ক্রীড়া ডেস্ক
পিএসজির তারার হাটে ভাঙন শুরু হয়েছে আগেই। লিওনেল মেসি পাড়ি জমিয়েছেন আমেরিকায়। যোগ দিয়েছেন মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়ামিতে। খাতা-কলমে কিলিয়ান এমবাপ্পে এখনো পিএসজির। কিন্তু চিঠি দিয়ে পিএসজি ছাড়ার ইচ্ছার কথা জানানোর পর পিএসজি তাঁকে আর ‘গোনায়’ ধরছে না! প্রাক্-মৌসুম এশীয় সফরে এমবাপ্পেকে দলে রাখেনি পিএসজি। শোনা যাচ্ছে, ফরাসি ফরোয়ার্ডকে ছাড়াই লিগ শুরু করবে তারা। এমনই যখন পরিস্থিতি, তখন পিএসজি ছাড়ার কথা জানিয়ে দিলেন নেইমারও।
মেসি নেই, এমবাপ্পেও থাকবেন না—এমনটা ধরে নিয়েই ছক কষছে পিএসজি। দুই তারকার অনুপস্থিতিতে দলের মধ্যমণি নেইমারই। গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ায় জিয়নবুক হুন্দাই মোটরসের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন নেইমার। সেটা পিএসজি-সমর্থকদের জন্য ছিল আশাজাগানিয়াও—এমন নেইমারকেই তো চাই মেসি-এমবাপ্পের অনুপস্থিতিতে!
কিন্তু সে আশার গুড়ে বালি। ফরাসি দৈনিক লেকিপের খবর, গত রোববার পিএসজির বোর্ডের সঙ্গে দেখা করে ক্লাব ছাড়ার কথা জানিয়ে এসেছেন নেইমার। ক্লাবের সঙ্গে বর্তমান চুক্তি অনুযায়ী আরও চার বছর প্যারিসের দলটিতে থাকার কথা ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের। কিন্তু নেইমার দলবদলের চলতি জানালা দিয়েই প্যারিস ছেড়ে চলে যেতে চান অন্য কোথাও।
তো কেন পিএসজি ছাড়তে চাইছেন নেইমার? ‘বন্ধু’ মেসি নেই—‘বড়’ না হলেও এটা অবশ্যই একটা কারণ। লেকিপ অবশ্য অন্য একটা কারণের কথা জানিয়েছে। গত মে মাসে পিএসজির উগ্র সমর্থকগোষ্ঠী নেইমারের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ এবং গালিগালাজ করায় দলটির ওপর থেকে মন উঠে গেছে তাঁর। গত সপ্তাহে নিজের পরিবার ও সুপার এজেন্ট পিনি জাহাভির সঙ্গে আলোচনায় বসে প্যারিসকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নেইমারের বদ্ধমূল বিশ্বাস, ক্লাবের কট্টর সমর্থকগোষ্ঠীর উগ্র আচরণ থেকে খেলোয়াড়দের রক্ষায় ক্লাবের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপই নেওয়া হয় না। কোনো ফুটবলারের থাকার জন্য এটা আদর্শ পরিবেশ হতে পারে না!
স্কাই স্পোর্টস আরও একটা কারণের কথা জানিয়েছে। মেসি-এমবাপ্পেদের রেখেও যখন উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা অধরাই রয়ে গেছে, তখন তারার হাট জিইয়ে না রেখে ক্লাবের নীতিনির্ধারকেরা নতুন করে ঢেলে সাজাতে চাইছেন দলকে। সেখানে তারকা নয়, প্রাধান্য পাবে তারুণ্য। নেইমারও হয়তো বুঝে গেছেন, নতুন কোচ লুইস এনরিকের পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি হয়তো না-ও থাকতে পারেন।
তো কোথায় যাবেন নেইমার? বার্সেলোনার কথা বলছেন কেউ কেউ। ব্রাজিলের সান্তোস ছেড়ে ইউরোপে এসে কাতালান ওই দলটিতেই আশ্রয় গেড়েছিলেন নেইমার। কিন্তু নেইমারকে নিয়ে আসার মতো আর্থিক পরিস্থিতি কি আছে বার্সেলোনার! পিএসজিতে নেইমার বছরে বেতন পান প্রায় আড়াই কোটি পাউন্ড। এত পারিশ্রমিক দিয়ে তাঁকে রাখতে গেলে সেই বিনিয়োগের যথার্থ ফল আসবে কি না, সে প্রশ্নও উঠবে।
যাবেন কোথায়
পিএসজি ছেড়ে কোথায় যাবেন নেইমার প্রশ্নটা যত কঠিন, উত্তরটা এর চেয়ে আরও বেশি কঠিন! একসময় বার্সাতে ছিলেন। দলটির বর্তমান কোচ জাভি হার্নান্দেজও একসময় নেইমারের সতীর্থ ছিলেন। এই হিসাবে বার্সেলোনাকে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের সম্ভাব্য গন্তব্য মনে করবে যে কেউ। কিন্তু ভেতরের খবর ভিন্ন।
শোনা যাচ্ছে, এমবাপ্পের বিকল্প হিসেবে দেম্বেলেকে নিতে চায় পিএসজি। ফরাসি এই ফরোয়ার্ডের জন্য পাঁচ কোটি ইউরোর সঙ্গে নেইমারকেও ধারে বার্সায় পাঠাতে চেয়েছিল পিএসজি।
সেটা বার্সেলোনার জন্য উত্তম একটা প্রস্তাবই ছিল। বার্সায় মেসির অভাব অপূরণীয়ই থেকে গেছে। রবার্ট লেভানডফস্কিকে বায়ার্ন থেকে নিয়ে আসা হলেও বার্সার আক্রমণভাগকে আগের মতো শাণিত মনে হয় না কখনো কখনো। এই পরিস্থিতিতে দেম্বেলের ক্লাব ছেড়ে চলে যেতে চাওয়ায় নেইমারকে পাওয়াটা বার্সার জন্য হতে পারত মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পাওয়ার মতো। কিন্তু বড় তারকা হওয়ায় নেইমারকে নিয়ে আসার পেছনে অন্য অনেক হিসাবও আছে।
ক্লাবের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো ছিল না বলেই ২০২১ সালে মেসিকে ছেড়ে দিতে একরকম বাধ্যই হয়েছিল বার্সেলোনা। নেইমারকে আনতে গেলেও বড় একটা খরচের ব্যাপার আছে। পিএসজিতে নেইমারের বার্ষিক পারিশ্রমিক প্রায় আড়াই কোটি পাউন্ড। কিন্তু খরচ করে তাঁকে নিয়ে আসা গেলেও ভালো প্রতিদান পাওয়ার নিশ্চয়তা কী! তাই দেম্বেলের জন্য পাঁচ কোটি ইউরোর সঙ্গে নেইমারকেও ধারে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাবে ‘না’ করে দিয়েছেন জাভি। তাঁর পরিকল্পনায় ‘নেই’ নেইমার!
তা ছাড়া নেইমারের চোটপ্রবণতা কার না জানা! তাঁর ঘন ঘন চোটে পড়াটা গত ছয় বছরে বেশ ভুগিয়েছে পিএসজিকে। প্যারিস থেকে তাঁকে নিয়ে এলে সে সমস্যা পোহাতে হতে পারে বার্সেলোনাকেও। নেইমারকে নিয়ে আসার প্রশ্নে আর্থিক দিকের বাইরে এসব ব্যাপারও ভাবতে হচ্ছে তাদের।
বার্সেলোনা না নিতে চাইলে নেইমারের অন্য পথও খোলা আছে। আল-হিলালের বড় অঙ্কের অর্থের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন মেসি। এমবাপ্পেকেও বড় অঙ্কের অর্থের প্রস্তাব দিয়েছিল সৌদির ক্লাবটি। পরিস্থিতি বুঝে এবার তারা যে নেইমারকেও পেতে চাইবে না, তার নিশ্চয়তা কী!
পিএসজির তারার হাটে ভাঙন শুরু হয়েছে আগেই। লিওনেল মেসি পাড়ি জমিয়েছেন আমেরিকায়। যোগ দিয়েছেন মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়ামিতে। খাতা-কলমে কিলিয়ান এমবাপ্পে এখনো পিএসজির। কিন্তু চিঠি দিয়ে পিএসজি ছাড়ার ইচ্ছার কথা জানানোর পর পিএসজি তাঁকে আর ‘গোনায়’ ধরছে না! প্রাক্-মৌসুম এশীয় সফরে এমবাপ্পেকে দলে রাখেনি পিএসজি। শোনা যাচ্ছে, ফরাসি ফরোয়ার্ডকে ছাড়াই লিগ শুরু করবে তারা। এমনই যখন পরিস্থিতি, তখন পিএসজি ছাড়ার কথা জানিয়ে দিলেন নেইমারও।
মেসি নেই, এমবাপ্পেও থাকবেন না—এমনটা ধরে নিয়েই ছক কষছে পিএসজি। দুই তারকার অনুপস্থিতিতে দলের মধ্যমণি নেইমারই। গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ায় জিয়নবুক হুন্দাই মোটরসের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন নেইমার। সেটা পিএসজি-সমর্থকদের জন্য ছিল আশাজাগানিয়াও—এমন নেইমারকেই তো চাই মেসি-এমবাপ্পের অনুপস্থিতিতে!
কিন্তু সে আশার গুড়ে বালি। ফরাসি দৈনিক লেকিপের খবর, গত রোববার পিএসজির বোর্ডের সঙ্গে দেখা করে ক্লাব ছাড়ার কথা জানিয়ে এসেছেন নেইমার। ক্লাবের সঙ্গে বর্তমান চুক্তি অনুযায়ী আরও চার বছর প্যারিসের দলটিতে থাকার কথা ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের। কিন্তু নেইমার দলবদলের চলতি জানালা দিয়েই প্যারিস ছেড়ে চলে যেতে চান অন্য কোথাও।
তো কেন পিএসজি ছাড়তে চাইছেন নেইমার? ‘বন্ধু’ মেসি নেই—‘বড়’ না হলেও এটা অবশ্যই একটা কারণ। লেকিপ অবশ্য অন্য একটা কারণের কথা জানিয়েছে। গত মে মাসে পিএসজির উগ্র সমর্থকগোষ্ঠী নেইমারের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ এবং গালিগালাজ করায় দলটির ওপর থেকে মন উঠে গেছে তাঁর। গত সপ্তাহে নিজের পরিবার ও সুপার এজেন্ট পিনি জাহাভির সঙ্গে আলোচনায় বসে প্যারিসকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নেইমারের বদ্ধমূল বিশ্বাস, ক্লাবের কট্টর সমর্থকগোষ্ঠীর উগ্র আচরণ থেকে খেলোয়াড়দের রক্ষায় ক্লাবের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপই নেওয়া হয় না। কোনো ফুটবলারের থাকার জন্য এটা আদর্শ পরিবেশ হতে পারে না!
স্কাই স্পোর্টস আরও একটা কারণের কথা জানিয়েছে। মেসি-এমবাপ্পেদের রেখেও যখন উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা অধরাই রয়ে গেছে, তখন তারার হাট জিইয়ে না রেখে ক্লাবের নীতিনির্ধারকেরা নতুন করে ঢেলে সাজাতে চাইছেন দলকে। সেখানে তারকা নয়, প্রাধান্য পাবে তারুণ্য। নেইমারও হয়তো বুঝে গেছেন, নতুন কোচ লুইস এনরিকের পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি হয়তো না-ও থাকতে পারেন।
তো কোথায় যাবেন নেইমার? বার্সেলোনার কথা বলছেন কেউ কেউ। ব্রাজিলের সান্তোস ছেড়ে ইউরোপে এসে কাতালান ওই দলটিতেই আশ্রয় গেড়েছিলেন নেইমার। কিন্তু নেইমারকে নিয়ে আসার মতো আর্থিক পরিস্থিতি কি আছে বার্সেলোনার! পিএসজিতে নেইমার বছরে বেতন পান প্রায় আড়াই কোটি পাউন্ড। এত পারিশ্রমিক দিয়ে তাঁকে রাখতে গেলে সেই বিনিয়োগের যথার্থ ফল আসবে কি না, সে প্রশ্নও উঠবে।
যাবেন কোথায়
পিএসজি ছেড়ে কোথায় যাবেন নেইমার প্রশ্নটা যত কঠিন, উত্তরটা এর চেয়ে আরও বেশি কঠিন! একসময় বার্সাতে ছিলেন। দলটির বর্তমান কোচ জাভি হার্নান্দেজও একসময় নেইমারের সতীর্থ ছিলেন। এই হিসাবে বার্সেলোনাকে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের সম্ভাব্য গন্তব্য মনে করবে যে কেউ। কিন্তু ভেতরের খবর ভিন্ন।
শোনা যাচ্ছে, এমবাপ্পের বিকল্প হিসেবে দেম্বেলেকে নিতে চায় পিএসজি। ফরাসি এই ফরোয়ার্ডের জন্য পাঁচ কোটি ইউরোর সঙ্গে নেইমারকেও ধারে বার্সায় পাঠাতে চেয়েছিল পিএসজি।
সেটা বার্সেলোনার জন্য উত্তম একটা প্রস্তাবই ছিল। বার্সায় মেসির অভাব অপূরণীয়ই থেকে গেছে। রবার্ট লেভানডফস্কিকে বায়ার্ন থেকে নিয়ে আসা হলেও বার্সার আক্রমণভাগকে আগের মতো শাণিত মনে হয় না কখনো কখনো। এই পরিস্থিতিতে দেম্বেলের ক্লাব ছেড়ে চলে যেতে চাওয়ায় নেইমারকে পাওয়াটা বার্সার জন্য হতে পারত মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পাওয়ার মতো। কিন্তু বড় তারকা হওয়ায় নেইমারকে নিয়ে আসার পেছনে অন্য অনেক হিসাবও আছে।
ক্লাবের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো ছিল না বলেই ২০২১ সালে মেসিকে ছেড়ে দিতে একরকম বাধ্যই হয়েছিল বার্সেলোনা। নেইমারকে আনতে গেলেও বড় একটা খরচের ব্যাপার আছে। পিএসজিতে নেইমারের বার্ষিক পারিশ্রমিক প্রায় আড়াই কোটি পাউন্ড। কিন্তু খরচ করে তাঁকে নিয়ে আসা গেলেও ভালো প্রতিদান পাওয়ার নিশ্চয়তা কী! তাই দেম্বেলের জন্য পাঁচ কোটি ইউরোর সঙ্গে নেইমারকেও ধারে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাবে ‘না’ করে দিয়েছেন জাভি। তাঁর পরিকল্পনায় ‘নেই’ নেইমার!
তা ছাড়া নেইমারের চোটপ্রবণতা কার না জানা! তাঁর ঘন ঘন চোটে পড়াটা গত ছয় বছরে বেশ ভুগিয়েছে পিএসজিকে। প্যারিস থেকে তাঁকে নিয়ে এলে সে সমস্যা পোহাতে হতে পারে বার্সেলোনাকেও। নেইমারকে নিয়ে আসার প্রশ্নে আর্থিক দিকের বাইরে এসব ব্যাপারও ভাবতে হচ্ছে তাদের।
বার্সেলোনা না নিতে চাইলে নেইমারের অন্য পথও খোলা আছে। আল-হিলালের বড় অঙ্কের অর্থের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন মেসি। এমবাপ্পেকেও বড় অঙ্কের অর্থের প্রস্তাব দিয়েছিল সৌদির ক্লাবটি। পরিস্থিতি বুঝে এবার তারা যে নেইমারকেও পেতে চাইবে না, তার নিশ্চয়তা কী!
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে