বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুরে অধিকাংশ জমিতে ধানের আবাদ হলেও বর্তমানে বাড়ছে মসলাজাতীয় ফসল পেঁয়াজের চাষ। কয়েক বছর ধরে ভালো দাম পাওয়ায় পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের। ব্যাপক আকারে না হলেও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে এর চাষ। এর মধ্যে কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলার ৩০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করা হয়েছে। কৃষি অধিদপ্তর থেকে সরবরাহ করা বীজে চাষ হয় এসব জমিতে।
বিরামপুর ভবানীপুর (মুন্সিপাড়া) কৃষক ফজলে হোসেন বলেন, কৃষি অফিস থেকে বীজ দিয়েছে। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছি। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা আমাদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক আমরা পরিচর্যা করেছি। আশা করছি, ভালো ফসল ঘরে তুলতে পারব।
শীতকালীন রবিশস্য চাষ করেন একই গ্রামের আবু বকর সিদ্দিক নামের এক চাষি এসব রবিশস্যের চারার ফাঁকে ফাঁকে পেঁয়াজ চাষ করেছেন তিনি। আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ব্যাপক আকারে কখনো পেঁয়াজ চাষ করিনি। কৃষি অফিসের পরামর্শে এবার কিছু চাষ করেছি, ফলন বেশি হলে আগামীতে বেশি করে চাষ করব। পেঁয়াজকে সাধারণত ঠান্ডা জলবায়ু উপযোগী ফসল বলা হয়। বর্তমানে গ্রীষ্মকালেও এই ফসলের চাষ হচ্ছে। উর্বর মাটি এবং সেচ ও নিষ্কাশন সুবিধাযুক্ত জমিতে পেঁয়াজ চাষ করতে হয়। ১৫-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পেঁয়াজের জন্য উপযোগী। অধিক এঁটেল মাটিতে পেঁয়াজের চাষ না হলেও দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে পেঁয়াজ ভালো হয়।’
বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকসন চন্দ্র পাল বলেন, এ উপজেলায় মসলাজাতীয় ফলন চাষে তেমন আগ্রহী ছিলেন না কৃষক। কিন্তু এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। পেঁয়াজের দাম পাওয়ায় এ চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক। পাশাপাশি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকেও কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যাতে কৃষকেরা আগ্রহী হচ্ছেন। গত বছর উপজেলায় ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল, এবার তা ছাড়িয়ে ১০৫ হেক্টর হয়েছে। এতে প্রতি হেক্টরে ফলন হয়েছে ১০-১২ টন। আশা করা যায়, এবারও ভালো ফলন হবে। তা ছাড়া ৩০ জন চাষিকে ৩০ বিঘা জমির জন্য সার-বীজ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
দিনাজপুরের বিরামপুরে অধিকাংশ জমিতে ধানের আবাদ হলেও বর্তমানে বাড়ছে মসলাজাতীয় ফসল পেঁয়াজের চাষ। কয়েক বছর ধরে ভালো দাম পাওয়ায় পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের। ব্যাপক আকারে না হলেও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে এর চাষ। এর মধ্যে কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলার ৩০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করা হয়েছে। কৃষি অধিদপ্তর থেকে সরবরাহ করা বীজে চাষ হয় এসব জমিতে।
বিরামপুর ভবানীপুর (মুন্সিপাড়া) কৃষক ফজলে হোসেন বলেন, কৃষি অফিস থেকে বীজ দিয়েছে। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছি। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা আমাদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক আমরা পরিচর্যা করেছি। আশা করছি, ভালো ফসল ঘরে তুলতে পারব।
শীতকালীন রবিশস্য চাষ করেন একই গ্রামের আবু বকর সিদ্দিক নামের এক চাষি এসব রবিশস্যের চারার ফাঁকে ফাঁকে পেঁয়াজ চাষ করেছেন তিনি। আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ব্যাপক আকারে কখনো পেঁয়াজ চাষ করিনি। কৃষি অফিসের পরামর্শে এবার কিছু চাষ করেছি, ফলন বেশি হলে আগামীতে বেশি করে চাষ করব। পেঁয়াজকে সাধারণত ঠান্ডা জলবায়ু উপযোগী ফসল বলা হয়। বর্তমানে গ্রীষ্মকালেও এই ফসলের চাষ হচ্ছে। উর্বর মাটি এবং সেচ ও নিষ্কাশন সুবিধাযুক্ত জমিতে পেঁয়াজ চাষ করতে হয়। ১৫-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পেঁয়াজের জন্য উপযোগী। অধিক এঁটেল মাটিতে পেঁয়াজের চাষ না হলেও দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে পেঁয়াজ ভালো হয়।’
বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকসন চন্দ্র পাল বলেন, এ উপজেলায় মসলাজাতীয় ফলন চাষে তেমন আগ্রহী ছিলেন না কৃষক। কিন্তু এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। পেঁয়াজের দাম পাওয়ায় এ চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক। পাশাপাশি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকেও কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যাতে কৃষকেরা আগ্রহী হচ্ছেন। গত বছর উপজেলায় ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল, এবার তা ছাড়িয়ে ১০৫ হেক্টর হয়েছে। এতে প্রতি হেক্টরে ফলন হয়েছে ১০-১২ টন। আশা করা যায়, এবারও ভালো ফলন হবে। তা ছাড়া ৩০ জন চাষিকে ৩০ বিঘা জমির জন্য সার-বীজ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে