নেতা না থাকুক। তিনি একাই নেতা, তাঁর কাছে সবার থাকতে হবে। এ কারণেই আজ এই বিভক্তি। সামনে কী হবে, এটা একমাত্র তিনিই (আ স ম ফিরোজ) বলতে পারবেন।’
ফিরোজ-জুয়েল-মোতালেব গ্রুপের দ্বন্দ্ব পুরোনো হলেও সম্প্রতি নতুন করে আরেকটি গ্রুপের কথা সামনে এসেছে। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন এভিআর গ্রুপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হাসিব আলম তালুকদার। গত ২৬ এপ্রিল পৌর শহরের শেখ রাসেল মাঠে এক সভায় তিনি ফিরোজের বিরোধিতায় ঐক্য ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে হাসিব আলম তালুকদার বলেন, ‘আমি কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করতে চাই না। একসঙ্গে কাজ করতে চাই।
তবে বর্তমান এমপি প্রকাশ্যে বিভিন্ন সমাবেশে আমাকে ও আমার পরিবার নিয়ে বক্তব্য দেন, যা কোনোভাবেই আশা করি না। তাই এবার নির্বাচনে আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব।’
এই চার গ্রুপ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মতামত দিয়েছেন সাবেক নেতারা। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন ফরাজী বলেন, ‘এ আসনে একজন জনপ্রিয় প্রার্থী দরকার। তাঁর (ফিরোজ) এখন আর কোনো জনপ্রিয়তা নেই। তাঁকে সাধারণ মানুষ এখন পছন্দ করে না। কেউ আওয়ামী লীগ করতে এলে তাকে অত্যাচার করে থামিয়ে দেন।’
দলের প্রবীণ নেতা মোকাম্মেল শরীফ বলেন, ‘আ স ম ফিরোজের নেতৃত্বে বাউফল উপজেলা একটি সাজানো সংসার। নির্বাচন এলেই কিছু কুচক্রী মহল সংসারটি ভাঙার জন্য মেতে ওঠে। নির্বাচন শেষে তাদের আর পাওয়া যায় না। এ আসন সুসংগঠিত রাখতে আ স ম ফিরোজের বিকল্প নেই।’ দলীয় গ্রুপিং নিয়ে জানতে চাইলে আ স ম ফিরোজ বলেন, ‘কখনোই আর এক হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, ফিরোজ একটি ট্রেন।
এ ট্রেন ঘুরতে থাকে ধুলিয়া থেকে কেশবপুর ইউনিয়নে। সবাই এতে উঠে পড়ে। এর মধ্যে ২০ পার্সেন্ট নেমে যায়। যারা নেমে যায়, তাদের আর গ্রহণ করা হয় না।’ ৪০ বছর সভাপতি থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি এ উপজেলার রাজনীতিতে বটবৃক্ষ। কেউই চায় না ৪০ বছর সভাপতি থাকতে। কাউন্সিলে কেউ যদি সভাপতি পদ নিতে চায়, নেবে। আমি ছেড়ে দেব।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলটির নেতারা বর্তমানে চারটি গ্রুপে ভাগ হয়ে কর্মসূচি পালন করছেন। সভা-সমাবেশেও একে অপরের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন।
এসব গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) আ স ম ফিরোজ, পৌরসভার মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোতালেব হাওলাদার এবং দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী এভিআর গ্রুপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হাসিব আলম তালুকদার। কোন্দল নিয়ে তিন পক্ষের অভিযোগের তির এমপি ফিরোজের দিকে।
এমপিবিরোধী নেতারা বলছেন, আ স ম ফিরোজ এই আসনের সাতবারের এমপি। এ ছাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ ৪০ বছর নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এ সময়ে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছেন নিজের লোকবল দিয়ে, যা এখনো তাঁর নিয়ন্ত্রণে। তাঁর একক আধিপত্য বিস্তারের কারণে দলে কোন্দল ও বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। এ বিরোধকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে চারজনের জীবন গেছে।
কোন্দল নিয়ে এমপির ভাষ্য, বিরোধীদের সঙ্গে আর একত্র হওয়ার সুযোগ নেই। যারা বিপক্ষে গেছে, তাদের আর গ্রহণ করা হয় না।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন, দলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এমন বিভক্তির সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুয়েলের সঙ্গে এমপির দ্বন্দ্বের সূত্রপাত ২০১২ সালে।
সে সময় পৌরসভা নির্বাচনে উপজেলা কমিটির কাছে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন জুয়েল। তবে তাতে আপত্তি তুলে ফিরোজ নিজের অনুসারী গোলাম কিবরিয়া পান্নুকে সমর্থন দেন। ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মেয়র নির্বাচিত হন জুয়েল। এরপর বিরোধ আরও বেড়ে যায়। ২০২২ সালের নির্বাচনে
নৌকা পেয়ে জুয়েল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন। কয়েকটি সহযোগী সংগঠনের নেতারা তাঁর অনুসারী। জুয়েল এবার সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী। জিয়াউল হক জুয়েল বলেন, ‘তিনি (ফিরোজ) নিবেদিত নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে এককভাবে দল পরিচালনা করেন। এ রকম স্বেচ্ছাচারিতা মানি না বিধায় আমার সঙ্গে বিরোধ দেখা দিয়েছে।
দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী এখন আমার সঙ্গে আছেন। তবে দল যাকে নৌকা দেবে, তার পক্ষে কাজ করব। নৌকার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই।’ এদিকে একসময় গুরুত্বপূর্ণ অনুসারী হিসেবে কাজ করলেও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব হাওলাদার এখন এমপি ফিরোজের অন্যতম প্রতিপক্ষ।
এ নিয়ে দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দলীয় আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে দুজনের দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয় এবং এর প্রভাব মাঠপর্যায়েও পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে হামলায় জড়িয়েছেন দুই পক্ষের সমর্থকেরা। এ বিষয়ে মোতালেব হাওলাদার বলেন, ‘এমপি সাহেব চান উপজেলায় আর কোনো নেতা না থাকুক। তিনি একাই নেতা, তাঁর কাছে সবার থাকতে হবে। এ কারণেই আজ এই বিভক্তি। সামনে কী হবে, এটা একমাত্র তিনিই (আ স ম ফিরোজ) বলতে পারবেন।’
ফিরোজ-জুয়েল-মোতালেব গ্রুপের দ্বন্দ্ব পুরোনো হলেও সম্প্রতি নতুন করে আরেকটি গ্রুপের কথা সামনে এসেছে। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন এভিআর গ্রুপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হাসিব আলম তালুকদার। গত ২৬ এপ্রিল পৌর শহরের শেখ রাসেল মাঠে এক সভায় তিনি ফিরোজের বিরোধিতায় ঐক্য ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে হাসিব আলম তালুকদার বলেন, ‘আমি কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করতে চাই না। একসঙ্গে কাজ করতে চাই।
তবে বর্তমান এমপি প্রকাশ্যে বিভিন্ন সমাবেশে আমাকে ও আমার পরিবার নিয়ে বক্তব্য দেন, যা কোনোভাবেই আশা করি না। তাই এবার নির্বাচনে আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব।’
এই চার গ্রুপ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মতামত দিয়েছেন সাবেক নেতারা। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন ফরাজী বলেন, ‘এ আসনে একজন জনপ্রিয় প্রার্থী দরকার। তাঁর (ফিরোজ) এখন আর কোনো জনপ্রিয়তা নেই। তাঁকে সাধারণ মানুষ এখন পছন্দ করে না। কেউ আওয়ামী লীগ করতে এলে তাকে অত্যাচার করে থামিয়ে দেন।’
দলের প্রবীণ নেতা মোকাম্মেল শরীফ বলেন, ‘আ স ম ফিরোজের নেতৃত্বে বাউফল উপজেলা একটি সাজানো সংসার। নির্বাচন এলেই কিছু কুচক্রী মহল সংসারটি ভাঙার জন্য মেতে ওঠে। নির্বাচন শেষে তাদের আর পাওয়া যায় না। এ আসন সুসংগঠিত রাখতে আ স ম ফিরোজের বিকল্প নেই।’ দলীয় গ্রুপিং নিয়ে জানতে চাইলে আ স ম ফিরোজ বলেন, ‘কখনোই আর এক হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, ফিরোজ একটি ট্রেন।
এ ট্রেন ঘুরতে থাকে ধুলিয়া থেকে কেশবপুর ইউনিয়নে। সবাই এতে উঠে পড়ে। এর মধ্যে ২০ পার্সেন্ট নেমে যায়। যারা নেমে যায়, তাদের আর গ্রহণ করা হয় না।’ ৪০ বছর সভাপতি থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি এ উপজেলার রাজনীতিতে বটবৃক্ষ। কেউই চায় না ৪০ বছর সভাপতি থাকতে। কাউন্সিলে কেউ যদি সভাপতি পদ নিতে চায়, নেবে। আমি ছেড়ে দেব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে